West Bengal Lok Sabha Election 2019: আবারও মোদীকে কড়া ভাষায় আক্রমণ করলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বুধবার ডেবরার সভায় মমতা বলেন, ‘‘নরেন্দ্র মোদী সরকারকে পরিবর্তন করতে হবে, সেজন্য এই নির্বাচন। নরেন্দ্র মোদীকে না সরালে, দেশে কোনও ধর্ম, জাতি, গণতন্ত্র থাকবে না। হয়তো আর কোনওদিন নির্বাচনই হবে না। ফ্যাসিস্ট সরকার চলছে, দেশে জরুরি অবস্থা চলছে’’। একইসঙ্গে মোদীকে বিঁধে মমতা বলেন, ‘‘নরেন্দ্র মোদীর মতো মিথ্যাবাদী প্রধানমন্ত্রী দেখিনি। শুধু সকলকে চমকাচ্ছেন। মোদীর কাউন্সিলর হওয়ার যোগ্যতা নেই’’।
লোকসভা নির্বাচনের আরও খবর পড়ুন, এখানে
মঙ্গলবার বাংলার তিন জায়গায় সভা করেন অমিত শাহ। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে কড়া ভাষায় আক্রমণ করলেন বিজেপি সভাপতি অমিত শাহ। জয় শ্রী রাম স্লোগান বিতর্কে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দিকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে অমিত শাহ বলেন, ‘‘জয় শ্রী রাম স্লোগান শুনে মমতাদি অসন্তুষ্ট হচ্ছেন। রামের নাম ভারতে করব না তো কি পাকিস্তানে করব? রামের নাম বলব, ক্ষমতা থাকলে আটকান’’। এর পাল্টা হিসেবে মমতা বলেন, “মরে গেলেও, আমার মুখ দিয়ে বিজেপির স্লোগান বেরবে না। আমি বলব, জয় বাংলা, বন্দে মাতরম। আসলে মোদী ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করেন”। পুরুলিয়ার জনসভা থেকে মোদী ও অমিত শাহকে নিশানা করে মমতা বলেন, “যখন আমার নামে, আমার কাজের নামে কেউ কেউ মিথ্যা কথা বলেন, ইচ্ছে করে ঠাটিয়ে গণতন্ত্রের থাপ্পড় দিই”। বিস্তারিত পড়ুন, এই প্রতিবেদনে ‘ইচ্ছে করে ঠাটিয়ে গণতন্ত্রের থাপ্পড় দিই’ অন্যদিকে, লেক মার্কেটের সভায় মমতাকে নিশানা করে নির্মলা সীতারমণ বলেন, ‘‘আপনি তো তুষ্টিকরণ মাফিয়া কংগ্রেস (টিএমসি) চালাচ্ছেন’’।
এদিকে, ভারতী ঘোষের প্রচারে এসে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে পরোক্ষে নিশানা করলেন অমিত শাহ। মঙ্গলবার পশ্চিম মেদিনীপুরের ঘাটালে বিজেপি প্রার্থী ভারতী ঘোষের সমর্থনে প্রচারে এসে মমতার বিরুদ্ধে বেআইনি কাজের অভিযোগ করলেন বিজেপি সভাপতি। এদিন ঘাটালের সভায় ভারতীর প্রসঙ্গ তুলে মোদীর প্রধান সেনাপতি বলেন, ‘‘আমাদের বোন ভারতী ঘোষকে বোধহয় বেশিই ভালবাসতেন মমতাদি’’। একথা বলার পরই মুচকি হাসেন শাহ। তারপরই শাহর কটাক্ষ, ‘‘ভারতীদি মমতাদির নিয়মকানুন মানেননি, অস্বীকার করেছেন’’। সবিস্তারে পড়ুন, এই প্রতিবেদনে ‘আমাদের বোন ভারতীকে একটু বেশিই ভালবাসতেন মমতাদি’
Live Blog
ফের মোদীকে নিশানা করলেন মমতা, কী বললেন? লোকসভা নির্বাচনের সব খবরের আপডেট রইল এখানে, Follow the Updates here:
কলেজ স্ট্রিট-সহ মধ্য কলকাতার বিভিন্ন অঞ্চলে নকশালপন্থী সংগঠনের নির্বাচন বয়কটের পোস্টারকে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য ছড়াল। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রের খবর, প্রেসিডেন্সি কলেজের গেট, মেডিক্যাল কলেজ চত্বরসহ মধ্য কলকাতার বিস্তীর্ণ এলাকায় ওই পোস্টার লাগানো হয়েছে। পোস্টারের বয়ান- “লুটেরাদের অনুচর নির্বাচিত করার লোকসভা ভোট বয়কট কর। জনযুদ্ধে আগে বাড়ো। পোস্টারের নীচে লেখা রয়েছে- সিপিআইএমএল।” কোন নকশালপন্থী সংগঠন এই পোস্টার লাগিয়েছে, তা এখনও চিহ্নিত করতে পারেনি পুলিশ। বিষয়টি নিয়ে খোঁজখবর শুরু করেছে লালবাজার। বিস্তারিত পড়ুন, এই প্রতিবেদনে ভোট বয়কটের ডাক দিয়ে নকশাল পোস্টার, উদ্বেগে লালবাজার
