Ratan Tata : এত বয়সের ব্যবধানের পরেও শান্তনু নাইডু রতন টাটার সেরা বন্ধু ছিলেন। একথা সকলেরই জানা। কিন্তু জানেন কী কীভাবে এমন বন্ধুত্ব গড়ে উঠতে পারে?
রতন টাটা এবং শান্তনু নাইডুর মধ্যে খুব গভীর বন্ধুত্ব ছিল। দুইজনের বয়সের ফারাক ছিল ৫০ বছরেরও বেশি। তা সত্ত্বেও টাটা-নাইডুর বন্ধুত্ব আজ আলোচনা হচ্ছে সর্বত্র।
রতন টাটার মৃত্যুতে দেশ ও বিশ্বের বহু মানুষ শোকাহত। রতন টাটা শুধুমাত্র এক শিল্পপতি হিসাবে নয়, তাঁর ব্যক্তিত্ব দিয়েও মানুষের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছেন। শান্তনু নাইডু, যিনি রতন টাটার সব চেয়ে কাছের বন্ধু, তাকে রতন টাটার শেষ যাত্রায় একেবারে সামনের সারিতে দেখা গিয়েছিল। সেরা বন্ধুর বিদায় বেলায় তিনি ছিলেন একেবারে বাকরুদ্ধ। রতন টাটা ৮৬ বছর বয়সে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন যেখানে, শান্তনু নাইডুর বয়স মাত্র ৩১ বছর। দুজনের মধ্যে বয়সের এত বড় ব্যবধান সত্ত্বেও তাদের মধ্যে গভীর বন্ধুত্ব ছিল। কিন্তু এত বয়সের ব্যবধানেও কীভাবে গড়ে তোলা যেতে পারে এমন নিখাদ এক বন্ধুত্ব?
সিঁড়ি বেয়ে ওঠা-নামার সময় আপনার দম বন্ধ হয়ে আসে? ছোট এই টিপস মেনে চলুন, সমস্যা কমবে মুহূর্তে!
যদি দুজনের মধ্যে বয়সের বিরাট ফারাক থাকে তাহলে উভয়কেই একে অপরকে বোঝার চেষ্টা করতে হবে। বয়সের ফারাক থাকার পরও, একে অপরের চিন্তাভাবনাকে সম্মান করতে হবে। দুজনের অভিজ্ঞতার মধ্যে বিস্তর পার্থক্য থাকাটা স্বাভাবিক সেক্ষেত্রে গঠন মূলক চিন্তাভাবনাকে আঁকড়ে ধরে সম্পর্ককে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে।
আপনিও যদি মনে করেন যে বন্ধুদের সম্মান দেওয়ার দরকার নেই, তবে এটা আপনার এই ভুল ধারণা। এমন নয় যে শুধু বয়সে বড় বন্ধুদেরই সম্মান দিতে হবে। বয়সে ছোট বন্ধুকেও সম্মান দিতে হবে। কারণ যে কোন সম্পর্কের ক্ষেত্রে আন্তরিকভাবে সম্মান থাকাটা একান্ত জরুরি।
বন্ধুত্বের সম্পর্কে, একে অপরকে সুখে-দুঃখে পাশে থাকাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনার বন্ধুর দুঃখে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে দাঁড়ান, তখনই আপনি সত্যিকারের বন্ধু হয়ে উঠবেন।
210GB হাইস্পীড ডেটা, সীমাহীন কল, সাড়ে তিন মাসের ভ্যালিডিটি! দিওয়ালি স্পেশ্যালে বড় ধামাকা
সামগ্রিকভাবে, বন্ধুত্বের সম্পর্কে বয়স কোন ব্যাপার নয়। তবে যদি আপনার এবং আপনার বন্ধুর মধ্যে বয়সের ব্যবধা বেশি থাকে তবে আপনার বন্ধুর অভিজ্ঞতাকে দাম দেওয়া উচিত এবং বয়সে ছোট বন্ধুর কাছ থেকে নতুন জিনিস শেখার চেষ্টা করা উচিত।