New Update
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2022/09/cats-76.jpg)
কাজে অখুশি! পাঁচ পুলিশ আধিকারিককে ২ ঘন্টা জেলে ভরলেন এসপি, ঘটনায় হুলস্থূল
সংশ্লিষ্ট আধিকারিকের সঙ্গে ফোনে বারবার যোগাযোগের চেষ্টা করলেও তিনি ফোন ধরেননি। এস এম এসের কোন জবাব দেননি।
কাজে অখুশি! পাঁচ পুলিশ আধিকারিককে ২ ঘন্টা জেলে ভরলেন এসপি, ঘটনায় হুলস্থূল
কাজে অখুশি! বিহার পুলিশের ৫ আধিকারিককে ২ ঘণ্টা জেলবন্দী করলেন জেলার এসপি। আর এই ঘটনার ভিডিও মুহূর্তেই ভাইরাল হয়ে গিয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। তা নিয়ে শুরু হয়েছে চর্চা। অনেকেই এই ঘটনাকে ঔপনিবেশিক আমলের বর্বরতার সঙ্গে তুলনা করেছেন। এবিষয়ে সংশ্লিষ্ট আধিকারিকের সঙ্গে ফোনে বারবার যোগাযোগের চেষ্টা করলেও তিনি ফোন ধরেননি। এস এম এসের কোন জবাব দেননি।
শনিবার বিহার পুলিশ অ্যাসোসিয়েশন তরফে এই ঘটনার নিন্দা জানিয়ে " বিচার বিভাগীয় তদন্তের দাবি জানান হয়।
ঘটনাটি বৃহস্পতিবার রাতের। নওয়াদা জেলার একটি থানায় ডিউটিরত ৫ পুলিশ কর্মীর কাজে অসন্তুষ্ট হয়ে তাদেরকেই ২ ঘন্টার জন্য জেলে ভরেন পুলিশ সুপার গৌরব মঙ্গলা। তাদের মধ্যে ছিলেন, তিন অ্যাসিস্টেন্ট সাব-ইন্সপেক্টর এবং দুই সাব-ইন্সপেক্টর।
এসপি ঘটনাটিকে "ভুয়ো বলে দাবি করলেও ভাইরাল ভিডিও কিন্তু একেবারেই অন্য কথা বলছে। এবিষয়ে সিনিয়র আধিকারিকদের সঙ্গে বারবার যোগাযোগের চেষ্টা করলেও তারা এই বিষয়ে কোন মন্তব্য করেননি।
আরও পড়ুন: < পুজোর শপিং করে ক্লান্ত? রাজ্য সরকারের বিরাট উদ্যোগ, মিলবে এসি বাসে বাড়ি ফেরার সুযোগ! >
बिहार पुलिस का हाल
नवादा में SP ने लापरवाही बरतने के कारण 2 दारोगा और 3 ASI को 2 घंटे तक थाने के लॉकअप में बंद कर दिया. पुलिस एसोसिएशन ने SP पर कार्रवाई की माँग की. pic.twitter.com/FpF4ye9KOb— UnSeen India (@USIndia_) September 10, 2022
অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মৃত্যুঞ্জয় কুমার সিং এক বিবৃতিতে বলেছেন যে এসপির সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হয়েছে কিন্তু তিনি কোন সাড়া দেননি। তিনি আরও জানান, “ঘটনার পরই আমরা আমাদের নওয়াদা ইউনিট থেকে ঘটনার তথ্য পাই এবং পুলিশ কর্মীদের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপেও এটি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এই ধরনের ঘটনা ঔপনিবেশিক আমলের বর্বরতার কথা মনে করিয়ে দেয়। এই ঘটনায় মুখ পুড়েছে বিহার পুলিশের। আমরা বিচার বিভাগীয় তদন্ত এবং সিসিটিভি ফুটেজের পুঙ্খানুপুঙ্খ তদন্তের দাবি জানাচ্ছি।
অ্যাসোসিয়েশনের তরফে আরও দাবি "অভিযোগ এসপি বিষয়টিকে ধামাচাপা দেওয়ার জন্য পুলিশ আধিকারিকদের চাপ দিচ্ছেন। সিসিটিভি ফুটেজও মুছে ফেলার চেষ্টা করা হচ্ছে। দ্রুত তদন্ত দ্রুত শুরু করা উচিত এবং আইপিসির ধারার অধীনে এসপির বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা উচিত, "।