Shuvendu Adhikari: শুভেন্দু অধিকারীর 'কাশ্মীর সফর এড়িয়ে চলার' বক্তব্যকে কেন্দ্র করে তুমুল শোরগোল। বিজেপি নেতার তিরস্কারের মুখে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা।
শুভেন্দু অধিকারীর করা মন্তব্য নিয়ে কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন জম্মু ও কাশ্মীরের প্রবীণ বিজেপি নেতা রবীন্দ্র রায়না। তিনি বলেন, “শুভেন্দু অধিকারীর উচিত কাশ্মীরে এসে এখানকার মানুষের দেশপ্রেম ও আত্মত্যাগ কাছ থেকে দেখা।”
বিধানসভার বিরোধী দলনেতা তথা বিজেপি বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারীর সাম্প্রতিক বক্তব্য তোলপাড় ফেলে দিয়েছে। তিনি বাংলার জনগণকে কাশ্মীর বা কোনও মুসলিম অধ্যুষিত এলাকায় না যাওয়ার পরামর্শ দেন। এখন এই বক্তব্য নিয়ে বিতর্ক আরও তীব্র হয়েছে।
শুভেন্দু অধিকারীর এই বক্তব্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন জম্মু ও কাশ্মীরের প্রবীণ বিজেপি নেতা রবীন্দ্র রায়না। রায়না বলেন, "অধিকারীর কাশ্মীরে এসে এখানকার মানুষের দেশপ্রেম এবং জাতীয়তাবাদ নিজে অনুভব করা উচিত"। তিনি স্মরণ করিয়ে দেন যে গত তিন দশকে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে হাজার হাজার কাশ্মীরি যুবক তাদের জীবন উৎসর্গ করেছেন।
সংবাদ সংস্থা পিটিআই-এর প্রতিবেদন অনুসারে রবীন্দ্র রায়না স্মরণ করিয়ে দেন, সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে বহু কাশ্মীরি যুবক প্রাণ উৎসর্গ করেছেন। তিনি জানান, ২২ এপ্রিল পহেলগাঁওয়ে সন্ত্রাসী হামলার পর কাশ্মীরি নাগরিকরা আহতদের উদ্ধার করেছিলেন, পর্যটকদের নিরাপদ আশ্রয় দিয়েছিলেন।
অন্যদিকে, শুভেন্দু অধিকারী নিজের মন্তব্যকে ব্যক্তিগত মত বলে দাবি করে বলেন, “আমি কেবল পশ্চিমবঙ্গবাসীর নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে বলেছি যে কাশ্মীর বা মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ অঞ্চলে ভ্রমণ এড়িয়ে চলা ভাল।” তিনি বিকল্প হিসেবে উত্তরাখণ্ড, হিমাচল বা ওড়িশার নামও প্রস্তাব করেছেন। প্রসঙ্গত, সম্প্রতি জম্মু ও কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লাহ পশ্চিমবঙ্গে এসে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়-কে কাশ্মীর সফরের আমন্ত্রণ জানান। ঠিক সেই সময় বিরোধী দলনেতার এই মন্তব্য তুমুল বিতর্কের সৃষ্টি করেছে।
ন্যাশনাল কনফারেন্সের সিনিয়র নেতা রতন লাল গুপ্ত বলেন, “ধর্মীয় পরিচয়ের ভিত্তিতে বিভাজনের বার্তা সমাজের পক্ষে ক্ষতিকর। কাশ্মীর সব ধর্মের মানুষের জন্যই উন্মুক্ত এবং আতিথেয়তায় সমৃদ্ধ।” তিনি ঘৃণার রাজনীতি প্রত্যাখ্যান করে ঐক্য ও সহনশীলতার বার্তা দিয়েছেন।
Shuvendu Adhikari: 'কাশ্মীর নিয়ে শুভেন্দুর মন্তব্যে ক্ষোভের আগুন দেশজুড়ে, তীব্র প্রতিবাদ শীর্ষ বিজেপি নেতার
Shuvendu Adhikari: শুভেন্দু অধিকারীর 'কাশ্মীর সফর এড়িয়ে চলার' বক্তব্যকে কেন্দ্র করে তুমুল শোরগোল। বিজেপি নেতার তিরস্কারের মুখে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা।
