Advertisment

বাইকেও হলুদ নম্বর প্লেট? ঐতিহাসিক সিদ্ধান্তের পথে মমতা সরকার

রাজ্য পরিবহণ দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, বিধানসভার আগামী অধিবেশনেই কমার্শিয়াল বাইক বিল আনা হবে।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
commercial bike Bill , বাইক, বাইক বিল, বাইক বাণিজ্যিক যান, কমার্শিয়াল বাইক বিল, trinamool congress, তৃণমূল, মমতা সরকার, পশ্চিমবঙ্গ সরকার, bengal govt, bikes fine bengal, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, mamata banerjee, bengal news, latest news, কলকাতার খবর

বাংলায় বাইক-ট্যাক্সি পরিষেবা চালু রয়েছে শুধুমাত্র ৩টি জায়গায়।ছবি: ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস। অলঙ্করণ: অভিজিৎ বিশ্বাস।

শহরবাসীর দু’চাকার সফরকেও এবার আয়ের উৎস হিসেবে দেখতে চলেছে মমতা সরকার। বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে এবার শহরের রাজপথে ছুটবে বাইক। এজন্য আগামী দিনে কমার্শিয়াল বাইক বিল আনতে চলেছে পশ্চিমবঙ্গ সরকার। উল্লেখ্য, খাবার ডেলিভারি বা যাত্রী পরিবহণের জন্য ইতিমধ্যেই শহরের রাজপথে চষে বেড়াচ্ছে বাইক। কিন্তু এক্ষেত্রে বাইক মালিকদের কোনও সার্টিফিকেট লাগে না। এমনকি, প্রতি বছর এজন্য সরকারকে করও দিতে হয় না। যার ফলে আয়ের দিক থেকে লোকসান হচ্ছে। সে কারণেই এমন ভাবনা বলে জানা যাচ্ছে। এই বিল এলে পথ নিরাপত্তার বিষয়েও জোর দেওয়া হবে বলে মনে করা হচ্ছে।

Advertisment

EXCLUSIVE: ‘মমতার সঙ্গে কেন কথা বলব? বিজেপিতে যোগ দিতে যাইনি’

রাজ্য পরিবহণ দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, বিধানসভার আগামী অধিবেশনেই কমার্শিয়াল বাইক বিল আনা হবে। প্রসঙ্গত, দেশের কয়েকটি রাজ্যে বাইককে বাণিজ্যিক গাড়ি হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। ২০১৫ সাল পর্যন্ত গোয়াই ছিল দেশের একমাত্র রাজ্য, যেখানে বাইককে বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহার করা হয়। পরবর্তীকালে, এই তালিকায় নাম জোড়ে হরিয়ানার। এখানে বাইক-ট্যাক্সি প্রকল্প চালু করা হয়েছে। বাইক-ট্যাক্সি প্রকল্প চালু করেছে মিজোরামও। ২০১৬ সালের জুন মাসে মিজোরাম সরকার বাইককে বাণিজ্যিক গাড়ি হিসেবে ব্যবহার করার নির্দেশিকা জারি করে।

আরও পড়ুন: কলকাতা মেট্রোর নয়া ফরমান: যাত্রী স্বাগত, কিন্তু ভারী ব্যাগ দূর হঠো

বাংলায় বাইক-ট্যাক্সি পরিষেবা চালু রয়েছে শুধুমাত্র ৩টি জায়গায়। নিউটাউন, রাজারহাট, বিধাননগরে এই পরিষেবা পরীক্ষামূলকভাবে চালু করা হয়েছে। তবে আগামী দিনে এই পরিষেবা কলকাতাজুড়ে চালু করার ভাবনা নিয়েছে রাজ্য সরকার। আর সে কারণেই যথাযথ আইন প্রণয়নের পথে হাঁটতে চলেছে সরকার। এ প্রসঙ্গে পরিবহণ দফতরের এক আধিকারিক বলেন, ‘‘বিল পাস হয়ে গেলে, নথিভুক্ত করা না থাকলে কোনও বাইক মালিকই বাণিজ্যিক স্বার্থে তা ব্যবহার করতে পারবেন না’’।

Read the full story in English

kolkata news
Advertisment