Lok Sabha 2019 Election Result: আবারও দেশে গেরুয়া ঝড় উঠল। বিরোধী শিবিরকে জোর ঝটকা দিয়ে আবারও দেশের ক্ষমতায় ফিরছে মোদী সরকার। বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে দ্বিতীয়বারের জন্য ফের দিল্লির সিংহাসনে বলছেন নরেন্দ্র মোদী। তিনশোরও বেশি আসনে এগিয়ে রয়েছে এনডিএ। শতযোজন দূরে দাঁড়িয়ে কংগ্রেস-সহ বিরোধীরা।
শেষ দফার নির্বাচনের আগে প্রথমবার সাংবাদিক বৈঠকে এসে বলেছিলেন ‘‘তিনশোরও বেশি আসন পেয়ে আবারও সরকার গড়বে বিজেপি’’। মোদীর সেই কথাই ফলে গেল। ট্রেন্ড অনুযায়ী তিনশোরও বেশি আসনে এবার জিতছে এনডিএ। ইতিমধ্যেই তাঁকে জয়ের অভিনন্দন জানিয়েছেন শ্রীলঙ্কা, ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রীরা। লোকসভা নির্বাচনের ফল নিয়ে এই প্রথমবার মুখ খুললেন ‘উচ্ছ্বসিত’ মোদী। টুইট করে প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন ‘‘সবকা সাথ, সবকা বিকাশ, সবকা বিশ্বাস = বিজয় ভারত’’। নমো লিখেছেন, ভারত আবারও জয়ী হল। মোদীকে শুভেচ্ছা জানিয়ে রাহুল বলেছেন, ‘‘মানুষ রায় দিয়েছে। নরেন্দ্র মোদী ও বিজেপিকে শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। দেশের মানুষ মোদীকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে চেয়েছেন। আমি দেশবাসীর সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাচ্ছি’’।
সিপিআই প্রার্থী কানহাইয়া কুমারকে নিয়ে অনেকটা আশাবাদী ছিল বামশক্তি। কিন্তু প্রত্যাশাপূরণ হল না। বেগুসরাই আসনটি হারাতে হল দেশের তরুণ প্রজন্মের বাম রাজনীতির মুখ, কানাহাইয়া কুমারকে। ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের নিজস্ব সূত্রের খবর, বেগুসরাইয়ে সিপিআই প্রার্থী কানহাইয়া কুমার পরাজিত লক্ষাধিক ভোটে। ওই আসনে জয়ী হয়েছেন বিজেপি প্রার্থী গিরিরাজ সিং। অন্যদিকে অন্ধ্রে বিপুলভাবে পরাজিত তেলুগু দেশম পার্টির প্রায় সব প্রার্থী। সবিস্তারে পড়ুন, এই প্রতিবেদনে বেগুসরাইয়ে পরাজিত কানহাইয়া, বাকি আসনে এগিয়ে কারা?
