/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2020/07/trump-759.jpg)
ডোনাল্ড ট্রাম্প।
ক'দিন আগেই ই-মেলে ভোটে করানোর পদ্ধতির নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন পিছোনোর বার্তা দিয়েছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এবার কার্যত সেই পদ্ধতিতেই ভোটের পক্ষে সওয়াল করলেন ট্রাম্প। ফ্লোরিডায় মেলে ভোট করার পক্ষে তিনি, বুধবার এমন কথাই বলেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। এর আগে, নতুন মেলে ভোটে করার আইনকে ঘিরে নেভাডার বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের হুমকি দিয়েছিলেন ট্রাম্প।
এদিন ট্রাম্প বলেছেন, ''ভোট বাই মেল বা অ্য়াবসেন্টি ভোটিং যাই বলুন না কেন, এই নির্বাচন পদ্ধতি নিরাপদ ও সুরক্ষিত...ফ্লোরিডায় ব্য়ালট ও মেলে ভোটের জন্য় সকলকে অনুরোধ করছি''। যদিও মেলে ভোটের ব্য়াপারে ট্রাম্প যে মত বদলেছেন, সে বিষয়টি নাকচ করে হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি জানিয়েছেন, তিনি একটি নির্দিষ্ট কারণে এটাকে সমর্থন করেছেন।
আরও পড়ুন: করোনায় সম্ভাব্য চিকিৎসা ব্যবস্থার উদ্ভাবন আমেরিকায়
Whether you call it Vote by Mail or Absentee Voting, in Florida the election system is Safe and Secure, Tried and True. Florida’s Voting system has been cleaned up (we defeated Democrats attempts at change), so in Florida I encourage all to request a Ballot & Vote by Mail! #MAGA
— Donald J. Trump (@realDonaldTrump) August 4, 2020
উল্লেখ্য়, আগামী নভেম্বর মাসে আমেরিকায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন যাতে পিছোনো হয়, কয়েকদিন আগে সে ব্য়াপারে টুইটারে রীতিমতো আহ্বান জানান ট্রাম্প। টুইটারে মার্কিন প্রেসিডেন্ট লেখেন, ইউনিভার্সাল মেল-ইন ভোটিং ২০২০ পদ্ধতিতে ইতিহাসে সবথেকে ত্রুটিপূর্ণ ও প্রতারণার নির্বাচন হবে। যা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জন্য় যথেষ্ট অপমানের।এরপরই ট্রাম্প লেখেন, যতক্ষণ না মানুষ নিরাপদে যথাযথভাবে ভোট দিতে না পারেন ততদিন কি নির্বাচন পিছোনো যায়?
এদিকে, ট্রাম্প সম্পর্কে বিস্ফোরক মন্তব্য় করেছেন হাউস মেজরিটি হুইপ জেমস ক্লাইবার্ন। নভেম্বরে নির্বাচনে হারলে কোনওমতেই ‘শান্তিপূর্ণভাবে’ ক্ষমতা হস্তান্তর করবেন না ট্রাম্প, এমন চাঞ্চল্য়কর মন্তব্য় করেছেন ক্লাইবার্ন। রবিবার সিএনএন-কে দক্ষিণ ক্য়ারোলিনার ডেমোক্র্য়াটিক সদস্য় বলেছেন, হোয়াইট হাউস ছেড়ে যাওয়ার কোনও পরিকল্পনা নেই ট্রাম্পের, নিরপেক্ষ নির্বাচনও করতে দেবেন না তিনি। তিনি আরও বলেছেন, ”আমার বিশ্বাস, নিজের অফিস ধরে রাখতে দেশে জরুরি অবস্থার মতো কিছু চালু করতে পারেন ট্রাম্প। সে কারণে আমেরিকাবাসীকে সজাগ হতে হবে”।
Read the full story in English
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন