
এই মন্দিরের নিত্যপুজোর খরচ মেটাতে কাশ্মীরের মহারাজা মাসিক ৫০ টাকা বরাদ্দও করেছিলেন।
বাইরের রোগীদের পাশাপাশি রোগীকে রেখেও বাতের ব্যথার চিকিৎসা এখানে করা হয়।
কথিত আছে, বেরুলের উপজাতি-প্রধান ছিলেন শিবভক্ত। তিনি ঘৃষ্ণেশ্বর জ্যোতির্লিঙ্গের কৃপায় ইলোরার ঘৃষ্ণেশ্বর জ্যোতির্লিঙ্গ মন্দিরের কাছে গুপ্তধন খুঁজে পেয়েছিলেন।
মন্দির ভোর সাড়ে পাঁচটায় খোলে। বন্ধ হয় রাত ন’টায়।
Loading…
Something went wrong. Please refresh the page and/or try again.