Live Blog
2019 Lok Sabha Election Results: আবারও দিল্লির সিংহাসনে বসছেন নরেন্দ্র মোদী। বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে ফের ক্ষমতায় ফিরছে এনডিএ। লোকসভা নির্বাচনের ফলাফল সংক্রান্ত সব খবরের আপডেট রইল এখানে, Follow the Updates here:
কর্নাটকে ২০টি কেন্দ্রে এগিয়ে রয়েছে বিজেপি, ৭টি কেন্দ্রে এগিয়ে রয়েছে কংগ্রেস। (এনডিটিভি সূত্রে ট্রেন্ড)। প্রসঙ্গত, লোকসভার লড়াইয়ে এবার কর্নাটকে বিজেপি জিতলে, চাপে পড়তে পারে কংংগ্রেস-জেডিএস সরকারের। এই রাজ্যের সর্বশেষ বিধানসভা নির্বাচনের পর কুমারস্বামী সরকারকে ফেলতে উঠেপড়ে লেগেছিল ইয়েদুরাপ্পার নেতৃত্বাধীন বিজেপি।
Delhi: Counting of votes for #LokSabhaElections2019 underway at Siri Fort complex. pic.twitter.com/upNrskGMAA
— ANI (@ANI) May 23, 2019
Bengaluru: Counting of votes for #LokSabhaElections2019 begins at counting centre in Mount Carmel College. #Karnataka pic.twitter.com/4kVkwBkP8b
— ANI (@ANI) May 23, 2019
Uttarakhand: Counting of votes to begin at 8 AM; visuals from a counting centre in Dehradun. #LokSabhaElections2019 pic.twitter.com/xSjNWuVDTC
— ANI (@ANI) May 23, 2019
Assam: Counting of votes for #LokSabhaElections2019 to begin at 8am ; Visuals from outside a counting centre in Guwahati. #ElectionResults2019 pic.twitter.com/jIEQmzGu5S
— ANI (@ANI) May 23, 2019
Kerala: Visuals from outside a counting centre at Kalpetta, Wayanad; Rahul Gandhi is contesting from the Lok Sabha constituency. #ElectionResults2019 pic.twitter.com/D9Au7jS6YZ
— ANI (@ANI) May 23, 2019
কংগ্রেসই জিতবে, আত্মবিশ্বাসী অজয় মাকেন। ‘‘কংগ্রেসের পক্ষেই রায় যাবে। আশা করছি, কংগ্রেসই সরকার গড়বে। রাহুল গান্ধী প্রধানমন্ত্রী হবেন’’, জানালেন নয়া দিল্লির কংগ্রেস প্রার্থী অজয় মাকেন।
Ajay Maken, Congress candidate from New Delhi LS seat, contesting against BJP MP Meenakashi Lekhi: The results will be definitely in favour of Congress. We're expecting that Congress will win &form govt. Rahul Gandhi will be the PM. The fight in Delhi is between BJP and Congress. pic.twitter.com/zhqUvqDIbH
— ANI (@ANI) May 23, 2019
West Bengal: Counting of votes to begin at 8 AM; visuals from a counting centre in Kolkata. #LokSabhaElections2019 pic.twitter.com/uXdi6RlgF9
— ANI (@ANI) May 23, 2019
West Bengal: Counting of votes to begin at 8 AM; visuals from a counting centre in Kolkata. #LokSabhaElections2019 pic.twitter.com/uXdi6RlgF9
— ANI (@ANI) May 23, 2019
Madhya Pradesh: Visuals from outside a counting centre in Bhopal. Counting of votes to begin at 8 AM. #LokSabhaElections2019 pic.twitter.com/csFq9RTM5R
— ANI (@ANI) May 23, 2019
Punjab: Visuals from outside a counting centre in Jalandhar as counting of votes for #LokSabhaElections2019 to begin at 8 am. pic.twitter.com/5DotoLEWua
— ANI (@ANI) May 23, 2019
ভোটগণনার আগে ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা অভিনেতা তথা গোরখপুরের বিজেপি প্রার্থী রবি কিষাণের।
Actor Ravi Kishan, who is fighting on Gorakhpur Lok Sabha seat, offers prayers as #ElectionResults2019 will be announced today; counting of votes for #LokSabhaElections2019 to begin at 8 am. pic.twitter.com/b1d38nuq02
— ANI UP (@ANINewsUP) May 23, 2019
ফোনে গুগলে গিয়ে লিখুন, https://www.eci.gov.in/eci-mobile-app/। এই সাইট সকাল আটটা থেকে চালু হবে। এখানেই জানতে পারবেন সারা দিনের চলা হিসেব নিকেশ। এছাড়া ফোনে ডাউনলোড করুন Voter Turnout ও voter helpline অ্যাপ। যেখানে যাবতীয় ভোট সংক্রান্ত তথ্য পেয়ে যাবেন আপনি। সবিস্তারে পড়ুন, এই প্রতিবেদনে Election 2019 Result via Google, App, Website: ফোনে কীভাবে দেখবেন ভোটের ফলাফল ?
কীভাবে বুথ থেকে স্ট্রং রুমে পাঠানো হয় ইভিএম?
ভোট শেষ হওয়ার পরই ইভিএম স্ট্রং রুমে পাঠানো হয় না। ভোটদানের হিসেব নিতে হয় প্রিসাইডিং অফিসারকে। এর একটি প্রত্যয়িত নকল দেওয়া হয় সমস্ত প্রার্থীর পোলিং এজেন্টকে। এর পর ইভিএম সিং করে দেওয়া হয়। প্রার্থী এবং তাঁদের এজেন্টরা সিয়ের উপর স্বাক্ষর করতে পারেন, যাতে প্রয়োজনে ইভিএমে কারচুপি হলে সে স্বাক্ষর তাঁরা মিলিয়ে নিতে পারেন। প্রার্থী অথবা তাঁদের প্রতিনিধিরা বুথ থেকে স্ট্রং রুম অবধি গাড়ি অনুসরণ করতে পারেন। সাধারণত স্ট্রং রুম হয় গণনা কেন্দ্রের কাছাকাছি। ভোটে ব্যবহৃত ইভিএম এবং রিজার্ভে রাখা অতিরিক্ত ইভিএম একই সঙ্গে ফিরিয়ে আনা হয়। একবার ব্যবহৃত ইভিএম পৌঁছে গেলে প্রার্থী বা তাঁর প্রতিনিধির উপস্থিতিতে স্ট্রং রুম সিল করে দেওয়া হয়। এবারেও প্রয়োজন বোধ করলে প্রার্থী বা তাঁর প্রতিনিধিরা সিলের উপর স্বাক্ষর করতে পারেন। এমনকি তাঁরা ২৪ ঘণ্টা স্ট্রং রুমের উপর নজরও রাখতে পারেন। একবার সিল করার পর ভোটগণনার দিন সকালের আগে স্ট্রং রুম আর খোলা যায় না। যদি স্ট্রং রুম অনিবার্য কারণে খুলতেই হয় তাহলে তা খোলা যায় প্রার্থী বা তাঁর প্রতিনিধির উপস্থিতিতে, যাঁরা আবার স্ট্রং রুম সিল করার সময়ে নিজেদের মত করে ফের তালা দিতে পারেন বা সিল করতে পারেন। স্ট্রং রুম পাহারা দেওয়ার জন্য তৈরি করা হয় তিন বলয়ের নিরাপত্তা। মধ্যবর্তী বলয়ে থাকে কেন্দ্রীয় সশস্ত্র পুলিশ বাহিনী। ভোটের ফলের দিন, গণনা শুরু হয় প্রার্থী বা তাঁর পোলিং এজেন্ট মেশিন নম্বর এবং সিল পরীক্ষা করার পর। সবিস্তারে পড়ুন, এই প্রতিবেদনে স্ট্রং রুম থেকে বুথ পর্যন্ত কী ভাবে আনা-নেওয়া করা হয় ইভিএম
জোর কদমে চলছে ভোটগণনা। দিল্লির সিংহাসন কার দখলে, সেদিকে নজর আমজনতার। দিনের শেষে আসন অঙ্কে ফের একবার বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে ক্ষমতায় মোদী সরকার। অন্যদিকে বাংলায় চলছে বিজেপি তৃণমূলের হাড্ডাহাড্ডি লড়াই। গোটা দেশের নেট স্যাভি নাগরিকরা ক্রমন্বয়ে সার্চ করে চলেছেন, কার দখলে দিল্লি? কাজেই তাঁরা বারবার ঢুঁ মারছেন নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে। যার ফলে গণনার মাঝপথে হঠাৎই মুখ থুবড়ে পড়ে কমিশনের ফলাফল প্রকাশের ওয়েবসাইট। বিস্তারিত পড়ুন, এই প্রতিবেদনে ভোটগণনার মাঝে মুখ থুবড়ে পড়ল নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট
উনিশের জয় দেশবাসীর জয়, এ ভাষাতেই জয়ের ব্যাখ্যা করলেন মোদী। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘‘যদি কেউ জেতেন, তাহলে দেশবাসী জিতেছেন। এটা গণতন্ত্রের জয়। সমস্ত বিজয়ীদের অভিনন্দন জানাচ্ছি’’, বললেন নরেন্দ্র মোদী।
