Advertisment

Mobile Phone-Brain Cancer: ক্রমাগত মোবাইল ফোনের ব্যবহারে ব্রেন ক্যান্সার? সব কাজ ফেলে WHO কী বলছে জানুন!

WHO-Mobile phones cause brain cancer myth: বাচ্চা থেকে বয়স্ক, মোবাইল ফোনের ব্যবহার ক্রমাগত বেড়েই চলেছে। দশকের পর দশক ধরে মোবাইল ফোনের ব্যবহারে ব্রেন ক্যান্সারের ঝুঁকি বেড়ে যাওয়ার ধারণা প্রচলিত রয়েছে। মারাত্মক উদ্বেগের বিষয়েই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সাম্প্রতিকতম সমীক্ষা কী বলছে জানুন।

author-image
IE Bangla Lifestyle Desk
আপডেট করা হয়েছে
New Update
WHO study shows mobile phones do not cause brain cancer, মোবাইল ফোন, ব্রেন ক্যান্সার, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

প্রতীকী ছবি।

Mobile Phone-Brain Cancer: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) দ্বারা নির্ধারিত সর্বোচ্চ মানের প্রমাণের একটি বিস্তৃত পর্যালোচনায় দেখা গিয়েছে, মোবাইল ফোন ব্যবহার, যতক্ষণই হোক না কেন, তা কোনওভাবেই মাথার ক্যান্সারের কারণ হতে পারে না। গবেষকরা কয়েক বছর ধরে মোবাইল ফোন ব্যবহার করেও গ্লিওমা এবং লালা গ্রন্থি টিউমারের মতো ক্যান্সারের ঝুঁকির কোনও বৃদ্ধির লক্ষ্মণ দেখতে পাননি।

Advertisment

অস্ট্রেলিয়ান রেডিয়েশন প্রোটেকশন অ্যান্ড নিউক্লিয়ার সেফটি এজেন্সি (অর্পানসা)-এর নেতৃত্বে পদ্ধতিগত পর্যালোচনা এই বিষয়ে ৫ হাজারটিরও বেশি গবেষণা পরীক্ষা করেছে। সেই এজেন্সির প্রধান লেখক কেন ক্যারিপিডিস একটি রিলিজে বলেছেন, “আমরা এই পরীক্ষার পর যে সিদ্ধান্তে এসে পৌঁছেছি সেটা হল, মোবাইল ফোন মস্তিষ্কের ক্যান্সার বা মাথা ও ঘাড়ের ক্যান্সারের কারণ কোনও মতেই হতে পারে না। যদিও মোবাইল ফোনের ব্যবহার আকাশচুম্বী হয়েছে, ব্রেন টিউমারের হার স্থিতিশীল রয়েছে।"

এই পর্যালোচনাটি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ, এর কারণ হল, বহু বছর ধরে মোবাইল ফোনের মতো বেতার প্রযুক্তি ডিভাইসের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সম্পর্কে অনেক পৌরাণিক কাহিনী ঘুরপাক খাচ্ছে, যা রেডিও-ফ্রিকোয়েন্সি ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক রেডিয়েশন নির্গত করে, যা রেডিও তরঙ্গ নামেও পরিচিত। আসলে, WHO-এর ইন্টারন্যাশনাল এজেন্সি ফর রিসার্চ অন ক্যান্সার (আইএআরসি) ২০১১ সালে রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি এবং ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক ফিল্ডকে সম্ভাব্য কার্সিনোজেন হিসাবে মনোনীত করেছিল।

আরও পড়ুন- Indian Railways: গুজবে কান নয়! রেললাইনে পাথর কেন থাকে? জানুন আসল কারণ

আরও পড়ুন- Sleeping Disorder: রাতে ঘুম না আসার সমস্যা থেকে পান চিরতরে মুক্তি! শুধু করুন এই কাজটি

কেন এই সমীক্ষাটি এত তাৎপর্যপূর্ণ?

গবেষকরা এই সমীক্ষার জন্য ৫ হাজার ৬০ জনের উপর পরীক্ষা করেছেন। ২০১১ সালে যখন IARC রেডিও-ফ্রিকোয়েন্সি এবং ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক ফিল্ডকে সম্ভবত কার্সিনোজেনিক হিসাবে বলেছিল তখন মোবাইল ফোনের ব্যবহার করা এবং না ব্যবহার করা ব্যক্তিদের উপর সমীক্ষার ভাবনা শুরু হয়। পর্যালোচনায় উঠে এসেছে, যে কোনও ব্যক্তি যদি ১০ বছর ধরেও মোবাইল ফোন ব্যবহার করেন, তাঁরও ক্যান্সারের ঝুঁকি তৈরি হয় না। গবেষণায় আরও দেখা গিয়েছে, কয়েক দশক ধরে মোবাইল ফোন-সহ আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার চললেও সেভাবে ব্রেন ক্যান্সারের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ার উদাহরণ মেলেনি। 

আরও পড়ুন- Travel: ভুলেই যাবেন পুরী-দিঘা! ঘুরে আসুন কলকাতার কাছেই এই অপরূপ সমুদ্র পাড় থেকে

আরও পড়ুন- Oil less Poori Recipe: একফোঁটা তেলও লাগবে না, জলেই ভাজুন ফুলকো ফুলকো লুচি! নিমেষে জানুন বাম্পার রেসিপি

WHO mobile game 5G smartPhone brain stroke brain mobile
Advertisment