/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2022/10/Carnival.jpg)
রেড রোডে দুর্গাপুজোর কার্নিভাল। ছবি: শশী ঘোষ।
পুজো শেষে ঠাকুর দেখার সুবর্ণ সুযোগ। রেড রোডে দুর্গাপুজোর কার্নিভাল জমজমাট। জাঁকজমক পূর্ণভাবে কার্নিভালের আয়োজন রাজ্য সরকারের। কার্নিভালে অংশ নিয়েছে ৯৫টি পুজো কমিটি। দুর্গাপুজো কার্নিভাল উপলক্ষে ফের একবার রঙিন সাজে সেজেছে গোটা রেড রোড।
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2022/10/carnival-2-1.jpg)
ইউনেস্কোর স্বীকৃতির পর প্রথম দুর্গাপুজোর কার্নিভাল কলকাতায়। রাজ্য সরকারের উদ্যোগে আয়োজিত এই কার্নিভালের জন্য রেড রোড আজ রঙিন। অন্যবারের চেয়ে এবার আরও বেশি বর্ণময় ঢঙে কার্নিভাল পালন রাজ্যের। গোটা অনু্ষ্ঠান পর্বে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তদারকি নজর এড়ায়নি।
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2022/10/carnival-3.jpg)
আরও পড়ুন- কার্নিভালে ডিজে-র আওয়াজে ‘উদভ্রান্ত’ ষাঁড়, গুঁতিয়ে মারল বৃদ্ধকে
আগের বছরগুলির তুলনায় এবছর দুর্গাপুজোর কার্নিভাল বেশ কিছুটা আলাদা। প্রতিটি পুজো কমিটি তাঁদের অনুষ্ঠান দেখানোর জন্য সময় পাচ্ছে সর্বাধিক তিন মিনিট করে। প্রতিটি পুজো কমিটি সর্বাধিক ৫০ জন করে সদস্য নিয়ে আসতে পারছে রেড রোডের এই দুর্গাপুজোর কার্নিভালে। সর্বাধিক তিনটি করে ট্যাবলো সঙ্গে রাখতে পারছে পুজো কমিটিগুলি।
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2022/10/Carnival-2.jpg)
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে শুরু করে তাঁর মন্ত্রিসভার সদস্যদের পাশাপাশি রাজ্য প্রশাসন ও পুলিশের শীর্ষ কর্তারা রয়েছেন এই পুজো কার্নিভালে। এছাড়াও অনুষ্ঠান মঞ্চ আলো করে বসে রয়েছেন টলিউডের একঝাঁক শিল্পী। অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত হয়ে এসেছেন বিদেশি অতিথিরাও।
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2022/10/carnival-4.jpg)
এদিকে, রেড রোডে জাঁকজমকপূর্ণভাবে কার্নিভালের আয়োজন নিয়ে রাজ্য সরকারকে একহাত নিয়েছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। জলপাইগুড়ির মালবাজারের ঘটনার পরেও রাজ্য সরকারের উদ্যোগে এই বর্ণাঢ্য কায়দায় কার্নিভালের আয়োজনের তীব্র সমালোচনা করেছেন শুভেন্দু।
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2022/10/carnival-5.jpg)
তিনি এদিন বলেন, ''সরকারি টাকায় মোচ্ছব। মালের ঘটনার পর এই উৎসবের কী দরকার? এই জন্যই তো উত্তরবঙ্গের লোক আলাদা থাকতে চায়। কলকাতার নেতারা উত্তরবঙ্গকে বিভিন্ন সময়ে অবহেলা, বঞ্চনা করেছেন। এত বড় ঘটনার পরেও কেন এই উৎসব? এটা অত্যন্ত নিন্দনীয়, লজ্জাজনক।''