Shuvendu Adhikari: শুভেন্দু অধিকারীর 'কাশ্মীর সফর এড়িয়ে চলার' বক্তব্যকে কেন্দ্র করে তুমুল শোরগোল। বিজেপি নেতার তিরস্কারের মুখে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা।
'কাশ্মীর সফর এড়িয়ে চলার'শুভেন্দুর মন্তব্যে তোলপাড়,
Shuvendu Adhikari: শুভেন্দু অধিকারীর 'কাশ্মীর সফর এড়িয়ে চলার' বক্তব্যকে কেন্দ্র করে তুমুল শোরগোল। বিজেপি নেতার তিরস্কারের মুখে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা।
শুভেন্দু অধিকারীর করা মন্তব্য নিয়ে কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন জম্মু ও কাশ্মীরের প্রবীণ বিজেপি নেতা রবীন্দ্র রায়না। তিনি বলেন, “শুভেন্দু অধিকারীর উচিত কাশ্মীরে এসে এখানকার মানুষের দেশপ্রেম ও আত্মত্যাগ কাছ থেকে দেখা।”
বিধানসভার বিরোধী দলনেতা তথা বিজেপি বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারীর সাম্প্রতিক বক্তব্য তোলপাড় ফেলে দিয়েছে। তিনি বাংলার জনগণকে কাশ্মীর বা কোনও মুসলিম অধ্যুষিত এলাকায় না যাওয়ার পরামর্শ দেন। এখন এই বক্তব্য নিয়ে বিতর্ক আরও তীব্র হয়েছে।
আরও পড়ুন- পরপর গুলি! নৃশংস খুন দাপুটে শাসক নেতা, গোষ্ঠীদ্বন্ধের বলি? শাসক অন্দরেই তোলপাড়
শুভেন্দু অধিকারীর এই বক্তব্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন জম্মু ও কাশ্মীরের প্রবীণ বিজেপি নেতা রবীন্দ্র রায়না। রায়না বলেন, "অধিকারীর কাশ্মীরে এসে এখানকার মানুষের দেশপ্রেম এবং জাতীয়তাবাদ নিজে অনুভব করা উচিত"। তিনি স্মরণ করিয়ে দেন যে গত তিন দশকে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে হাজার হাজার কাশ্মীরি যুবক তাদের জীবন উৎসর্গ করেছেন।
সংবাদ সংস্থা পিটিআই-এর প্রতিবেদন অনুসারে রবীন্দ্র রায়না স্মরণ করিয়ে দেন, সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে বহু কাশ্মীরি যুবক প্রাণ উৎসর্গ করেছেন। তিনি জানান, ২২ এপ্রিল পহেলগাঁওয়ে সন্ত্রাসী হামলার পর কাশ্মীরি নাগরিকরা আহতদের উদ্ধার করেছিলেন, পর্যটকদের নিরাপদ আশ্রয় দিয়েছিলেন।
অন্যদিকে, শুভেন্দু অধিকারী নিজের মন্তব্যকে ব্যক্তিগত মত বলে দাবি করে বলেন, “আমি কেবল পশ্চিমবঙ্গবাসীর নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে বলেছি যে কাশ্মীর বা মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ অঞ্চলে ভ্রমণ এড়িয়ে চলা ভাল।” তিনি বিকল্প হিসেবে উত্তরাখণ্ড, হিমাচল বা ওড়িশার নামও প্রস্তাব করেছেন। প্রসঙ্গত, সম্প্রতি জম্মু ও কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লাহ পশ্চিমবঙ্গে এসে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়-কে কাশ্মীর সফরের আমন্ত্রণ জানান। ঠিক সেই সময় বিরোধী দলনেতার এই মন্তব্য তুমুল বিতর্কের সৃষ্টি করেছে।
রেকর্ড বাড়ল সোনার দাম! ছুঁলেই ছ্যাঁকা, আজ কতটা দামি হলুদ ধাতু?
ন্যাশনাল কনফারেন্সের সিনিয়র নেতা রতন লাল গুপ্ত বলেন, “ধর্মীয় পরিচয়ের ভিত্তিতে বিভাজনের বার্তা সমাজের পক্ষে ক্ষতিকর। কাশ্মীর সব ধর্মের মানুষের জন্যই উন্মুক্ত এবং আতিথেয়তায় সমৃদ্ধ।” তিনি ঘৃণার রাজনীতি প্রত্যাখ্যান করে ঐক্য ও সহনশীলতার বার্তা দিয়েছেন।