কচুয়াধামে পুণ্যার্থীদের ঢল#WestBengal #janmashtami2019 #Janmashtami #loknathbaba #kachualoknathmandir #kachuadham pic.twitter.com/kRBHDkvN2w
— IE Bangla (@ieBangla) August 23, 2019
আরও পড়ুন: আজও শহরে বিক্ষিপ্ত বৃষ্টির পূর্বাভাস
স্বরূপনগরের বাসিন্দা পারমিতা হালদার ছোটোবেলা থেকেই এই দিনে কচুয়াধামে আসেন। এবারও সেই রীতির অন্যথা হয়নি। তিনি বললেন, ‘‘খারাপ লাগছে খবরটা শুনে। তবে এসেছি। সবাই বলছেন, সাবধানে যেতে। পুজো দিয়েছি’’। দুর্ঘটনার খবর জানতেন না হাসনাবাদের নাড়ুগোপাল রায়। তিনি বললেন, ‘‘এখানে এসে শুনলাম ঘটনাটা। খারাপ লাগছে ’’। নাড়ুগোপালের মতো মন্দিরে পা রেখেই দুর্ঘটনার খবর পেয়েছেন প্রবীর দাস নামে আরেক পুণ্যার্থী। কেউ কেউ আবার বলছেন, ‘‘খারাপ তো লাগছেই। কিন্তু পুজো তো দিতেই হবে। এখানে আসতে তো হবেই’’।

কচুয়ায় দুর্ঘটনা নিয়ে কী বললেন এই পুণ্যার্থী?#WestBengal #ACCIDENT #janmashtami2019 #loknathbaba#kachualoknathmandir pic.twitter.com/o3i7hdiseU
— IE Bangla (@ieBangla) August 23, 2019
অনেক পুণ্যার্থীকেই এদিন দেখা গিয়েছে লোকনাথ দর্শনের পর দুর্ঘটনাস্থল ঘুরে দেখতে। ভাঙা পাঁচিল, ভেঙে পড়া অস্থায়ী দোকানের চিহ্নও খতিয়ে দেখতেও মানুষের ভিড় চখে পড়ার মতো। অনেকেই এদিন দুর্ঘটনাস্থলের সামনে গিয়ে কয়েক সেকেন্ড দাঁড়িয়ে থেকেছেন।
তবে সকাল থেকে বেলা গড়াতে ভিড় যেন আরও বেড়েছে। মন্দিরে প্রবেশের লাইনও ক্রমশ দীর্ঘ হয়েছে। দূর-দূরান্ত থেকে বহু মানুষই এসেছেন এদিন। পুজো দেওয়ার পর মন্দির চত্বরে বিভিন্ন পসরা সাজানো দোকানগুলিতে বিকিকিনিও চলছে দেদার। হাজার হাজার মানুষের ভিড়ে এ দুর্ঘটনা যে কচুয়াধামে জন্মাষ্টমীর আনন্দ ম্লান করতে দেয়নি, তারই ছবি উঠে এসেছে দুপুর পর্যন্ত।