/indian-express-bangla/media/media_files/2025/08/06/congress-priyanka-gandhi-2025-08-06-12-51-31.jpg)
কেন্দ্রের কাছে বড় দাবি প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর
Uttarkashi cloudburst 2025: উত্তরাখণ্ডের উত্তরকাশী জেলার ধরালি গ্রামে মেঘ ভাঙা বৃষ্টির জেরে হড়পা বানে কমপক্ষে ৪ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং ১৩০ জনের বেশি মানুষকে নিরাপদে উদ্ধার করা হয়েছে। এখনও পর্যন্ত বহু মানুষ নিখোঁজ রয়েছেন বলে আশঙ্কা স্থানীয়দের। এই ঘটনার পরই কংগ্রেস নেত্রী প্রিয়াঙ্কা গান্ধী বঢরা এক্স- এ শোকপ্রকাশ করে লেখেন,“উত্তরকাশী, হিমাচল এবং ওয়ানাড়ে একের পর এক এই ধরণের মর্মান্তিক বিপর্যয় ঘটছে। আমাদের এখনই একটি বিস্তৃত, দীর্ঘমেয়াদি কৌশলগত পরিকল্পনা তৈরি করতে হবে যাতে এ ধরনের দুর্যোগের পুনরাবৃত্তি ঠেকানো যায়।”
ভয়ঙ্কর বিস্ফোরণে মৃত্যুমিছিল! কেঁপে উঠল এলাকা, ডুকরে ওঠা কান্না, হাহাকার
उत्तरकाशी, उत्तराखंड में बादल फटने की घटना में कुछ लोगों की मृत्यु और बड़ी संख्या में लोगों के लापता होने का समाचार सुनकर मन को अत्यंत दुख पहुंचा।
— Priyanka Gandhi Vadra (@priyankagandhi) August 5, 2025
ईश्वर दिवंगत आत्माओं को शांति प्रदान करें। शोक-संतप्त परिवारों के प्रति मेरी गहरी संवेदनाएं। लापता लोगों के सकुशल होने की प्रार्थना…
মঙ্গলবার দুপুরে উত্তরকাশীর ধরালি গ্রামে মেঘ ভাঙা বৃষ্টি ও হড়পা বানে বহু ঘর, বাড়ি, হোটেল সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস হয়ে যায়। জেলা শাসক প্রশান্ত আর্য জানিয়েছেন,“ঘটনাটি দুপুর প্রায় ১:৪৫-এ ঘটে। ধরালির অর্ধেক অংশ কাদামাটি ও ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে গিয়েছে। তিন-চার তলা বাড়ি পর্যন্ত ধসে পড়েছে।”
হাসিনার উৎখাতের এক বছর পূর্ণ হতেই বিরাট ঘোষণা ইউনূসের! করলেন চমকে দেওয়ার মত ঘোষণা
উদ্ধার কাজ ব্যাহত, নিখোঁজ ৫০-এর বেশি?
সরকারি ভাবে নিখোঁজের সংখ্যা প্রকাশ করা না হলেও স্থানীয়দের মতে অন্তত ৫০ জনের বেশি নিখোঁজ রয়েছেন। রাজ্য দুর্যোগ প্রতিক্রিয়া বাহিনী (SDRF), ইন্দো-তিব্বত সীমান্ত পুলিশ (ITBP), সেনাবাহিনী ও অন্যান্য সংস্থাগুলি দ্রুত ত্রাণ ও উদ্ধার কাজে নামলেও অবিরাম বৃষ্টিপাত এবং ভূমিধসের কারণে অনেক এলাকায় পৌঁছানো সম্ভব হয়নি। এই দুর্যোগে বেশ কয়েকটি গ্রাম ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, যার মধ্যে গঙ্গোত্রী, মানা, মুরাডি ও দয়ারা বুগিয়াল এলাকাগুলি সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পাহাড়ি অঞ্চলে আকস্মিক বর্ষণের ফলে হড়পা বান একটি সাধারণ দুর্যোগ হলেও সাম্প্রতিক বছরগুলিতে এই ধরনের দুর্যোগের সংখ্যা বেড়েছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, জলবায়ু পরিবর্তন ও অপরিকল্পিত নির্মাণকাজ এর পিছনে বড় কারণ।