‘‘বিজেপি ভয়ঙ্কর দুষ্টু পার্টি। ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করছে বিজেপি। ভোট এলেই রাম নাম করে। বিজেপি আগে খেতে পেত না, এখন টাকার বাক্স নিয়ে ঘোরে। শুধু গুন্ডাগিরি করে’’, পুরুলিয়ার কোটশিলার সভায় বললেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
শঙ্খধ্বনি থেকে উলুধ্বনি, মা দুর্গাকে নিয়ে আসা থেকে বারোয়ারি দুর্গাপুজোর উদ্যোক্তা ক্লাবগুলিকে করের নোটিস পাঠানো নিয়ে বিজেপিকে আক্রমণ, এবং মন্ত্রোচ্চারণ- গ্রামবাংলায় বিজেপিকে আক্রমণ করতে তাদেরই বয়ানকে বেছে নিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। অন্তত শেষ দু দফার নির্বাচনের জন্যে এই-ই তাঁর তুরুপের তাস। দিনে তিনটি করে সভা করছেন মমতা। সে সব সভায় তাঁর সরকারের জনমুখী প্রকল্পের কথা যেমন বলছেন, তেমনই নরেন্দ্র মোদীকে আক্রমণ করতে ভুলছেন না নোটবন্দি, কৃষক আত্মহত্যা এবং কর্মহীনতার ইস্যু নিয়ে। কিন্তু একই সঙ্গে এখন তাঁর বয়ানে যুক্ত হয়েছে বাংলায় ধর্মাচরণ প্রসঙ্গও, তিনি বলছেন রামকৃষ্ণ পরমহংসের কথা, বলছেন সহনশীলতার কথা। গ্রাম বাংলার মানুষ এসবের সঙ্গে পরিচিত, জানেন তিনি। সবিস্তারে পড়ুন, এই প্রতিবেদনে শাঁখ বাজিয়ে, উলু দিয়ে বিজেপির হিন্দুত্বকে জবাব মমতার
প্রাক্তন বিএসএফ কনস্টেবল তেজ বাহাদুর যাদবের ভোটে লড়ার আশা জিইয়ে থাকল সুপ্রিম কোর্টে। বুধবার সুপ্রিম কোর্ট নির্বাচন কমিশনকে বলেছে, তেজ বাহাদুরের আবেদন ফের খতিয়ে দেখে আগামিকালের মধ্যে সিদ্ধান্ত জানাতে। তেজবাহাদুরের আবেদন নিয়ে ফের শুনানি বৃহস্পতিবার। তেজবাহাদুর যাদব বারাণসী লোকসভা কেন্দ্র থেকে নরেন্দ্র মোদীর বিরুদ্ধে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। গত সপ্তাহে রিটার্নিং অফিসার তাঁর মনোনয়ন খারিজ করে দেন। সোমবার এ সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করেছিলেন তেজবাহাদুর। বিস্তারিত পড়ুন, এই প্রতিবেদনে বারাণসীতে প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে তেজবাহাদুরের প্রতিদ্বন্দ্বিতার আশা জিইয়ে রাখল সুপ্রিম কোর্ট
নরেন্দ্র মোদীর মতো মিথ্যাবাদী প্রধানমন্ত্রী দেখিনি। শুধু সকলকে চমকাচ্ছেন। মোদীর কাউন্সিলর হওয়ার যোগ্যতা নেই: মমতা
পুরুলিয়ার বিজেপি নেতাদের কটাক্ষের সুরে মমতা বলেন, ‘‘পুরুলিয়ার বিজেপি নেতারা টাকা খান। টাকা খেতে দিল্লি দৌড়োয়’’।
‘‘বিজেপি আদিবাসীদের নিয়ে রাজনীতি করেছে। মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে’’, পুরুলিয়ার হুড়ার সভায় বললেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
