সাতকাহন
সুপ্রাচীন অতিজাগ্রত মন্দির, যেখানে দেবী জলজ্যান্ত মানুষের মতই ভক্তদের কামনায় সাড়া দেন
অতিজাগ্রত দেবী পূরণ করেন মনস্কামনা, দেবীর কৃপায় পড়ুয়াদের বাধা হয় দূর
কৃষ্ণনগরের জাগ্রত উগ্রতারা, যেখানে দেবীকে বেঁধে রাখা হয় লোহার শিকল দিয়ে
আদি করুণাময়ী কালী মন্দির, জাগ্রত দেবীর টানে বিদেশ থেকেও আসেন ভক্তরা
জাগ্রত মন্দির, পূরণ হয় মনস্কামনা, দেবীর আশীর্বাদে সন্তানলাভ করেন দম্পতিরা
অলৌকিক মহিমা এখানকার শিবলিঙ্গের, ভক্তরা আর্তি জানালে হাতেনাতে ফল দেন দেবাদিদেব