বাংলায় ভোটে হিংসা নিয়ে ফের সরব অমিত শাহ। পশ্চিমবঙ্গে বিজেপির সাফল্য প্রসঙ্গে মোদী সেনাপতি বলেন, ‘‘বাংলায় এত অত্যাচার সত্ত্বেও ১৮টি আসনে বিজেপি জিতছে। আগামী দিনে বাংলায় আরও বিস্তার করবে বিজেপি’’, বললেন বিজেপি সভাপতি অমিত শাহ’’।
ফের কেন্দ্রে মোদী সরকার। জয়ের সাফল্য নিয়ে বিজেপি সদর দফতরে অমিত শাহ বলেন, ‘‘নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে এই জয় ঐতিহাসিক। স্বাধীনতার পর এই প্রথম ঐতিহাসিক জয়। বিজেপি কর্মীদের কঠোর পরিশ্রমের ফল এই জয়’’।
এই প্রথমবার এ-কংগ্রেসি সাংসদ পাচ্ছে আমেঠি। নিজের কেন্দ্রে হেরে গেলেন রাহুল গান্ধী। আমেঠিতে এবার জিতলেন বিজেপির স্মৃতি ইরানি। ৩৫ হাজার ভোটে জিতলেন স্মৃতি। রাহুল বলেন, ‘‘আমেঠির মানুষ যা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, মেনে নিলাম। স্মৃতি ইরানিজিকে বলব, উনি যেন ভাল ভাবে আমেঠির দেখভাল করেন’’।
গোরখপুর কেন্দ্র থেকে ৩ লক্ষ ১ হাজার ৬৬৪ ভোটে জয়ী বিজেপি প্রার্থী রবি কিষাণ। ‘‘সত্যের জয় হল’’, জিতে প্রতিক্রিয়া প্রার্থীর।
দ্বিতীয় বার সরকারে গড়ছে মোদীবাহিনী, শুভেচ্ছা জানালেন প্রণব মুখোপাধ্যায়। টুইট করে প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি লিখেছেন, ‘‘অভূতপূর্ব জয়ের জন্য মোদীকে অভিনন্দন...’’।
নরেন্দ্র মোদী ও বিজেপি কর্মীদের শুভেচ্ছা জানালেন পূর্ব উত্তরপ্রদেশের কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক প্রিয়াঙ্কা গান্ধী। প্রিয়াঙ্কা বলেন, ‘‘মানুষের রায় আমরা মেনে নিয়েছি। মোদী ও বিজেপি কর্মীদের অভিনন্দন’’।
মোদীকে শুভেচ্ছা জানালেন রাহুল। ‘‘মানুষ রায় দিয়েছে। নরেন্দ্র মোদী ও বিজেপিকে শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। দেশের মানুষ মোদীকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে চেয়েছেন। আমি দেশবাসীর সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাচ্ছি’’, সাংবাদিক বৈঠকে বললেন কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধীর। অন্যদিকে, আমেঠিতে পরাজয়ের মুখে রাহুল গান্ধী। এ প্রসঙ্গে রাহুল বলেন, ‘‘আমেঠির মানুষ যা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, মেনে নিলাম। স্মৃতি ইরানিজিকে বলব, উনি যেন ভাল ভাবে আমেঠির দেখভাল করেন’’।
আবারও ক্ষমতায় ফিরছে এনডিএ সরকার। নরেন্দ্র মোদীকে জয়ের শুভেচ্ছা জানালেন পাক প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। প্রসঙ্গত, লোকসভা নির্বাচনের মুখে পুলওয়ামায় জঙ্গি হামলা নিয়ে দু’দেশের মধ্যে সম্পর্ক তলানিতে এসে ঠেকেছে। পুলওয়ামাকাণ্ডের পর ভারতের এয়ার স্ট্রাইকের জেরে ভারত-পাক সম্পর্কে আরও চিড় ধরে।
২ লক্ষ ৯৮ হাজার ১৮৫ ভোটে এগিয়ে বিজেপির প্রজ্ঞা সিং ঠাকুর। ভোপালে এবার বিজেপির প্রজ্ঞার সঙ্গে ভোটের লড়াইয়ে শামিল হয়েছেন কংগ্রেসের দিগ্বীজয় সিং। প্রসঙ্গত ভোটের মুখে একের পর এক বিতর্কিত মন্তব্য করে খবরের শিরোনামে ছিলেন প্রজ্ঞা।
নরেন্দ্র মোদীকে শুভেচ্ছা জানালেন বর্ষীয়ান বিজেপি নেতা লালকৃষ্ণ আডবানি। পাশাপাশি বিজেপি সভাপতি অমিত শাহকেও শুভেচ্ছা জানিয়েছেন আডবানি। প্রসঙ্গত, লোকসভা ভোটের আগে বেশ কয়েকবার মোদী-শাহর নেতৃত্বের সমালোচনা জানিয়ে মুখর হয়েছিলেন আডবানি। এ নিয়ে ব্লগও লিখেছিলেন তিনি। অন্যদিকে, এবার গান্ধীনগরে ভোটের টিকিট না দেওয়া নিয়ে ঘনিষ্ঠ মহলে আডবানি ক্ষোভপ্রকাশ করেছিলেন বলে খবর।
শেষ পর্যন্ত হেরে গেলেন কানহাইয়া কুমার। বেগুসরাইয়ে এবার সিপিআই প্রার্থী হিসেবে লড়েছিলেন কানহাইয়া। বিজেপি প্রার্থী গিরিরাজ সিংয়ের কাছে লক্ষাধিক ভোটে হারলেন কানহাইয়া। সবিস্তারে পড়ুন, এই প্রতিবেদনে বেগুসরাইয়ে পরাজিত কানহাইয়া, বাকি আসনে এগিয়ে কারা?
শেষ দফার নির্বাচনের আগে প্রথমবার সাংবাদিক বৈঠকে এসে বলেছিলেন ‘‘তিনশোরও বেশি আসন পেয়ে আবারও সরকার গড়বে বিজেপি’’। মোদীর সেই কথাই ফলে গেল। ট্রেন্ড অনুযায়ী তিনশোরও বেশি আসনে এবার জিতছে এনডিএ। ইতিমধ্যেই তাঁকে জয়ের অভিনন্দন জানিয়েছেন শ্রীলঙ্কা, ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রীরা। লোকসভা নির্বাচনের ফল নিয়ে এই প্রথমবার মুখ খুললেন ‘উচ্ছ্বসিত’ মোদী। টুইট করে প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন ‘‘সবকা সাথ, সবকা বিকাশ, সবকা বিশ্বাস = বিজয় ভারত’’। নমো লিখেছেন, ভারত আবারও জয়ী হল।
নরেন্দ্র মোদীকে অভিনন্দন জানিয়ে টেলিগ্রাম করলেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।
বিহারের পাটনাসাহিবে ১ লক্ষ ৪৪ হাজার ২৪৯ ভোটে এগিয়ে বিজেপির রবিশঙ্কর প্রসাদ। পিছিয়ে সদ্য বিজেপি ছেড়ে কংগ্রেসে যোগ দেওয়া শত্রুঘ্ন সিনহা।
বারাণসী থেকে নরেন্দ্র মোদী এগিয়ে ১ লক্ষ ৭৪ হাজার ৩৩৫ ভোটে। কেরালার ওয়েনাড়ে ২ লক্ষ ৪৭ হাজার ৬২৬ ভোটে এগিয়ে রাহুল গান্ধী। রায়বরেলিতে ৩৭ হাজার ১৯২ ভোটে এগিয়ে সোনিয়া গান্ধী, গান্ধীনগরে ৩ লক্ষ ২৯ হাজার ৭৫৬ ভোটে এগিয়ে অমিত শাহ।
জয়ের পথে মোদী সরকার। ইতিমধ্যেই নরেন্দ্র মোদীকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন শ্রীলঙ্কা ও ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী। ফোন করে মোদী ও অমিত শাহকে শুভেচ্ছা জানালেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী তথা লখনউয়ের বিজেপি প্রার্থী রাজনাথ সিং।
