Honeymoon Murder Case: মেঘালয় হানিমুন মার্ডারে 'সঞ্জয় ভার্মার' গ্র্যান্ড এন্ট্রি, ২৫ দিনে ১১২ বার কথা সোনমের সঙ্গে, হাঁ দুঁদে অফিসাররা

Honeymoon Murder Case: রাজা রঘুবংশী হত্যা মামলার তদন্তে আরও এক নতুন মোড়। সোনম রঘুবংশীর মোবাইল কল রেকর্ড ঘেঁটে শিলং পুলিশ পেয়েছে বিস্ফোরক তথ্য। জানা গেছে, খুনের ঠিক আগে আগে সোনম এক ব্যক্তি—সঞ্জয় ভার্মা—এর সঙ্গে ২৫ দিনের মধ্যে ১১২ বার যোগাযোগ করেছিলেন। অর্থাৎ গড়ে প্রতিদিন অন্তত ৪ থেকে ৫ বার ফোনে কথা হয়েছে তাঁদের মধ্যে।

রাজা রঘুবংশী হত্যা মামলার তদন্ত যত এগোচ্ছে, প্রতিদিনই সামনে আসছে নতুন নতুন তথ্য। শিলং পুলিশ এবার সোনম রঘুবংশীর মোবাইল কল রেকর্ড থেকে চাঞ্চল্যকর তথ্য হাতে পেয়েছে।
জানা গেছে যে খুনের ঘটনার আগে সোনম সঞ্জয় ভার্মা নামে এক  ব্যক্তির সাথে কথা বলছিলেন। ১ মার্চ থেকে ২৫ মার্চ পর্যন্ত তিনি সঞ্জয় ভার্মা নামে এক যুবককে ১১২ বার ফোন করেছিলেন। অর্থাৎ, প্রতিদিন তাদের মধ্যে প্রায় চার থেকে পাঁচবার কথা হত। পুলিশের মতে, এটি কোনও স্বাভাবিক যোগাযোগ হতে পারে না।

সঞ্জয় ভার্মা কে?
এখন প্রশ্ন উঠছে যে সঞ্জয় ভার্মা কে? তার সম্পর্কে খুব বেশি তথ্য এখনও জানা যায়নি। সে কি এই খুনের ষড়যন্ত্রে জড়িত নাকি সে সোনমকে সাহায্য করছিল? পুলিশ এখন এই লিঙ্কগুলি খতিয়ে দেখার চেষ্টা করছে।

শিলং পুলিশ ইন্দোরে পৌঁছেছে
মঙ্গলবারই শিলং পুলিশ ইন্দোরে পৌঁছে রাজা রঘুবংশীর বাড়িতে গিয়ে পরিবারের সদস্যদের জিজ্ঞাসাবাদ করে। পুলিশ রাজার মা এবং দুই ভাইয়ের সাথে এক ঘন্টা ধরে কথা বলে। কথোপকথনের মূল বিষয় ছিল - সোনমের আচরণ, পরিবারের সাথে তার সম্পর্ক এবং হানিমুন যাওয়ার সময় তার আচরণ। এর আগে, খুনের পর সোনম যে ফ্ল্যাটটিতে ছিলেন তাও পুলিশ ঘুরে দেখে। 
 
আরও একটি অস্ত্রও পাওয়া গেছে
মঙ্গলবার, পুলিশ অপরাধস্থলের একটি ক্রাইম সিন রিক্রিয়েশন করে। এই সময়, হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত দ্বিতীয় অস্ত্রটি উদ্ধার করে। এর আগে, পুলিশ বলেছিল যে রাজার হত্যায় দুটি অস্ত্র ব্যবহার করা হয়েছিল।