New Update
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2022/06/SBI-london.jpg)
লন্ডনের কিংস কলেজের এক যুবক দুপুর ১২:৩০ মিনিটে SBI লন্ডন শাখায় যান। গিয়েই দেখেন লাঞ্চ আওয়ারের জন্য ব্যাঙ্ক বন্ধ।
লন্ডনের কিংস কলেজের এক যুবক দুপুর ১২:৩০ মিনিটে SBI লন্ডন শাখায় যান। গিয়েই দেখেন লাঞ্চ আওয়ারের জন্য ব্যাঙ্ক বন্ধ।
লন্ডনের কিংস কলেজের এক যুবক দুপুর ১২:৩০ মিনিটে SBI লন্ডন শাখায় যান। গিয়েই দেখেন লাঞ্চ আওয়ারের জন্য ব্যাঙ্ক বন্ধ।
SBI-এই নামটা শুনলেই সকলের মনেই এক অদ্ভুত রকমের আতঙ্ক কাজ করে। কেন? হয় লিঙ্ক নেই! না হয় প্রচণ্ড ভিড়! সঙ্গে লাঞ্চ ব্রেকের জন্য SBI ব্যাঙ্কের বাজারে বেশ নাম-ডাক রয়েছে। ভারতের নানান প্রান্তে সরকারি অথবা আধাসরকারি ব্যাঙ্ক নিয়ে জনসাধারণের অভিযোগের শেষ নেই। এবার সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল এক আজব কাণ্ড। লাঞ্চ আওয়ারের জন্য দুপুর ১২:৩০ টা’য় বন্ধ SBI লন্ডন শাখা। এই ছবি ভাইরাল হতেই তুমুল শোরগোল পড়ে যায় নেটদুনিয়ায়। অনেকেই মন্তব্য করেছেন বিদেশেও ভারতীয় সংস্কৃতিতে ধরে রাখতে SBI এর জুড়ি মেলা ভার।
জানা গিয়েছে লন্ডনের কিংস কলেজের এক যুবক দুপুর ১২:৩০ মিনিটে SBI লন্ডন শাখায় যান। গিয়েই দেখেন লাঞ্চ আওয়ারের জন্য ব্যাঙ্ক বন্ধ। সেই ছবি তিনি টুইটারে আপলোড করেন। আর তা আপলোড হতেই দ্রুত ভাইরাল হয়ে যায়। টুইটারে অভয় নামের ওই যুবক ব্যাঙ্কের বন্ধ দরজার ছবি দিয়ে লিখেছেন, ‘ভারত নয়, লন্ডনের ভারতীয় ব্যাঙ্কের শাখা। দুপুর সাড়ে ১২টার সময় পুরোপুরি বন্ধ। কারণ, লাঞ্চ আওয়ার চলছে!’ ওই যুবক এই ভেবেই অবাক হয়েছেন যে খাস লন্ডনের বুকেও কলকাতার ধারা বজায় রেখে চলেছে SBIএর আধিকারিকরা। অভয় টুইটারে লিখেছেন, ‘দেশের সংস্কৃতির এমন নিখুঁত প্রতিফলন দেখে গর্ব হচ্ছে’।
আরও পড়ুন: হাড় ছাড়াই শরীর! কাশ্মীরের ‘রাবার ম্যান’কে দেখে পিলে চমকে উঠছেন সকলেই
not the SBI in london shut at 12:30 in the afternoon (lunch hour) pic.twitter.com/QgLPP8oC7E
— abhay (@dammitabai) June 9, 2022
Lovely. You can move out of India but India can never move out of you. 🤣 https://t.co/uDDXSZnpF4
— no. (@thisisajokeokay) June 10, 2022
not the SBI in london shut at 12:30 in the afternoon (lunch hour) pic.twitter.com/QgLPP8oC7E
— abhay (@dammitabai) June 9, 2022
তবে তিনি আদৌ ব্যাঙ্কের কাজ করতে ব্যাঙ্কে প্রবেশ করতে পেরেছিলেন কিনা তা তিনি জানাননি। তবে তার এই পোস্ট ভাইরাল হতেই শুরু হয় সোশ্যাল মিডিয়ায় জোর তরজা। অনেকেই এমন আজব ঘটনার বিরুদ্ধে মুখ খুলেছেন। অনেকেই লিখেছেন, “অন্তত লন্ডনে ভারতীয় রেওয়াজ বন্ধ করুন।“ আবার অনেকেই এই ধরণের টুইটের বিরুদ্ধেও আওয়াজ তুলেছেন, একজন ইউজার লিখেছেন, গ্রাহক আসবেন বলে ব্যাঙ্ক কর্মীরা কী খাওয়া দাওয়া লাটে তুলবেন?