‘বিয়াল্লিশে বিয়াল্লিশের’ লক্ষ্যপূরণ থেকে শতহস্ত দূরে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সব হিসেবনিকেশ পাল্টে দিয়েছে উনিশের রায়। মোদী বাহিনীকে ক্ষমতাচ্যুত করতে বিরোধীদের জোট বাঁধতে যিনি মূল কাণ্ডারী ছিলেন, সেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ই মুখ খুললেন লোকসভা নির্বাচনের ফল ঘোষণা নিয়ে। এখনও জয়ীদের নাম ঘোষণা না হলেও, ট্রেন্ড অনুযায়ী আবারও দেশে গড়ছে মোদী সরকার। আর বাংলায় নজিরবিহীন ভাবে উত্থান ঘটেছে বিজেপির। উনিশের নির্বাচনের ফল দেখে স্বভাবতই মুখভার বিরোধী শিবিরের। এমন মুহূর্তেই নীরবতা ভেঙে টুইটে মমতা লিখলেন, ভোটে হারা মানেই হেরে যাওয়া নয়। পাশাপাশি জয়ীদের অভিনন্দন জানালেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী।
মুম্বইয়ে বিজেপির কার্যালয়ের বাইরে উল্লাসে মাতলেন কর্মীরা।
শেয়ার বাজারে ইতিহাস। রাজনীতির হাওয়া কোন খাতে বইবে তা নিয়ে দেশজুড়ে চলছে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই। যার প্রভাব পড়ল শেয়ার বাজারে। বাজার খুলতেই শেয়ারের গ্রাফ ঊর্ধ্বমুখী। এখনও অবধি প্রাইমারি ট্রেন্ডে বাংলায় তৃণমূল এগিয়ে থাকলেও গোটা দেশজুড়ে এগিয়ে গেরুয়া বাহিনী। আজ বাজার খোলে ৫৩৮ পয়েন্টের বেশিতে। সেই সময় শেয়ার বাজার ছিল ৩৯,৬৪৮.২২ পয়েন্টে। নিফটিও ১৪১ পয়েন্ট বেশিতে খোলে। নিফটি পৌঁছে গিয়েছে ১১, ৮৩৮.১৫-এ। গণনায় প্রাইমারি ট্রেন্ডে চড়চড় করে বাড়ছে শেয়ার বাজার। সবিস্তারে পড়ুন, এই প্রতিবেদনে ভোটগণনা শুরু হতেই শেয়ার বাজারে ইতিহাস
লোকসভা নির্বাচনে এনডিএর জয় নিয়ে বিরোধীদের খোঁচা দিলেন বাবুল সুপ্রিয়। এদিন টুইটে আসানসোলের বিজেপি প্রার্থী লিখেছেন, ‘‘বিরোধী ও রাহুল গান্ধীরা অভিযোগ করছেন, শুধুমাত্র ইভিএম নয়, টিভি রিমোটও হ্যাক করা হয়েছে, যে চ্যানেলই দেখছি, সেখানেই এনডিএর জয়ের ছবি ধরা পড়ছে’’। প্রসঙ্গত, ইভিএমে কারচুপির অভিযোগ জানিয়ে এসেছে বিরোধীরা। এক্সিট পোলের ফল প্রকাশের পরও বিরোধীরা আশঙ্কা করেছিলেন, ইভিএম বদল করা হতে পারে।
লোকসভা নির্বাচনের শুরু থেকেই এবার বিশেষ নজরে ছিল বাংলা। একদিকে মমতার ‘বিয়াল্লিশে বিয়াল্লিশের’ টার্গেট। অন্যদিকে, অমিত শাহের, ২৩ আসনে জেতার টার্গেট। বঙ্গভূমিতে পদ্মফুল ফোটাতে এবার কার্যত ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন মোদী-শাহরা। ভোটের প্রচারে বারবার দিল্লি থেকে বাংলায় এসেছেন নরেন্দ্র মোদী-অমিত শাহরা। বাংলায় প্রচারে ‘বাংলায় পরিবর্তনের সূর্য উঠবে’ বলে স্লোগান তুলেছিলেন মোদী সেনাপতি। উনিশের রায় বলছে, বাংলায় এবার মমতাবাহিনীকে জোর টক্কর দিচ্ছে পদ্মবাহিনী। এখনও পর্যন্ত ট্রেন্ডের হিসেব অনুযায়ী, বাংলায় বড়সড় উত্থান ঘটছে বিজেপির। সবিস্তারে পড়ুন, এই প্রতিবেদনে বাংলায় কোন প্রার্থী এগিয়ে, কে পিছিয়ে?
