অভিনেত্রীদের জীবনে কত কাণ্ডই না হয় থাকে। তাঁরা, নানা কারণে আলোচনায় থাকেন। সবথেকে বড় কথা, তাঁদের জীবনে হিরোদের ভূমিকা থাকে ভীষণ। বিভিন্ন সময় একই হিরোদের সঙ্গে তাঁদের দেখা যায়। নায়কদের সঙ্গে নায়িকাদের প্রেম খুব স্বাভাবিক ঘটনা। এই নায়িকার জীবন ও প্রেম এসেছিল অনেকবার। কিন্তু কোনটাই আর পরিণতি পায়নি। কিন্তু এই অভিনেত্রীর জীবনে এমন একজন হিরো আছেন, যার সিলভার স্ক্রিন লাইফে অভিনেত্রী নানা ভূমিকায় থেকেছেন।
অনেক সময় খেয়াল করলেই দেখা যায়, নায়িকারা হিরোদের মা থেকে বোন - নানা ভূমিকায় অভিনয় করেন। এই নায়িকার ক্ষেত্রেও সেই কথাই শিরোধার্য। সে কোন ছোটবেলা থেকে অভিনয় শুরু করেছিলেন। তারপর আর বেশি অপেক্ষা করতে হয়নি। শিশু শিল্পী হিসেবে তাকে দেখা গিয়েছিল ১৯৮২ সালের ছবি বাজারে। সেই ছবিতে দেব আনন্দ অভিনয় করেছিলেন। এবং এই অভিনেত্রীকেও সুযোগ করে দিয়েছিলেন দেব আনন্দ নিজেই। তার অভিনয় দক্ষতা মুগ্ধ করেছিল দেব সাহেবকে। ছোট্ট একটি ক্যামিও ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন।
অদ্ভুত দাবি করে বসেছিলেন মাধবী মুখোপাধ্যায়! কেন উত্তমের 'বিলম্বিত লয়' থেকে সরে দাঁড়ান তিনি?
তারপর ১৯৯১ সালে, কুলি নাম্বার ওয়ান ছবিতে ভেঙ্কটেশের বিপরীতে শুরু করেন কাজ। তেলেগু ছবিতে এটাই তার ডেবিউ। প্রসঙ্গে বলিউডের অন্যতম চলচ্চিত্র নায়িকা তবু। অভিনেত্রী দীর্ঘ সময় ধরে কাজ করে চলেছেন বলিপাড়ায়। তাঁর অভিনয় দক্ষতা নিয়ে কথা বলার জায়গাই নেই। বিশেষ করে হায়দার ছবিতে তিনি তাক লাগিয়েছিলেন। সাম্প্রতিক, তাঁকে দেখা গিয়েছে ক্রু ছবিতে। কিন্তু এই অভিনেত্রী এক হিরোর জীবনে সবরকম ভূমিকাই পালন করেছিলেন।
না, বাস্তবে নয়। বরং সব ধরনের চরিত্রে তাঁকে দেখা গিয়েছিল। দক্ষিণের অন্যতম অভিনেতা নন্দমুড়ি বালাকৃষ্ণ। ২০০২ সালে তার বিপরীতে, প্রথম কাজ করেন তবু। সেই ছবিতে হিরোর মা এবং স্ত্রীর ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন। পরবর্তীতে ২০০৮ সালে, বালাকৃষ্ণের বিপরীতে আরেকটি ছবি করেন তিনি। সেখানে তাঁকে তাঁর প্রেমিকা হিসেবে দেখা যায়। একই অভিনেতার সঙ্গে তিনটি চরিত্রে তিনি অভিনয় করেছেন।
Iman Chakraborty: PMS এ ভুগছেন ইমন, 'আমি হয়রান হয়ে যাচ্ছি..', সমস্যা…
যদিও তবুর বাস্তবের জীবন খুব একটা সুখকর নয়। শোনা যায় অভিনেতা ভেঙ্কাটেশ এর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক হয়েছিল তাঁর। কিন্তু শেষ অবধি সেটা পরিণতি পায়নি। এবং, আজও পর্যন্ত তিনি সিঙ্গেল রয়ে গিয়েছেন।