রাজ্য সরকারি কর্মীদের বকেয়া ডিএ হুলস্থূল কাণ্ড। এর মধ্যেই বুধবার ঝাড়গ্রামের সরকারি মঞ্চ থেকে ডিএ নিয়ে মুখ খুললেন মুখ্যমন্ত্রী। তাহলে কী পুজোর আগেই সরকারি কর্মচারীদের বকেয়া ডিএ মিলবে?
ঝাড়গ্রামের মঞ্চ থেকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যা বললেন তা সরকারি কর্মচারীদের হতাশা আরও বাড়বে। এদিনও কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারী ও রাজ্য সরকারের কর্মীদের চাকরির পার্থক্য ও ডিএ নির্ধারনের ফারাক বোঝান তিনি। বাংলার মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন, 'কোনও টাকা নেই শুধু নির্বাচন আসলেই কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের ডিএ বৃদ্ধি করে। কিন্তু কেন্দ্রীয় সরকারের চাকরি আর রাজ্য সরকারের চাকরির পার্থক্য আছে। সেন্ট্রাল গভর্নমেন্টের চাকরির আলাদা পলিসি। আর স্টেট গভর্নমেন্টের চাকরির আলাদা পলিসি। তোমার হাতে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক আছে। তুমি একশ দিনের টাকা দিচ্ছ না। প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার টাকা দিচ্ছ না। রাস্তার টাকা দিচ্ছ না। স্কলারশিপের টাকা দিচ্ছ না। তাই দিয়ে মুষ্টিমেয় লোককে ডিএ পাইয়ে দিচ্ছ। তাদের সন্তুষ্ট করার জন্য। যাতে ওপরওলাদের সন্তুষ্ট রাখা যায়। আর নিম্নতলার মানুষদের শোষণ করা যায়। আমরা তাই বলছি সবাইকে দাও।আমাদের টাকা কেটে নিয়ে অকাজ করা যাবে না। আমি বলছি আমি সবার পক্ষে।'
আরও পড়ুন-রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস ‘দালাল’, ঝাড়গ্রাম থেকে বেনজির চাঁচাছোলা মমতা
কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীতারীদের তুলনায় রাজ্য সরকারের কর্মীরা বর্তমানে ৩৬ শতাংশ কম হারে ডিএ পেয়ে থাকেন। বকেয়া ডিএর দাবিতে দীর্ঘদিন ধরেই আন্দোলনে নেমেছেন পশ্চিমবঙ্গ সরকারের কর্মচারীদের একাংশ। সরকারি কর্মীদের সংগঠন সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের এই আন্দোলন নিয়ে জোর চর্চা। সুপ্রিম কোর্টেও মামলা চলছে।
আরও পড়ুন-বঙ্গে বাংলা ভাষা বিতর্ক, কোন সূত্রে সমাধান বাতলালেন মমতা?
কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের ডিএ কেন বকেয়া থাকে না? মুখ্যমন্ত্রী জানান, রাজ্যের পাওনা টাকা দেয় না কেন্দ্র। আর সেই টাকা দিয়েই কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের তুষ্ট করার জন্য ডিএ দেওয়া হয়। সত্যি কী হিসাব এই রকম? মুখ্যমন্ত্রীর দাবি নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন বকেয়া ডিএ-র দাবিতে সরব হওয়া রাজ্য সরকারি কর্মীদের একাংশ।
মমতার মুখে ফের রাজ্যের ডিএ প্রসঙ্গ! এবার কী বললেন?
তাহলে কী পুজোর আগেই সরকারি কর্মচারীদের বকেয়া ডিএ মেলার সম্ভাবনা আছে?
তাহলে কী পুজোর আগেই সরকারি কর্মচারীদের বকেয়া ডিএ মেলার সম্ভাবনা আছে?
ঝাড়গ্রামের অনুষ্ঠানে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
রাজ্য সরকারি কর্মীদের বকেয়া ডিএ হুলস্থূল কাণ্ড। এর মধ্যেই বুধবার ঝাড়গ্রামের সরকারি মঞ্চ থেকে ডিএ নিয়ে মুখ খুললেন মুখ্যমন্ত্রী। তাহলে কী পুজোর আগেই সরকারি কর্মচারীদের বকেয়া ডিএ মিলবে?
ঝাড়গ্রামের মঞ্চ থেকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যা বললেন তা সরকারি কর্মচারীদের হতাশা আরও বাড়বে। এদিনও কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারী ও রাজ্য সরকারের কর্মীদের চাকরির পার্থক্য ও ডিএ নির্ধারনের ফারাক বোঝান তিনি। বাংলার মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন, 'কোনও টাকা নেই শুধু নির্বাচন আসলেই কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের ডিএ বৃদ্ধি করে। কিন্তু কেন্দ্রীয় সরকারের চাকরি আর রাজ্য সরকারের চাকরির পার্থক্য আছে। সেন্ট্রাল গভর্নমেন্টের চাকরির আলাদা পলিসি। আর স্টেট গভর্নমেন্টের চাকরির আলাদা পলিসি। তোমার হাতে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক আছে। তুমি একশ দিনের টাকা দিচ্ছ না। প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার টাকা দিচ্ছ না। রাস্তার টাকা দিচ্ছ না। স্কলারশিপের টাকা দিচ্ছ না। তাই দিয়ে মুষ্টিমেয় লোককে ডিএ পাইয়ে দিচ্ছ। তাদের সন্তুষ্ট করার জন্য। যাতে ওপরওলাদের সন্তুষ্ট রাখা যায়। আর নিম্নতলার মানুষদের শোষণ করা যায়। আমরা তাই বলছি সবাইকে দাও।আমাদের টাকা কেটে নিয়ে অকাজ করা যাবে না। আমি বলছি আমি সবার পক্ষে।'
আরও পড়ুন-রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস ‘দালাল’, ঝাড়গ্রাম থেকে বেনজির চাঁচাছোলা মমতা
কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীতারীদের তুলনায় রাজ্য সরকারের কর্মীরা বর্তমানে ৩৬ শতাংশ কম হারে ডিএ পেয়ে থাকেন। বকেয়া ডিএর দাবিতে দীর্ঘদিন ধরেই আন্দোলনে নেমেছেন পশ্চিমবঙ্গ সরকারের কর্মচারীদের একাংশ। সরকারি কর্মীদের সংগঠন সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের এই আন্দোলন নিয়ে জোর চর্চা। সুপ্রিম কোর্টেও মামলা চলছে।
আরও পড়ুন-বঙ্গে বাংলা ভাষা বিতর্ক, কোন সূত্রে সমাধান বাতলালেন মমতা?
কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের ডিএ কেন বকেয়া থাকে না? মুখ্যমন্ত্রী জানান, রাজ্যের পাওনা টাকা দেয় না কেন্দ্র। আর সেই টাকা দিয়েই কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের তুষ্ট করার জন্য ডিএ দেওয়া হয়। সত্যি কী হিসাব এই রকম? মুখ্যমন্ত্রীর দাবি নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন বকেয়া ডিএ-র দাবিতে সরব হওয়া রাজ্য সরকারি কর্মীদের একাংশ।