সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ মেনে ডাক্তার-স্বাস্থ্য়কর্মীদের বেতন ঠিক সময়ে দিতে হবে, বৃহস্পতিবার রাজ্য় ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলোকে এমন নির্দেশই দিল কেন্দ্র সরকার। এই নির্দেশ পালনে অন্য়থা হলে, শাস্তিমূলক ব্য়বস্থা নেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে।
করোনভাইরাসের আবহে পুরীর ঐতিহাসিক রথযাত্রা এবং পুজোসংক্রান্ত রীতিনীতিতে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল সুপ্রিম কোর্ট।রথযাত্রায় স্থগিতাদেশ দিয়ে দেশের শীর্ষ আদালতের তরফে বলা হয়, 'আমরা যদি রথযাত্রায় অনুমতি দেই, জগন্নাথদেব আমাদের ক্ষমা করবেন না'।
প্রতিদিনই বাড়ছে নভেল করোনা ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা। আবার এই ভাইরাসকে হারিয়ে করোনা মুক্তের সংখ্যাও বাড়ছে পাল্লা দিয়ে। এখন দেশে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৩ লক্ষ ৬৬ হাজার ৯৪৬ জন। অ্যাক্টিভ কেসের সংখ্যা ১ লক্ষ ৫৫ হাজার ২২৭টি। তবে আশার কথা এর মধ্যেই মোট ১ লক্ষ ৮৬ হাজার ৯৩৪ জন করোনামুক্ত হয়ে উঠেছেন। তবে এদিন করোনা আক্রান্ত হয়েছে ১২৮৮১ হাজার। এই পরিস্থিতিতে ফের কঠোর লকডাউনের প্রসঙ্গ এড়ালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
Read the story in English
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন
Live Blog
Coronavirus Lockdown Situation In India-West Bengal Kolkata Updates. করোনা-লকডাউন পরিস্থিতির সব খবর জানতে চোখ রাখুন এখানে...
সুইজারল্যান্ডের বাসেল ইউনিভার্সিটি এবং ওই বিশ্ববিদ্যালয়েরই মানসিক হাসপাতাল কোভিড-১৯ জনিত লকডাউনে ঘুম কীভাবে বদলে গিয়েছে সে নিয়ে সমীক্ষা করেছে। গবেষকরা ৪৩৫ জনের উপর এই সমীক্ষা চালিয়েছেন। এঁদের অধিকাংশই বলেছেন, তুলনামূলক ভাবে দীর্ঘ সময় ধরে ঘুমোলেও তাঁদের ঘুমের মানের অবনতি হয়েছে। এই গবেষণা ‘কারেন্ট বায়োলজি’ জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে।
গত ২৩ মার্চ থেকে ২৬ এপ্রিল পর্যন্ত ৬ সপ্তাহ সময় জুড়ে অনলাইন সার্ভে চালান গবেষকরা। সুইজারল্যান্ড, অস্ট্রিয়া ও জার্মানির ৪৩৫ জন উত্তরদাতার ৭৫ শতাংশই ছিলেন মহিলা। এঁদের মধ্যে ৮৫ শতাংশ সে সময়ে বাড়ি থেকে কাজ করছিলেন
সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ মেনে ডাক্তার-স্বাস্থ্য়কর্মীদের বেতন ঠিক সময়ে দিতে হবে, বৃহস্পতিবার রাজ্য় ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলোকে এমন নির্দেশই দিল কেন্দ্র সরকার। এই নির্দেশ পালনে অন্য়থা হলে, শাস্তিমূলক ব্য়বস্থা নেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে।
করোনভাইরাসের আবহে পুরীর ঐতিহাসিক রথযাত্রা এবং পুজোসংক্রান্ত রীতিনীতিতে রাশ টানল সুপ্রিম কোর্ট। বৃহস্পতিবার দেশের শীর্ষ আদালত জানিয়ে দেয় যে এই বছর পুরীর প্রাচীন এই ঐতিহ্য রথযাত্রা বন্ধ থাকবে।রথযাত্রায় স্থগিতাদেশ দিয়ে দেশের শীর্ষ আদালতের তরফে বলা হয়, 'আমরা যদি রথযাত্রায় অনুমতি দেই, জগন্নাথদেব ক্ষমা করবেন না'।