শীর্ষ আদালতে রাফালে রায়ের পর মোদীর সমালোচনায় মুখর হয়েছিলেন কংগ্রেস সভাপতি। স্লোগান তুলেছিলেন ‘চৌকিদার চোর হ্যায়’। বুধবার তার জন্য আদালতে নিঃশর্ত ক্ষমা চাইলেন রাহুল গান্ধী। তাঁর বিরুদ্ধে আদালতের রায় অবমাননার অভিযোগ এনেছিলেন বিজেপি সাংসদ মীনাক্ষী লেখি। সবিস্তারে পড়ুন, এই প্রতিবেদনে ‘রাফাল রায়কে কটাক্ষ’, নিঃশর্ত ক্ষমা চাইলেন রাহুল
মমতা মন্ত্রিসভার অন্যতম সদস্য তথা উত্তর ২৪ পরগনার জেলা তৃণমূল সভাপতি জ্যোতিপ্রিয় মল্লিককে খুনের সুপারি দেওয়া হয়েছে। বিস্ফোরক এই অভিযোগটি করেছেন স্বয়ং খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকই। বাংলাদেশ থেকে সুপারি কিলার এনে তাঁকে খুনের চক্রান্ত করা হচ্ছে, বিজেপির বিরুদ্ধে এমন চাঞ্চল্যকর অভিযোগই করেছেন জ্যোতিপ্রিয়। এই ঘটনায় ইতিমধ্যেই গোবরডাঙা থানায় অভিযোগও জানিয়েছেন রাজ্যের এই মন্ত্রী।তবে জ্যোতিপ্রিয়র এই অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছে বিজেপি নেতৃত্ব। বিস্তারিত পড়ুন, এই প্রতিবেদনে ৩০ লক্ষ টাকার চুক্তিতে আমাকে খুন করাতে চাইছে বিজেপি: জ্যোতিপ্রিয়
ঝাড়গ্রামের গোয়ালতোড়ে মঞ্চ ভাঙল নুসরত জাহানের। ঝাড়গ্রামের তৃণমূল প্রার্থী বীরবাহা সোরেনের সমর্থনে প্রচারে যান বসিরহাটের তৃণমূল প্রার্থী নুসরত। আচমকাই মঞ্চ ভেঙে পড়ে। তবে কেউ হতাহত হননি।
ফের হুঁশিয়ারি দিলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। দিলীপ বলেন, ‘‘গুন্ডা-পুলিশকে দিয়ে বিজেপিকে আটকাবেন তো? বুকের উপর পা দিয়ে রাজনীতি করব। তমলুকে বলে যাচ্ছি একথা। ওঁরা ঠিক করুন, ২৩ মে-র পর কী করবেন! ওড়িশাতে জায়গা চাইলে খোঁজ করে দেব। না হলে জগন্নাথ দেখিয়ে বিহার-ঝাড়খণ্ডে পাঠিয়ে দেব। এই দাদাগিরি-জমিদারি আমি ভাঙব। আজ যাঁরা আক্রমণ করছে, ২৩ তারিখের পর তাঁদের পাড়া থেকে বের করে এনে পিটিয়ে মারব। যাঁর দম থাকবে, সে নির্বাচন কমিশনে গিয়ে অভিযোগ জানাক’’। সবিস্তারে পড়ুন, এই প্রতিবেদনে বুকের উপর পা তোলার হুমকি দিলীপের
ডেবরার সভায় ফের মোদীকে আক্রমণ করলেন মমতা। এদিন তৃণমূলনেত্রী বলেন, ‘‘নরেন্দ্র মোদী সরকারকে পরিবর্তন করতে হবে, সেজন্য এই নির্বাচন। নরেন্দ্র মোদীকে না সরালে, দেশে কোনও ধর্ম, জাতি, গণতন্ত্র থাকবে না। হয়তো আর কোনওদিন নির্বাচনই হবে না। ফ্যাসিস্ট সরকার চলছে, দেশে জরুরি অবস্থা চলছে’’। মমতা আরও বলেন, ‘‘বিয়াল্লিশে হয়েছিল, ভারত ছাড়ো আন্দোলন, ইংরেজ ভারত ছাড়ো। আর এবার বাংলা বলছে, বিয়াল্লিশে বিয়াল্লিশ, মোদী তুমি ক্ষমতা ছাড়ো’’।
‘‘ভয় দেখাবেন না, বাড়ি থেকে টেনে বের করে কুকুরের মতো মারব’’, তৃণমূলকর্মীদের এ ভাষায় হুঁশিয়ারি দিয়েই এবার আরও অস্বস্তি বাড়ল ভারতী ঘোষের। ঘাটালের বিজেপি প্রার্থীর এই মন্তব্য নিয়ে এবার নড়েচড়ে বসল খোদ নির্বাচন কমিশন। ভারতী ঘোষ সম্পর্কে নির্বাচন কমিশনকে রিপোর্ট দিল রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক। ভারতীর এই মন্তব্যের জেরেই দিল্লির নির্বাচন কমিশনের রিপোর্ট তলব বলে জানা যাচ্ছে। এর আগে জেলাশাসকের থেকে এ ঘটনায় রিপোর্ট চেয়েছিল কমিশন। এ প্রসঙ্গে মঙ্গলবার অতিরিক্ত নির্বাচনী আধিকারিক সঞ্জয় বসু বলেন, ‘‘এ সংক্রান্ত রিপোর্ট ইতিমধ্যেই নির্বাচন কমিশনে পাঠানো হয়েছে।’’ সবিস্তারে পড়ুন, এই প্রতিবেদনে বড় বিপাকে ভারতী? কলকাতা থেকে ভিডিও গেল দিল্লিতে