প্রাপ্তবয়সে মনের দেখভাল করে সোশাল মিডিয়াই, বলছে সমীক্ষা

সোশাল মিডিয়া এবং প্রযুক্তি মানসিক সংকট বাড়িয়ে তুলছে, এই বহু প্রচলিত ধারনাকে চ্যালেঞ্জ করেছে সদ্য প্রকাশিত হওয়া এই সমীক্ষা।

সোশাল মিডিয়া এবং প্রযুক্তি মানসিক সংকট বাড়িয়ে তুলছে, এই বহু প্রচলিত ধারনাকে চ্যালেঞ্জ করেছে সদ্য প্রকাশিত হওয়া এই সমীক্ষা।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
NULL

এতদিন যে এত ভুরি ভুরি তর্- বিতর্ক, সম্পাদকীয়তে পড়লেন, টিভি তে মনোবিদদের আলোচনা শুনলেন, সব মিথ্যে তাহলে? সম্প্রতি এক সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে প্রাপ্তবয়সে সোশাল মিডিয়া নাকি মনের দেখভাল করে। মানসিক অবসাদ, উদ্বেগ কমায় সোশাল মিডিয়ায় ঘন ঘন যাতায়াত।

Advertisment

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মিশিগান স্টেট ইউনিভার্সিটির এক গবেষণায় দেখা গিয়েছে সোশাল মিডিয়ার মঞ্চ এবং প্রযুক্তি প্রাপ্তবয়সে সামাজিক সম্পর্ক রক্ষা করতে সাহায্য করে।

শুধু ঘুম নয়, মেদ কাড়তেও কফি অব্যর্থ

এতদিন পর্যন্ত হওয়া যাবতীয় সমীক্ষার অধিকাংশই স্কুল কিমবা কলেজ পড়ুয়ার ওপর সোশাল মিডিয়ার প্রভাব নিয়ে হত, প্রাপ্তবয়স্কদের সঙ্গে এতদিন পর্যন্ত এ ধরণের কোনও সমীক্ষা হয়নি বলে দাবি করছেন মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়ের এক অধ্যাপক কেইথ হ্যাম্পটন।

Advertisment

১৩০০০ মানুষকে নিয়ে সমীক্ষা হয়েছিল। ২০১৫ এবং ২০১৬ সালের তথ্যের ভিত্তিতে গবেষক দল সিদ্ধান্তে এসেছে প্রাপ্তবয়সে সোশাল মিডিয়ার ব্যবহারে অবসাদ, উদ্বেগের মতো মানসিক রোগের শিকার হওয়ার হার ক্রমশ কমে আসছে।

সমীক্ষা বলছে পরিবারের একাধিক সদস্য সোশাল মিডিয়ায় সক্রিয় থাকায় সম্পর্ক রক্ষা করা অনেক সহজ হচ্ছে। তবে এক্ষেত্রে মাথায় রাখতে হবে, সোশাল মিডিয়ায় পরিবার এবং বৃহত্তর পরিবারের যে সদস্যদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখা হচ্ছে, তাঁরা সবাই মানসিক ভাবে সুস্থ।

বুকে ব্যথা? ঘুরে আসুন

'জার্নাল অব কম্পিউটার মেডিয়েটেড কমিউনিকেশন'-এ প্রকাশিত হয়েছে এই সংক্রান্ত গবেষণাটি। সোশাল মিডিয়া এবং প্রযুক্তি মানসিক সংকট বাড়িয়ে তুলছে, এই বহু প্রচলিত ধারনাকে চ্যালেঞ্জ করেছে সদ্য প্রকাশিত হওয়া এই সমীক্ষা।

Read the full story in English