এদিন মিছিল করে এসে ওই ব্যারিকেড ভেঙে দেন বিজেপি কর্মীরা। এরপরেই পুলিশ বাধা দিলে ধুন্ধুমার পরিস্থিতি তৈরি হয়। বিজেপি নেতৃত্বের সঙ্গে কথা বলে বিক্ষোভ অভিযান তুলে নেওয়ার আবেদন জানান পুলিশ আধিকারিকরা। তবে তাতে কাজ না হওয়ায় পরিস্থিতি আরও জটিল হয়। রাস্তায় বসে প্রতিবাদ-বিক্ষোভ শুরু করেন বিজেপি কর্মীরা। দলের যুব মোর্চার এই বিক্ষোভ মিছিলের নেতৃত্বে ছিলেন বিজেপি নেত্রী অগ্নিমিত্রা পাল, সজল ঘোষ, মীনাদেবী পুরোহিত-সহ অন্যরা।
যোগাযোগ ভবনের সামনে এদিন মিছিলে বাধা দিতেই পুলিশের সঙ্গে তুমুল ধস্তাধস্তিতে জড়িযে পড়েন বিজেপি কর্মীরা। সজল ঘোষ-সহ বেশ কয়েকজন রাস্তায় বসেই প্রতিবাদ দেখাতে শুরু করেন। তাঁদের টেনে হিঁচড়ে সরাতে দেখা যায় পুলিশকে। জোর করে তুলে নিয়ে প্রিজন ভ্যানে টেনে তোলা হয় তাঁদের। সজল ঘোশ, অগ্নিমিত্রা পাল, কলকাতা পুরসভার বিজেপি কাউন্সিলর মীনাদেবী পুরোহিতকেও জোরকরে গাড়িতে তোলে পুলিশ।