New Update
/indian-express-bangla/media/media_files/i3midRjhqXZ4U0QclU9T.jpg)
প্রতীকী ছবি।
History of hello: কেউ কারও ফোন ধরেই বলেন 'হ্যালো'। কিন্তু ভেবে দেখেছেন কেন ফোন ধরেই 'হ্যালো' বলা হয়! এই হ্যালো শব্দের ব্যবহার শুরু হল কবে থেকে? সেসব তথ্য নিয়েই রইল বিশেষ এই প্রতিবেদন।
প্রতীকী ছবি।
why people say hello after receiving phone: ফোন ধরেই 'হ্যালো' বলেন সবাই। সুদীর্ঘকাল ধরে চলে আসছে এই একই শব্দের ব্যবহার। যুগ-যুগান্ত ধরে কেউ কাউকে ফোন করলেই অপর প্রান্ত থেকে প্রথম যে কথাটি ভেসে আসে তা হল 'হ্যালো'। কিন্তু কেন ফোন ধরলেই 'হ্যালো' বলেন সবাই? এই বিষয়টি নিয়েই বিশেষ এই প্রতিবেদন। ফোন ধরলেই 'হ্যালো' বলার পিছনে দুটি মত রয়েছে।
প্রথমটি হল, আজ থেকে প্রায় দেড়শো বছর আগে টেলিফোন যন্ত্রের আবিষ্কার করেন বিজ্ঞানী স্যার অ্যালেকজান্ডার গ্রাহাম বেল। টেলিফোন আবিষ্কার করার পর সর্বপ্রথম তাঁর বান্ধবী মার্গারেট হ্যালোকে তিনি ফোন করেছিলেন। তাঁর বান্ধবীকে ফোন করে যে কথাটি স্যার অ্যালেকজান্ডার গ্রাহাম বেল প্রথমে বলেছিলেন তা ছিল 'হ্যালো'।
অর্থাৎ বেল তাঁর বান্ধবীকে তাঁর নাম ধরেই ডেকেছিলেন। প্রচলিত আছে, ফোন করার পর এর পর থেকেই 'হ্যালো' বলার চল শুরু হয়। যুগের পর যুগ ধরে দেশ থেকে দেশান্তরে এই একই শব্দের ব্যবহার করে চলেছেন প্রত্যেকে।
আরও পড়ুন- কিছুতেই মন খারাপ আর হবে না! খুব সহজ কিছু পরামর্শ গৌড় গোপাল দাসের
তবে এই তত্ত্বের বিরোধিতা করে পাল্টা আরও একটি তত্ত্বের প্রচলন রয়েছে। অনেকেই আবার বলেন 'হ্যালো' শব্দের প্রচলন ঘটিয়েছিলেন বিজ্ঞানী টমাস আলভা এডিসন।প্রচলিত তথ্য অনুযায়ী, প্রথমদিকে টেলিফোন আবিষ্কার হওয়ার পর রিং হওয়ার কোনও ব্যবস্থা ছিল না। শুধুমাত্র একদিক থেকে অপরদিকে কথা বলা যেত। তবে একদিক থেকে অপরদিকে ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলার সময় কোনও একটি নির্দিষ্ট শব্দের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছিল। বিজ্ঞানী এডিসন ফোন করার পরেই 'হ্যালো' শব্দটির উচ্চারণ করেন। এরপর থেকেই নাকি ফোন করার পর 'হ্যালো' বলতে থাকেন সবাই।
আরও পড়ুন- Prawn: চিংড়ি খাচ্ছেন খান! রান্নার আগে মাছের এই অংশটা বাদ দিচ্ছেন তো? নইলে সর্বনাশ!