ভবিষ্যত দেখতে পাওয়া বিজ্ঞানসম্মত, নাকি কেবলই কুসংস্কার? এ তর্ক আজীবন করে গেলেও বোধহয় উত্তর পাওয়া যাবে না। ঠিক তেমনভাবেই বোঝানো যাবে না ভবিষ্যত দেখতে পাওয়া আর 'মন কু গাওয়ার' মধ্যে পার্থক্য। এই বিবাদকে সঙ্গী করেই আসতে চলেছে জি বাংলার নতুন ধারাবাহিক 'ত্রিনয়নী'। মেয়েটির কপালের মাঝখানটা প্রায়শই ব্যথা করে, আর সঙ্গে সঙ্গে মানুষের বিপদ দেখতে পায় সে।
আরও পড়ুন, বন্দুকের নিশানা ঠিক করছেন দেব, কিন্তু কেন?
কিন্তু বিপদ শুধু দেখতেই পায় না, বলেও ফেলে। ফলে সবাই ভাবেন প্রত্যেকেরই খারাপ চায় মেয়েটি। আসলে 'প্রিমনিশন'-কে হাতিয়ার করে তৈরি হতে চলেছে এই ধারাবাহিক। তবে কতটা বিজ্ঞানসম্মত ব্যাখ্যা দেওয়া হবে তা অবশ্য জানা নেই। মেয়েটি দিব্যদৃষ্টির কল্যাণে আসন্ন বিপদ দেখতে পায়। আর সেটাই কাল হয় তার, টেকা দায় হয়ে যায় গ্রামে। ধারাবাহিকের মুখ্য চরিত্রে দেখা যাবে শ্রুতি দাসকে।
আরও পড়ুন, রাইমা-প্রিয়াঙ্কা কে নিয়ে ‘হ্যালো’-র তৃতীয় কিস্তি হইচইয়ের
প্রিমনিশন, অর্থাৎ আগাম কোনও বিপদের আঁচ পাওয়া। এটা একেবারেই ষষ্ঠ ইন্দ্রিয়ের প্রখরতার ওপর নির্ভরশীল। হলিউডে বিভিন্ন ছবিতে এই সূত্রকে ব্যবহার করা হয়েছে। অনেক বিজ্ঞানী কাজও করছেন তা নিয়ে। তবে ধারাবাহিকটি নিঃসন্দেহে অলৌকিক, যা টিআরপি নিয়ে আসতে পারে। ৪ মার্চ থেকে জি বাংলায় রাত আটটার সময়ে দেখা যেতে চলেছে 'ত্রিনয়নী'। শ্রুতি দাস ছাড়াও এই টেলি ধারাবাহিকে দেখা যাবে ঐশ্বর্য সেন ও গৌরব রায়চৌধুরীকে।