'দুর্যোগে রাজনীতি না করে সরকারের সঙ্গে সহযোগিতা করা উচিত'। রাজ্যপালের মন্তব্যের প্রেক্ষিপ্তে মন্তব্য শ্রীরামপুরের সাংসদ কল্যান বন্দোপাধ্যায়ের।
উত্তরবঙ্গ সফর শেষে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর সঙ্গে সাক্ষাৎ রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের। রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাতের পর সাংবাদিক বৈঠকে তিনি রাজ্য প্রশাসনের বিরুদ্ধে সুর চড়ান। রাজ্যপালের কথায়, "রাজ্যের একাধিক জায়গায় গুন্ডারাজ চলছে। এমন পরিস্থিতি রাজ্যে চলতে দেওয়া যায় না। রাজ্যে ৩৫৬ ধারা প্রয়োগের বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। আমি নিশ্চিত, পশ্চিমবঙ্গে পুলিশ ঠিকমতো কাজ করছে না। আমি ইতিমধ্যেই মুখ্যমন্ত্রীকে জানিয়েছি। আগেই বলেছি, ২৪ ঘন্টার মধ্যে দুষ্কৃতীদের গ্রেপ্তার করতে হবে। গ্রাউন্ড জিরেরা পরিস্থিতি আমি জানি, সমস্ত রিপোর্ট পাঠানো হয়। মুখ্যমন্ত্রী বলছেন গুরুতর কিছু হয়নি। কিন্তু আমি জানি, উত্তরবঙ্গের ঘটনা অত্যন্ত গুরুতর। বিপর্যয় নিয়ে কেউ ব্লেমগেম খেলতে চাইবে না। মুখ্যমন্ত্রীর প্রতি আমার শ্রদ্ধা আছে এবং পেশাদার যোগাযোগ বন্ধ হয়নি। আমি রাষ্ট্রপতিকে সব কিছু জানিয়েছি, তিনি মন দিয়ে সব কথা শুনেছেন।"
এদিন রাজ্যপালের মন্তব্যের প্রেক্ষিপ্তে সাংবাদিক বৈঠকে রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসকে তুলোধোনা তৃণমূল সাংসদ কল্যান বন্দ্যোপাধ্যায়ের। শ্রীরামপুরের সাংসদ এদিন বলেন, দুর্যোগে রাজনীতি না করে সরকারের সঙ্গে সহযোগিতা করা উচিত। রাজ্যপাল সব সীমা অতিক্রম করেছেন। ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন উনি। NCRB-এর রিপোর্টের প্রসঙ্গ টেনে কল্যান বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, "আইন-শৃঙ্খলায় কলকাতা দেশের নম্বর ওয়ান। ওর মাথা খারাপ হয়ে গেছে। তাই এই সব উল্টোপাল্টা মন্তব্য করছেন। উনি সব সবময় রাজ্য সরকারের সঙ্গে প্রতিশোধপরায়ন মনোভাব নিয়ে চলছেন"।
আরও পড়ুন- 'উত্তরবঙ্গের গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু থেকে মনোযোগ ঘোরানোর চেষ্টা', তৃণমূলের অভিযোগ প্রসঙ্গে গর্জে উঠলেন মানিক সাহা
'উনি সব সীমা অতিক্রম করেছেন', রাজ্যপালকে বেনজির আক্রমণ কল্যাণের
রাজ্যপাল সব সীমা অতিক্রম করেছেন। ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন উনি। NCRB-এর রিপোর্টের প্রসঙ্গ টেনে কল্যান বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, "আইন-শৃঙ্খলায় কলকাতা দেশের নম্বর ওয়ান"।
রাজ্যপাল সব সীমা অতিক্রম করেছেন। ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন উনি। NCRB-এর রিপোর্টের প্রসঙ্গ টেনে কল্যান বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, "আইন-শৃঙ্খলায় কলকাতা দেশের নম্বর ওয়ান"।
তৃণমূল সাংসদ তথা আইনজীবী কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়।
'দুর্যোগে রাজনীতি না করে সরকারের সঙ্গে সহযোগিতা করা উচিত'। রাজ্যপালের মন্তব্যের প্রেক্ষিপ্তে মন্তব্য শ্রীরামপুরের সাংসদ কল্যান বন্দোপাধ্যায়ের।
উত্তরবঙ্গ সফর শেষে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর সঙ্গে সাক্ষাৎ রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের। রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাতের পর সাংবাদিক বৈঠকে তিনি রাজ্য প্রশাসনের বিরুদ্ধে সুর চড়ান। রাজ্যপালের কথায়, "রাজ্যের একাধিক জায়গায় গুন্ডারাজ চলছে। এমন পরিস্থিতি রাজ্যে চলতে দেওয়া যায় না। রাজ্যে ৩৫৬ ধারা প্রয়োগের বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। আমি নিশ্চিত, পশ্চিমবঙ্গে পুলিশ ঠিকমতো কাজ করছে না। আমি ইতিমধ্যেই মুখ্যমন্ত্রীকে জানিয়েছি। আগেই বলেছি, ২৪ ঘন্টার মধ্যে দুষ্কৃতীদের গ্রেপ্তার করতে হবে। গ্রাউন্ড জিরেরা পরিস্থিতি আমি জানি, সমস্ত রিপোর্ট পাঠানো হয়। মুখ্যমন্ত্রী বলছেন গুরুতর কিছু হয়নি। কিন্তু আমি জানি, উত্তরবঙ্গের ঘটনা অত্যন্ত গুরুতর। বিপর্যয় নিয়ে কেউ ব্লেমগেম খেলতে চাইবে না। মুখ্যমন্ত্রীর প্রতি আমার শ্রদ্ধা আছে এবং পেশাদার যোগাযোগ বন্ধ হয়নি। আমি রাষ্ট্রপতিকে সব কিছু জানিয়েছি, তিনি মন দিয়ে সব কথা শুনেছেন।"
এদিন রাজ্যপালের মন্তব্যের প্রেক্ষিপ্তে সাংবাদিক বৈঠকে রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসকে তুলোধোনা তৃণমূল সাংসদ কল্যান বন্দ্যোপাধ্যায়ের। শ্রীরামপুরের সাংসদ এদিন বলেন, দুর্যোগে রাজনীতি না করে সরকারের সঙ্গে সহযোগিতা করা উচিত। রাজ্যপাল সব সীমা অতিক্রম করেছেন। ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন উনি। NCRB-এর রিপোর্টের প্রসঙ্গ টেনে কল্যান বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, "আইন-শৃঙ্খলায় কলকাতা দেশের নম্বর ওয়ান। ওর মাথা খারাপ হয়ে গেছে। তাই এই সব উল্টোপাল্টা মন্তব্য করছেন। উনি সব সবময় রাজ্য সরকারের সঙ্গে প্রতিশোধপরায়ন মনোভাব নিয়ে চলছেন"।
আরও পড়ুন- 'উত্তরবঙ্গের গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু থেকে মনোযোগ ঘোরানোর চেষ্টা', তৃণমূলের অভিযোগ প্রসঙ্গে গর্জে উঠলেন মানিক সাহা