New Update
/indian-express-bangla/media/media_files/49bUqq2IBXizDTUDzJW5.jpg)
বিশ্বের 'সর্ববৃহৎ দুর্গা'! বড় চমক রাণাঘাটে, শেষ মুহূর্তে বিরাট গেঁরো, মন খারাপ পুজো উদ্যোক্তাদের
বিশ্বের 'সর্ববৃহৎ দুর্গা'! বড় চমক রাণাঘাটে, শেষ মুহূর্তে বিরাট গেঁরো, মন খারাপ পুজো উদ্যোক্তাদের
Durga Puja 2024: হাত গোনা আর মাত্র কয়েকটা দিনের অপেক্ষা। আর তারপরেই গোটা বাংলা মেতে উঠবে প্রাণের পুজো দুর্গাপুজোয়। নাওয়া খাওয়া ভুলে চলছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি। এবারের দুর্গাপুজোয় সবচেয়ে বড় চমক রানাঘাটের ১১১ ফুটের দুর্গা। ৮৮ ফুটের দুর্গা প্রতিমা গড়ে বিশ্ববাসীকে চমকে দিয়েছিল দেশপ্রিয় পার্কের পুজো। তবে শেষমেষ সেই ভিড়ের চাপে পুজো মন্ডপ সাধারণের জন্য বন্ধ করে দিতে হয়।, আর এবার সেই ৮৮ ফুটের 'বিশ্বের সব থেকে বড় দুর্গা'কে হার মানতে আসরে নেমেছে রানাঘাটের কামালপুর এলাকার অভিযান সংঘ।
বিজেপির নেতার হাতে বিরিয়ানি খেতে হাজির তৃণমূলের রচনা, পোজ দিয়ে তুললেন ছবিও! তুমুল চর্চা
বিশ্বের সর্ববৃহৎ দুর্গা! এমনই এক 'দুর্গা প্রতিমা' গড়ে নজির গড়ে তুলতে চেয়েছিল রানাঘাটের এক বারোয়ারি। পুজো প্রস্তুতিও সাড়া হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু শেষ মুহূর্তে কোন এক অজ্ঞাত কারণে প্রশাসনের তরফে পুজোর অনুমতি দেওয়া হয়নি এমনটাই অভিযোগ পুজো উদ্যোক্তাদের তরফে। পুজো কমিটি ইতিমধ্যে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছে। কমিটির তরফে সুজয় বিশ্বাস বলেন, " দীর্ঘ কয়েক মাসের পরিশ্রম শেষে যখন শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি চলছে পুরোদমে। সেই সময় পুজোর অনুমতি দিতে অস্বীকার করে প্রশাসন। যদিও কেন অনুমতি দেওয়া হল না সে নিয়ে প্রশাসনের তরফে পুজো উদ্যোক্তাদের তরফে কিছু জানানো হয়নি। সংবাদ মাধ্যমের মারফত আমরা জানতে পারি অতিরিক্ত ভিড় এড়াতেই পুজোর অনুমতি দিতে অস্বীকার করেছে পুলিশ। এনিয়ে আমরা আদালতের দ্বারস্থ হই। আমাদের তরফে বিকাশ রঞ্জন ভট্টাচার্য, ফিরদৌস শামিম আদালতে সওয়াল করেছেন। সওয়াল জবাব শেষে বিচারপতি আগামী কাল দুপুর ২টোর মধ্যে জেলাশাসককে এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। তিনি কী সিদ্ধান্ত নেন, পরবর্তী শুনানির দিন আদালত তা বিবেচনা করবে।’’ এবিষয়ে রাজ্যের তরফে ২০১৫ দেশপ্রিয় পার্কের ৮৮ ফুট দুর্গা পুজো বন্ধের উদাহরণও টানা হয়েছে।
গতির ভিড়ে শক্তি হারিয়ে যেন ধুঁকছে! নিভৃতে বিদায় জানানোর পালা কলকাতার ট্রামকে
রানাঘাটের কামালপুর এলাকার অভিযান সংঘের তরফে পুজোয় আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে ইউনেস্কোকেও। পুজো কমিটির তরফে জানানো হয়েছে, ' ইতিমধ্যে ৫০ লক্ষ টাকা খরচ হয়েছে। গ্রামবাসীরা কোন রকমের অনুদান না নিয়ে কেবল চাঁদার ভিত্তিতেই এই পুজো আয়োজন করতে চলেছেন। ২০ বিঘা জমির উপর এই পুজোর আয়োজনের প্রস্তুতি চলছে। গ্রামবাসীরা প্রয়োজনে আরও জমি দিতে প্রস্তুত। প্রশাসনের তরফে যে দাবি জানানো হয়েছে পুজোয় পদপিষ্টের মত ঘটনা ঘটতে পারে তা সঠিক নয়।