/indian-express-bangla/media/media_files/2025/08/01/ed-summons-anil-ambani-in-rs-17000-cr-bank-fraud-case-2025-08-01-10-31-06.jpg)
অনিল আম্বানি
অনিল আম্বানির রিলায়েন্স গ্রুপের দুটি সংস্থা এবং ইয়েস ব্যাংকের মধ্যে হওয়া কথিত ভুয়ো লেনদেনের অভিযোগে সিবিআই বড় পদক্ষেপ নিল। বৃহস্পতিবার মুম্বইয়ের একটি বিশেষ আদালতে সিবিআই দুটি মামলায় চার্জশিট দাখিল করেছে।
এই মামলায় অভিযুক্ত করা হয়েছে ইয়েস ব্যাংকের প্রাক্তন সিইও রানা কাপুর, তাঁর স্ত্রী বিন্দু কাপুর এবং দুই কন্যা রাধা ও রোশনি কাপুরকে। এই পুরো জালিয়াতির ফলে ইয়েস ব্যাংকের প্রায় ২,৭৯৬.৭৭ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে চার্জশিটে উল্লেখ রয়েছে।অন্যদিকে আম্বানি গ্রুপ ও রানা কাপুরের পরিবারের মালিকানাধীন সংস্থাগুলি অবৈধভাবে বড় সুবিধা পেয়েছে।
চার্জশিটে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, অনিল আম্বানির নির্দেশে রিলায়েন্স নিপ্পন মিউচুয়াল ফান্ড ২০১৭-১৮ সালে রানা কাপুর পরিবারের মরগান ক্রেডিটস প্রাইভেট লিমিটেডে ১,১৬০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছিল। এছাড়াও, ADA গ্রুপ ইয়েস ব্যাংক থেকে ২৪৯.৮০ কোটি টাকায় ডিবেঞ্চার কিনেছিল এবং উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ AT1 বন্ডে ১,৭৫০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছিল।
ভারতীয় ইঞ্জিনিয়ারকে পরপর গুলি ট্রাম্প পুলিশের, লুটিয়ে পড়ে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়লেন...
এই মামলায় অভিযুক্তদের মধ্যে রয়েছেন রানা কাপুর, তাঁর স্ত্রী বিন্দু কাপুর, কন্যা রাধা ও রোশনি কাপুর, অনিল আম্বানি এবং তাঁর কোম্পানিগুলি RCFL ও RHFL (বর্তমানে আথাম ইনভেস্টমেন্ট অ্যান্ড ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেড)। পাশাপাশি রানা কাপুর পরিবারের সঙ্গে যুক্ত একাধিক সংস্থা যেমন RAB Enterprises, Imagine Estate, Bliss House, Imagine Habitat, Imagine Residence এবং Morgan Credits-এর নামও চার্জশিটে রয়েছে।
সিবিআই এই সমস্ত ব্যক্তি ও সংস্থার বিরুদ্ধে দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন (Prevention of Corruption Act) এবং ভারতীয় দণ্ডবিধির একাধিক ধারায় চার্জশিট দাখিল করেছে। এই মামলার জেরে বাণিজ্য মহলে চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে।
ক্রেতাদের দীর্ঘ লাইন, তুঙ্গে উন্মাদনা! আইফোনের জনপ্রিয়তায় অনেক এগিয়ে ভারত
২,৭৯৬ কোটি টাকার দুর্নীতি মামলায় অনিল ধীরুভাই আম্বানি (ADA) গ্রুপের চেয়ারম্যান অনিল আম্বানি এবং ইয়েস ব্যাংকের প্রাক্তন সিইও রানা কাপুরের বিরুদ্ধে বৃহস্পতিবার চার্জশিট দাখিল করল সিবিআই। মুম্বইয়ের একটি বিশেষ আদালতে দাখিল করা এই চার্জশিটে অভিযোগ আনা হয়েছে যে অনিলের গ্রুপ কোম্পানি RCFL এবং RHFL, ইয়েস ব্যাংক এবং রানা কাপুরের পরিবারের মালিকানাধীন বিভিন্ন কোম্পানির মধ্যে জালিয়াতিপূর্ণ লেনদেন হয়েছে, যার ফলে ব্যাংকের ক্ষতি হয়েছে ২,৭৯৬ কোটি টাকা।
সিবিআই তদন্তে জানা গেছে যে রানা কাপুর এবং অনিল আম্বানির সাথে যুক্ত কোম্পানিগুলির মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করা হয়েছে। মনে করা হচ্ছে যে এই মামলায় এখন অনিল আম্বানি এবং রানা কাপুর পরিবারের বিরুদ্ধে বড় ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হতে পারে।
ক্রেতাদের দীর্ঘ লাইন, তুঙ্গে উন্মাদনা! আইফোনের জনপ্রিয়তায় অনেক এগিয়ে ভারত
সিবিআইয়ের অভিযোগ, রানা কাপুর তাঁর পদমর্যাদা ব্যবহার করে ADA গ্রুপকে আর্থিক সুবিধা পাইয়ে দেন এবং বিনিময়ে তাঁর পরিবারের মালিকানাধীন সংস্থাগুলি কম সুদে ঋণ ও বিনিয়োগের সুযোগ পায়। এই জালিয়াতির ফলে ইয়েস ব্যাংকের বিশাল ক্ষতি হয়, অথচ আম্বানি গ্রুপ এবং রানা কাপুরের পরিবার ব্যাপক লাভবান হয়। এই চার্জশিট বাজারে আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। এখন জোর আলোচনা চলছে সিবিআইয়ের এই পদক্ষেপকে ঘিরে।
/indian-express-bangla/media/agency_attachments/2024-07-23t122310686z-short.webp)
Follow Us