New Update
/indian-express-bangla/media/media_files/2024/11/14/1uuSMvj024Pd4lEPxh4r.jpg)
Children's Day 2024: বারাসত হাসপাতালের সুপার-সহ নার্সদের দীর্ঘ ৭০ দিনের যুদ্ধের পর মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরিয়ে এনে মায়ের হাতে তুলে দেওয়া হল তাঁর সন্তানকে।
Children's Day 2024: বাচ্চার জন্ডিস, শ্বাসকষ্ট-সহ নানারকম সমস্যা ছিল। তাকে সুস্থ করে দীর্ঘ ৭০ দিনের যুদ্ধের অবসান ঘটিয়ে সুস্থ ভাবে বৃহস্পতিবার শিশুটিকে আবার তার মায়ের হাতে তুলে দিয়েছেন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
Children's Day 2024: বারাসত হাসপাতালের সুপার-সহ নার্সদের দীর্ঘ ৭০ দিনের যুদ্ধের পর মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরিয়ে এনে মায়ের হাতে তুলে দেওয়া হল তাঁর সন্তানকে।
Children's Day 2024: উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বারাসত হাসপাতালের সুপার-সহ নার্সদের একটানা ৭০ দিন ধরে নিরসল যুদ্ধের পর মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরিয়ে এনে মায়ের হাতে তুলে দেওয়া হল তাঁর সন্তানকে।
গর্ভাবস্থার ২৭ সপ্তাহে মাত্র ৮০০ গ্রামের সন্তানের জন্ম দেন আমডাঙার সোনাডাঙার বাসিন্দা রুবিনা খাতুন। বাচ্চার জন্য প্রয়োজনীয় সমস্ত ব্যবস্থা বি সি রায় হাসপাতালে নেওয়া হলেও তৎক্ষণাৎ পরিস্থিতিতে সেখানে বেড না থাকায় বারাসত হাসপাতালে পরিবারের উদ্যোগেই নিয়ে আসা হয় মা ও শিশুকে। সেখানেই বাচ্চাকে সুস্থ করে তোলার যুদ্ধে নামেন ডাক্তাররা।
বাচ্চার জন্ডিস, শ্বাসকষ্ট-সহ নানারকম সমস্যা ছিল। তাকে সুস্থ করে দীর্ঘ ৭০ দিনের যুদ্ধের অবসান ঘটিয়ে সুস্থ ভাবে আজ, বৃহস্পতিবার শিশুটিকে তার মায়ের হাতে তুলে দেন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
আরও পড়ুন পরিত্যক্ত গাড়ির মধ্যে খেলাই কাল হল! ৪ শিশুর মর্মান্তিক পরিণতি শুনলে শিউরে উঠবেন
সরকারি হাসপাতালের এই পরিকাঠামোর মাঝে একটা ৮০০ গ্রামের একটি শিশুকে স্বাভাবিক অবস্থায় বড় করে তোলা মানে এক পর্যায়ে পুনর্জন্ম দেওয়া। পরিবারের অনেকেই হাল ছেড়ে দিলেও হাল ছাড়েনি হাসপাতাল সুপার সুব্রত মণ্ডল। তাঁর উদ্যোগেই ৭০ দিন ধরে চলেছে চিকিৎসা পরিষেবা। প্রথম দুটি সন্তানের মৃত্যুর পর রুবিনা খাতুনের এই সন্তান। আজ বাচ্চাকে সুস্থ স্বাভাবিক ভাবে হাতে পেয়ে খুশির জোয়ার নেমেছে তাদের পরিবারেও।
শিশু দিবসের দিনে এক শিশুর নতুন করে জীবন দান করে এক বিরাট সাফল্যের সামনে বারাসত জেলা হাসপাতাল।