JMB Terrorist Arrested: পাক-সন্ত্রাস নিধনে তৎপর ভারত, বাংলা থেকে জঙ্গি যোগে গ্রেফতার আরও এক

JMB Terrorist Arrested: ফের জঙ্গি সন্দেহে আরও এক জেএমবি সদস্যকে গ্রেফতার করলো রাজ্য পুলিশের স্পেশাল টাস্ক ফোর্স। ধৃতের নাম আব্বাউদ্দিন মোল্লা। বাড়ি দক্ষিণ ২৪ পরগনার ডায়মন্ড হারবার এলাকায়।

JMB Terrorist Arrested: ফের জঙ্গি সন্দেহে আরও এক জেএমবি সদস্যকে গ্রেফতার করলো রাজ্য পুলিশের স্পেশাল টাস্ক ফোর্স। ধৃতের নাম আব্বাউদ্দিন মোল্লা। বাড়ি দক্ষিণ ২৪ পরগনার ডায়মন্ড হারবার এলাকায়।

author-image
Ashis Kumar Mondal
New Update
jmb-terrorist-arrested-diamond-harbour-birbhum-stf-raid

পাক-সন্ত্রাস নিধনে তৎপর ভারত, বাংলা থেকে জঙ্গি যোগে গ্রেফতার আরও এক

JMB Terrorist Arrested:ফের জঙ্গি সন্দেহে আরও এক জেএমবি সদস্যকে গ্রেফতার করলো রাজ্য পুলিশের স্পেশাল টাস্ক ফোর্স। ধৃতের নাম আব্বাউদ্দিন মোল্লা। বাড়ি দক্ষিণ ২৪ পরগনার ডায়মন্ড হারবার এলাকার পাতরা গ্রামে। এই নিয়ে জঙ্গি সন্দেহে মোট তিনজনকে গ্রেফতার করলস্পেশাল টাস্ক ফোর্স। তাদের মধ্যে দুজন বীরভূমের বাসিন্দা। ওই দুজনকে শুক্রবার রামপুরহাট মহকুমা আদালতে তোলা হলে বিচারক একদিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছিলেন। শনিবার তিনজনকেই আদালতে তুলে হেফজতে চেয়ে আবেদন করে স্পেশাল টাস্ক ফোর্স। বিচারক তিন জনকেই ১৩ দিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দেন।

Advertisment

আরও বড় অ্যাকশনে ভারত? 

প্রসঙ্গত, রাজ্যে বিভিন্ন জঙ্গি সংগঠনের যোগ অনেক আগে থেকেই প্রমান পেয়েছে পুলিশ। বর্ধমানের খাগরাগড় বিস্ফোরণ কাণ্ডে একের পর এক জঙ্গিদের গ্রেফতার করে পুলিশ। সেই ঘটনার যোগ সূত্র পাওয়া গিয়েছিল বীরভূমেও। নানুর, বোলপুর থেকে একাধিক জনকে জঙ্গি সন্দেহে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। চলতি বছরের এপ্রিল মাসে মুর্শিদাবাদের ধুলিয়ানে বাবা ও ছেলের খুনের ঘটনার পর জঙ্গি যোগের বিষয়টি ফের মাথাচাড়া দেয়। জঙ্গিদের মাথাচাড়া দিতে দেখে নড়েচড়ে বসে কেন্দ্র ও রাজ্য।
তদন্তে নেমে স্পেশাল টাস্ক ফোর্স বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার রাতে বীরভূমের মুরারই থানার চাতরা থেকে সাহেব আলী খান এবং বানিওর অঞ্চলের চণ্ডীপুর গ্রাম থেকে আজমল হোসেন নামে দুই জেএমবি জঙ্গিকে গ্রেফতার করে পুলিশ। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করে ডায়মন্ড হারবারের আব্বাসউদ্দিন মোল্লার হদিস পায় স্পেশাল টাস্ক ফোর্স। শুক্রবার রাতে তাকেও গ্রেফতার করা হয়। শনিবার তাকে রামপুরহাট মহকুমা আদালতে তোলা হলে বিচারক পুলিশের আবেদনের ভিত্তিতে ১৩ দিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দেন।

শ্রীনগরের ডাল হ্রদে ভীষণ শব্দে আছড়ে পড়ল কী? 

Advertisment

সরকারি আইনজীবী সৈকত হাতি বলেন, “বীরভূম থেকে ধৃত দুজনকে শুক্রবার আদালতে তোলা হয়েছিল। তাদের একদিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারক। শনিবার তিনজনকেই রামপুরহাট মহকুমা আদালতে তোলা হলে প্রত্যেকের ১৩ দিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দেয় আদালত। ধৃতদের বিরুদ্ধে নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন জেএমবি’র সঙ্গে সক্রিয় যোগাযোগ রয়েছে। তাদের কাছ থেকে জঙ্গি সংগঠনের কিছু কাগজপত্র এবং বিস্ফোরকের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। ধৃতদের কাজ ছিল যুবকদের জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত করা। রাজ্যে অশান্তি সৃষ্টি করা। তাদের বিরুদ্ধে দেশদ্রোহিতার মামলা রজু করা হয়েছে। এই জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে আরও যুক্ত থাকার সম্ভবনা রয়েছে। ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করে বাকিদের ধরার চেষ্টা করছে স্পেশাল টাস্ক ফোর্স”।

Terrorist