"তোমার তো ৪টে বিয়ে..!", প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের সামনেই বসেই বলে ফেললেন দেব। একথা শুনে গম্ভীর দর্শন বুম্বা। তারপর?
Advertisment
বাকি ঘটনাটা বলে ফেলাই যাক তাহলে। দেবের এমন রসিক মন্তব্য শুনে প্রসেনজিৎ-ও আঙুলের কর গুণে নিজের বিয়ের হিসেব কষতে লাগলেন। প্রথমটায় অবশ্য ভাতৃসম দেবের মুখ থেকে একথা শুনে থ মেরে যান অভিনেতা। বুম্বাদার এমন এক্সপ্রেশন দেখে, দেবও সামনের সোফায় বসে খানিক ভয়ে ভয়ে তাকান।
মুহূর্তের মধ্যেই অবশ্য নিজেকে সামলে নিয়ে বিয়ের সংখ্যা গুণতে বসেন প্রসেনজিৎ (Prosenjit Chatterjee)। তারপর কর গুনে হিসেব করে দেবকে সপাট বলে দেন যে, "৪টে নয়, ৩টে বিয়ে..।" আর এমন কাণ্ডকীর্তি শুধু 'কাছের মানুষ' -এর প্রচারের জন্য।
আসলে প্রযোজক-অভিনেতা দেব (Dev) বর্তমানে সিনেমার প্রচারের ক্ষেত্রে খানিক চরিত্র নির্বাচনের মতোই অভিনব পন্থা নির্বাচন করেন। সেই প্রেক্ষিতেই স্ট্যান্ড-আপ কমেডির ভাবনা নিয়ে হাজির হন প্রসেনজিতের কাছে। তবে বুম্বা তাঁকে সাফ জানিয়ে দেন যে, তিনি এসব করতে পারেন না। এরপরই, ইন্ডাস্ট্রির দাদাকে স্ট্যান্ড-আপ কমেডি বোঝাতে গিয়ে বিয়ে নিয়ে মন্তব্য করে বসেন দেব। বলেন, এই ধরণের কমেডিয়ানরা ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে ঠাট্টা করে লোকেদের হাসায়।
পরক্ষণেই প্রসেনজিতের প্রশ্নবাণ- "আমার জীবনে এরকম কী আছে, যা দেখে লোক হাসবে?…" এর উত্তর দিতে গিয়েই দেব বলেন- 'আরে ধুর! তোমার তো ৪টে বিয়ে।' প্রসেনজিৎ অবশ্য ভুল শুধরে দেন। বলেন- চারটে নয়, তিনটে বিয়ে। আর এই গোটা ঘটনাটাই স্ক্রিপ্টেড শুধুমাত্র 'কাছের মানুষ' এর প্রচারের জন্য।
গল্পে কুন্তল ওরফে দেবের মা ছেলের ওপর অভিমান করে সাংঘাতিক কাণ্ড ঘটিয়ে ফেলেছেন। পক্ষাঘাত রোগে আক্রান্ত তিনি। যে কারণে উঠতে-বসতে দেব আত্মগ্লানিতে ভোগে। কীভাবে মায়ের স্বাভাবিক জীবন ফিরিয়ে দেবেন, কিছুতেই বুঝে উঠতে পারে না। এমতাবস্থায় হঠাৎ-ই একদিন কুন্তল ওরফে দেবের সঙ্গে ধূমকেতুর মতো আলাপ হয় এক বিমা সংস্থার এজেন্টের। এখানেই গল্পেট টুইস্ট!বিমা কোম্পানির এজেন্ট সুদর্শন ওরফে প্রসেনজিৎ দেবকে বোঝায়, একটা বিমা করানোর জন্য। যেখানে সে মরলে সমস্ত টাকা যাবে তাঁর মায়ের চিকিৎসার খাতে। আত্মগ্লানিতে ভোগা দেব রাজিও হয়ে যায়। চলতে থাকে যড়যন্ত্র। দেবকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেন প্রসেনজিৎ। তারপর? বাকি গল্প জানতে হলে আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর যেতে হবে প্রেক্ষাগৃহে।
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন
'তোমার তো ৪টে বিয়ে!' প্রসেনজিৎ-কে সটান বিঁধলেন দেব? পাল্টা দিলেন বুম্বাও
বুম্বাদার 'কাছের মানুষ' নিয়ে টানাটানি দেবের! দেখুন ভিডিও।
Follow Us
"তোমার তো ৪টে বিয়ে..!", প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের সামনেই বসেই বলে ফেললেন দেব। একথা শুনে গম্ভীর দর্শন বুম্বা। তারপর?