লকডাউনের পঞ্চম দফা জারি। শুরু হয়েছে ‘আনলক-ওয়ান’ পর্বও। কিন্তু ফের আঁটসাঁটও লকডাউন আশংকা নানা মহলে। আনলক না ফের বজ্রআঁটুনি লকডাউন এ নিয়ে গুজবও ছড়াচ্ছে বিস্তর। সেইসব গুজব উড়িয়ে দিয়ে আনলক-কেই কীভাবে নতুন সমাধান হিসেবে ব্যবহার করা যায় সেই দিশা খুঁজতে বুধবার ১৪টি রাজ্যর মুখ্যমন্ত্রীদের বার্তা দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। বিস্তারিত পড়ুন, ‘আনলক, আনলক, আনলক’, লকডাউন প্রসঙ্গ এড়ালেন মোদী
বৃহস্পতিবার ৪১তম কোল মাইন অকশনের সূচনা করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বলেন, "করোনা ক্রাইসিসকে ভারত সূযোগের কাজে লাগিয়েছে।এই অতিমারীর ফলে স্বাবলম্বী হতে শিখেছে ভারত। এখন আমরা আমদানির উপর থেকে গুরুত্ব কমিয়ে দিয়েছি অনেকটাই।"
করোনা মোকাবিলায় এবার সেফ হোম সেন্টার চালু করার কথা ঘোষণা করলেন মুখ্য়মন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বুধবার নবান্নে সাংবাদিক বৈঠকে মমতা জানান, ”১০৪টি সেফ হোম সেন্টার খোলা হচ্ছে। এগুলো কোয়ারেন্টিন নয়”। অন্য়দিকে, করোনা-যোদ্ধাদের জন্য ইনসেন্টিভ ঘোষণা করেছেন মুখ্য়মন্ত্রী।বুধবার সাংবাদিক বৈঠকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ”যাঁদের মৃদু উপসর্গ রয়েছে, যাঁদের সামান্য জ্বর রয়েছে, তাঁদের এখানে রাখা হবে। ডাক্তাররা দু’বার যাবেন, দেখাশোনা করবেন। বাড়ির খাবার খেতে পারবেন। হাসপাতালের বেড রাখা হচ্ছে গুরুতর অসুস্থদের জন্য”। আর কী কী জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী? পড়ুন, করোনায় বাংলায় ‘সেফ হোম সেন্টার’ চালুর ঘোষণা মমতার
করোনা ভাইরাসের দৌলতে আইসোলেশন এবং কোয়ারেন্টাইন এই দুই শব্দ আপাতত যে কোনো ভাষার শব্দভাণ্ডারে ঠাঁই করে নিয়েছে। তবে মহামারী নিয়ে গবেষণা করতে থাকা দুই ইতিহাসবিদ জানাচ্ছেন, ঊনবিংশ শতক এবং দ্বাদশ শতকের শুরুতে এই জোড়া শব্দ বন্ধনী কিন্তু মানুষের কাছে একেবারেই অপরিচিত ছিল এমনটা নয়। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর সুরঞ্জন দাস এবং বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক অচিন্ত্য কুমার দত্ত ব্রিটিশ যুগে ম্যালেরিয়া, কলেরা স্মল পক্সের প্রাদুর্ভাব নিয়ে গবেষণা করছেন। সেই সময়ে এই মহামারীর বিরুদ্ধে ব্রিটিশ শাসকরা কি ব্যবস্থা নেয়, তাও খতিয়ে দেখছেন তাঁরা। বিস্তারিত পড়ুন এই প্রতিবেদনে, অতীতে জোড়া মহামারী দেখেছে বাংলা, গবেষণায় চাঞ্চল্যকর তথ্য
মঙ্গলবার, ১৬ জুন, দেশে অকস্মাৎ করোনায় মৃতের সংখ্যা ছাড়ায় ২,০০০, যা তার আগের দিনের তুলনায় (যেদিনও মৃতের সংখ্যা অস্বাভাবিক বেশি ছিল) প্রায় পাঁচগুণ বেশি। অবশ্যই একদিনের খতিয়ান নয় এটি, বরং এক সুবৃহৎ তথ্য সমন্বয় কার্যক্রম বা ‘ডেটা ম্যাচিং এক্সারসাইজ’-এর ফলাফল। এই সমন্বয়ের কারণে প্রকাশ্যে এসেছে এতদিন পর্যন্ত নথিভুক্ত না হওয়া অসংখ্য মৃত্যু। স্রেফ মুম্বই থেকেই এসেছে প্রায় এক হাজার মৃত্যুর খবর, যেগুলির কথা এযাবৎ জানা যায় নি। দেশে করোনা মৃত্যুর তালিকায় শীর্ষে থাকা মহারাষ্ট্র থেকে ১,৪০০-র বেশি মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছে, তবে মঙ্গলবার মারা গিয়েছেন ৮১ জন, বাকিগুলি আগের অ-নথিভুক্ত মৃত্যু। মহারাষ্ট্রে বর্তমানে মোট মৃত্যুর সংখ্যা ৫,৫৩৭, যেখানে তালিকার শীর্ষে মুম্বই (৩,১৬৭), তারপর থাণে (৬৪১) এবং পুণে (৫৮৮)। সবিস্তারে পড়ুন, কেন দেশে আচমকা বাড়ল করোনায় মৃতের সংখ্যা