
এই পরিস্থিতিতে মমতা সরকার ও তৃণমূলের উপর চাপ বাড়াতে মরিয়া রাজ্যের প্রধান বিরোধী দল বিজেপি।
বেসরকারি বাসটিতে ইন্দো-তিব্বত সীমান্ত পুলিশের ৩৭ জন এবং জম্মু ও কাশ্মীর পুলিশের দু’জন কর্মী ছিলেন।
ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হতেই তড়িঘড়ি বিবৃতি জারি করে ডমিনো’স।
ফিফার নির্বাসনে পড়ে ব্যাপক সমস্যায় দুই প্রধান। এটিকে মোহনবাগান এবং ইস্টবেঙ্গল আপাতত চরম দুঃসংবাদ পেয়ে গেল।
দুর্ঘটনার দিন অফিস ছুটির পরে উদয়পুর থেকে বাড়ি ফিরছিলেন সকলেই।
CBI জেরায় অসহযোগিতা করছেন অনুব্রত মণ্ডল, এমনই খবর সূত্রের।
মির্জা আসছে খুব শীঘ্রই, সঙ্গে অঙ্কুশও
ঘটনার পর বেশ কয়েকঘন্টা জাতীয় সড়ক অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে। বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল।
কাবুলের বেশিরভাগ মহিলার দাবি, তালেবান ক্ষমতায় আসায় নারী স্বাধীনতা ক্ষুণ্ণ।