বাকি ঘটনাটা বলে ফেলাই যাক তাহলে। দেবের এমন রসিক মন্তব্য শুনে প্রসেনজিৎ-ও আঙুলের কর গুণে নিজের বিয়ের হিসেব কষতে লাগলেন। প্রথমটায় অবশ্য ভাতৃসম দেবের মুখ থেকে একথা শুনে থ মেরে যান অভিনেতা। বুম্বাদার এমন এক্সপ্রেশন দেখে, দেবও সামনের সোফায় বসে খানিক ভয়ে ভয়ে তাকান।
মুহূর্তের মধ্যেই অবশ্য নিজেকে সামলে নিয়ে বিয়ের সংখ্যা গুণতে বসেন প্রসেনজিৎ (Prosenjit Chatterjee)। তারপর কর গুনে হিসেব করে দেবকে সপাট বলে দেন যে, "৪টে নয়, ৩টে বিয়ে..।" আর এমন কাণ্ডকীর্তি শুধু 'কাছের মানুষ' -এর প্রচারের জন্য।
আসলে প্রযোজক-অভিনেতা দেব (Dev) বর্তমানে সিনেমার প্রচারের ক্ষেত্রে খানিক চরিত্র নির্বাচনের মতোই অভিনব পন্থা নির্বাচন করেন। সেই প্রেক্ষিতেই স্ট্যান্ড-আপ কমেডির ভাবনা নিয়ে হাজির হন প্রসেনজিতের কাছে। তবে বুম্বা তাঁকে সাফ জানিয়ে দেন যে, তিনি এসব করতে পারেন না। এরপরই, ইন্ডাস্ট্রির দাদাকে স্ট্যান্ড-আপ কমেডি বোঝাতে গিয়ে বিয়ে নিয়ে মন্তব্য করে বসেন দেব। বলেন, এই ধরণের কমেডিয়ানরা ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে ঠাট্টা করে লোকেদের হাসায়।
পরক্ষণেই প্রসেনজিতের প্রশ্নবাণ- "আমার জীবনে এরকম কী আছে, যা দেখে লোক হাসবে?…" এর উত্তর দিতে গিয়েই দেব বলেন- 'আরে ধুর! তোমার তো ৪টে বিয়ে।' প্রসেনজিৎ অবশ্য ভুল শুধরে দেন। বলেন- চারটে নয়, তিনটে বিয়ে। আর এই গোটা ঘটনাটাই স্ক্রিপ্টেড শুধুমাত্র 'কাছের মানুষ' এর প্রচারের জন্য।
<আরও পড়ুন: অর্পিতার সঙ্গে দূরত্ব? ‘প্রথম স্ত্রী দেবশ্রীর সঙ্গে কথা বলে মিটমাট করতে চাই..’, অকপট প্রসেনজিৎ>
প্রসঙ্গত, ‘ককপিট’-এর পর আবারও কাছাকাছি একফ্রেমে দেব-প্রসেনজিৎ (Dev-Prosenjit)। ২০১৭ সালের মন কষাকষি ভুলে আবারও তাঁরা ‘কাছের মানুষ’ হয়ে উঠেছেন। নেপথ্যে পরিচালক পথিকৃত বসু। এক ভিন্ন স্বাদের গল্প নিয়ে পুজোর মুখে হাজির হচ্ছেন দেব-প্রসেনজিৎ। ফাঁদ আমাদের চারপাশে নিত্যনৈমত্তিক ব্যাপার। কারও পৌষ মাস তো কারও সর্বনাশ! কীরকম?
<আরও পড়ুন: রুক্মিণীর কেরিয়ারে বড় ব্রেক! নটীর বায়োপিকে বিনোদিনী হলেন নায়িকা>
গল্পে কুন্তল ওরফে দেবের মা ছেলের ওপর অভিমান করে সাংঘাতিক কাণ্ড ঘটিয়ে ফেলেছেন। পক্ষাঘাত রোগে আক্রান্ত তিনি। যে কারণে উঠতে-বসতে দেব আত্মগ্লানিতে ভোগে। কীভাবে মায়ের স্বাভাবিক জীবন ফিরিয়ে দেবেন, কিছুতেই বুঝে উঠতে পারে না। এমতাবস্থায় হঠাৎ-ই একদিন কুন্তল ওরফে দেবের সঙ্গে ধূমকেতুর মতো আলাপ হয় এক বিমা সংস্থার এজেন্টের। এখানেই গল্পেট টুইস্ট!বিমা কোম্পানির এজেন্ট সুদর্শন ওরফে প্রসেনজিৎ দেবকে বোঝায়, একটা বিমা করানোর জন্য। যেখানে সে মরলে সমস্ত টাকা যাবে তাঁর মায়ের চিকিৎসার খাতে। আত্মগ্লানিতে ভোগা দেব রাজিও হয়ে যায়। চলতে থাকে যড়যন্ত্র। দেবকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেন প্রসেনজিৎ। তারপর? বাকি গল্প জানতে হলে আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর যেতে হবে প্রেক্ষাগৃহে।
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন