Advertisment

করোনায় কমল ডাবলিং রেট, সময়ের সঙ্গে আক্রান্তের হার কমার ইঙ্গিত

এখনও পর্যন্ত ভারতে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৩০ লক্ষের কোটায়।দেখা গিয়েছে জুন-জুলাই মাসে যে হারে সংক্রমণ বেড়েছিল সেখানে কিছুটা থিতু পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
NULL

কোভিড-১৯ ভাইরাসের থাবায় শুক্রবার প্রায় সত্তর হাজার ছুঁইছুঁই ছিল আক্রান্তের সংখ্যা। এখনও পর্যন্ত ভারতে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৩০ লক্ষের কোটায়। কিন্তু দেখা গিয়েছে জুন-জুলাই মাসে যে হারে সংক্রমণ বেড়েছিল সেখানে কিছুটা থিতু পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। অর্থাৎ ২৫ লক্ষ থেকে ৩০ লক্ষ হয়েছে ৮ দিনে। বিগত দিনে এই সময়কালটি একই রয়েছে। যেখানে কিছুটা স্বস্তি পাচ্ছে পর্যবেক্ষক মহল।

Advertisment

এমনকী করোনায় অ্যাক্টিভ কেসের সংখ্যা আগের থেকে বৃদ্ধি পেলেও সেই বৃদ্ধির হার কমেছে। প্রশ্ন উঠতে পারে এ আবার কেমন হিসেব? আসলে যেহেতু করোনায় আক্রান্তের পাশাপাশি করোনাকে হারিয়ে সুস্থ হয়ে ওঠার হারও বৃদ্ধি পেয়েছে তাই অ্যাক্টিভ সংখ্যা বৃদ্ধির হার কমেছে আগের থেকে।

আরও পড়ুন, অক্সফোর্ড-মডার্ণার থেকেও কার্যকারীতা বেশি এই ভ্যাকসিনের! কীভাবে কাজ করছে?

এই মুহুর্তে হঠাৎ করেই আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে পাঞ্জাবে। এই মুহুর্তে দেশের এই রাজ্যেই নতুন করে আক্রান্তের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। প্রতিদিন শতকরা ৪.৪১ শতাংশ। সে রাজ্যে ৪০ হাজার ছাড়িয়েছে আক্রান্তের সংখ্যা। সংক্রমণের হার বেড়েছে ৭০ শতাংশ। মৃত্যুও বেড়েছে পাল্লা দিয়ে। যদিও এখনও করোনা রেজাল্টে শীর্ষে মহারাষ্ট্র। পশ্চিমবঙ্গ রয়েছে সপ্তম স্থানে।

Advertisment

আরও পড়ুন, করোনা থেকে সুস্থ হলেও মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে ফুসফুস, ময়নাতদন্তে উঠে এল নয়া তথ্য

তবে এখনও যে হারে করোনা বৃদ্ধি হচ্ছে, সেখানে একটা বিষয় স্পষ্ট যে এই ভাইরাসের যে 'ডাবলিং রেট' সেটা অনেকাংশেই কমেছে। অ্যাক্টিভ সংখ্যা বাড়লেও তার গতি স্তিমিত হচ্ছে। শহরে মৃত্যুর সংখ্যাও আগের চেয়ে কমেছে অনেকটাই। ভ্যাকসিন আসার আগেই যদি আসতে আস্তে সুস্থ হতে শুরু করে দেশ, ক্ষতি কী?

Read the full story in English

ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন

India coronavirus COVID-19
Advertisment