জয়ের পথে মোদী বাহিনী। বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে দিল্লিতে ফের মোদী সরকার। নরেন্দ্র মোদীকে অভিনন্দন জানালেন শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমসিংঘে। টুইটে শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, আপনাকে জয়ের শুভেচ্ছা।
ট্রেন্ড বলছে, এক্সিট পোলের ভবিষ্যদ্বাণীই সত্যি হচ্ছে। জয়ের পথে মোদী বাহিনী। আজ সংসদীয় দলের বৈঠক ডাকল বিজেপি। বিকেল সাড়ে ৫টায় দিল্লিতে দলীয় কার্যালয়ে কর্মীদের সঙ্গে দেখা করবেন নরেন্দ্র মোদী। বারাণসীতে এই মুহূর্তে বিপুল ব্যবধানে এগিয়ে রয়েছেন নমো। গান্ধী নগরে লক্ষাধিক ভোটে এগিয়ে রয়েছেন বিজেপি সভাপতি অমিত শাহ।
উত্তরপ্রদেশের আমেঠিতে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই রাহুল গান্ধী ও স্মৃতি ইরানির। নিজের কেন্দ্রে পিছিয়ে কংগ্রেস সভাপতি। দিল্লিতে রাহুল গান্ধীর বাড়ির পথে রওনা দিলেন প্রিয়াঙ্কা গান্ধী। এবারের লোকসভা নির্বাচনের মুখে রাজনীতিতে যোগ দিয়ে চমকে দিয়েছিলেন প্রিয়াঙ্কা গান্ধী। রায়বরেলী থেকে এবার প্রিয়াঙ্কার ভোটে লড়ার জল্পনা ছিল তুঙ্গে। পাশাপাশি বারাণসীতে মোদীর বিরুদ্ধেও প্রিয়াঙ্কার ভোটে লড়া নিয়ে চর্চা হয়েছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এবারের ভোটে লড়েননি কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক প্রিয়াঙ্কা।
ছেলের জয়ের আভাস পেয়ে গান্ধীনগরে নিজের বাড়ি থেকে বেরিয়ে সকলকে নমস্কার জানালেন মোদী মা হীরাবেন মোদী।
উত্তরপ্রদেশের আমেঠিতে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই রাহুল গান্ধী ও স্মৃতি ইরানির। নিজের কেন্দ্রে পিছিয়ে কংগ্রেস সভাপতি। এই মুহূর্তে ৭ হাজার ৬০০ ভোটে এগিয়ে বিজেপির স্মৃতি ইরানি। আমেঠিতে কি নিজের তখত ধরে রাখতে পারবেন রাহুল? প্রহর গুনছে জাতীয় রাজনীতি।
দরজায় কড়া নাড়ছে উনিশের রায়। ট্রেন্ডের হিসেব অনুযায়ী, ইতিমধ্যেই ৩০০ পেরিয়েছে এনডিএ। দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ইতিমধ্যেই সেলিব্রেশনে মেতেছেন বিজেপি কর্মীরা। এমতাবস্থায় দিল্লিতে দলের প্রধান কার্যালয়ের বাইরে জোরদার করা হয়েছে নিরাপত্তা।
এবারের নির্বাচনে দেশের যে আসনগুলির উপর বিশেষ নজর রয়েছে, সেগুলির মধ্যে অন্যতম বিহারের বেগুসরাইয়। এই আসন থেকে লোকসভা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন সিপিআই প্রার্থী তথা জেএনইউ-এর ছাত্র নেতা কানহাইয়া কুমার। তবে এই আসনে পিছিয়ে পড়েছেন কানহাইয়া। ৬২ হাজার ৭১৮ ভোটে কানহাইয়াকে পিছনে ফেলে এগিয়ে গিয়েছেন বিজেপির গিরিরাজ সিং। বরাবর বিতর্কিত মন্তব্য করে খবরের শিরোনামে এসেছেন গিরিরাজ। অন্যদিকে, তরুণতুর্কী ও বাগ্মী কানহাইয়াকে 'অন্য রকম রাজনীতি'র মুখ হিসাবে মনে করা হয়ে থাকে। কিন্তু, ভোটের ফলের আপাতত যা ট্রেন্ড তাতে, বেগুসরাইবাসী ভরসা রাখছেন বিতর্কিত গিরিরাজেই।
এই মুহূর্তের ট্রেন্ড: এনডিএ এগিয়ে ৩০৬টি আসনে, ইউপিএ এগিয়ে ১০৯টি এগিয়ে, অন্যান্যরা এগিয়ে ১২৭টি।
বারাণসীতে ২০ হাজারেরও বেশি ভোটে এগিয়ে নরেন্দ্র মোদী। গান্ধীনগরে ৫০ হাজারেরও বেশি ভোটে এগিয়ে বিজেপি সভাপতি অমিত শাহ।
শ্রীনগরে এগিয়ে ফারুখ আবদুল্লা, উধমপুরে এগিয়ে জিতেন্দ্র সিং।
রায়বরেলিতে এগিয়ে ইউপিএ চেয়ারপার্সন সোনিয়া গান্ধী। অন্যদিকে, পিলভিটে এগিয়ে বরুণ গান্ধী।
এই মুহূর্তের ট্রেন্ড বলছে, ২০০টিরও বেশি আসনে এগিয়ে রয়েছে এনডিএ, ৯৪টি আসনে এগিয়ে রয়েছে ইউপিএ। (সূত্র: এনডিটিভি)। কর্নাটক, গুজরাত, রাজস্থান, উত্তর প্রদেশ, হরিয়ানা, দিল্লিতে এগিয়ে বিজেপি।
দক্ষিণ দিল্লি থেকে এগিয়ে বিজেপির রমেশ বিধুরি, পশ্চিম দিল্লিতে এগিয়ে বিজেপির পরবেশ ভার্মা।
ভোপালে এগিয়ে বিজেপি প্রার্থী প্রজ্ঞা সিং ঠাকুর, হিমাচল প্রদেশের হামিরপুরে এগিয়ে বিজেপি প্রার্থী অনুরাগ ঠাকুর, জয়পুর গ্রামীণ থেকে এগিয়ে বিজেপির রাজ্যবর্ধন রাঠৌর, গুরদাসপুরে এগিয়ে বিজেপি প্রার্থী তথা অভিনেতা সানি দেওল।
কেরালার ওয়েনাড়ে এগিয়ে কংগ্রেস প্রার্থী রাহুল গান্ধী। এই প্রথম বার ওয়েনাড় থেকে লড়ছেন কংগ্রেস সভাপতি। (সি ভোটার)।
উত্তরপ্রদেশে ২৮টি আসনে এগিয়ে বিজেপি, ৪টি আসনে এগিয়ে মহাজোট, ২টি আসনে এগিয়ে কংগ্রেস। (সূত্র: এনডিটিভি)।
চণ্ডীগড়ে এবার ভোটের লড়াইয়ে মুখোমুখি কংগ্রেসের পবন কুমার বনশল, বিজেপির কিরণ খের ও আপের হরমোহন ধাওয়ান।
এই মুহূর্তে ১৩টি কেন্দ্রে এগিয়ে রয়েছে এনডিএ, ৭টি আসনে এগিয়ে রয়েছে ইউপিএ। (সূত্র: সি ভোটার)।