/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2022/07/PM-Modi-Ganga-Snan.jpg)
প্রথমবার ক্ষমতায় এসে ২০১৪-১৫ সালে নমামি গঙ্গে প্রকল্প শুরু করেন নরেন্দ্র মোদী। পাঁচ বছরে এই প্রকল্পের জন্য ২০ হাজার কোটি বরাদ্দ করে সরকার।
ফের মোদী সরকারকে একহাত নিলেন তাঁর দলের গুরুত্বপূর্ণ সাংসদ বরুণ গান্ধি। এর আগে একাধিক ইস্যু নিয়ে সরকারের বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন তিনি। কৃষক আন্দোলন, লখিমপুর কাণ্ড, মূল্যবৃদ্ধি, গ্যাস-নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম, খাদ্যপণ্যে জিএসটির এবার নমামি গঙ্গে প্রকল্প নিয়ে কটাক্ষ ছুড়ে দিলেন পিলভিটের বিজেপি সাংসদ।
কী বলেছেন বরুণ?
মানেকা গান্ধির ছেলে নমামি গঙ্গে প্রকল্পের যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। জানতে চেয়েছেন, ১১ হাজার কোটি খরচ করেও কেন এখনও পূণ্যতোয়া গঙ্গা দূষিত। এই প্রকল্প জলশক্তি মন্ত্রকের অধীনে রয়েছে। মন্ত্রী গজেন্দ্র সিং শেখাওয়াত এই মন্ত্রকের দায়িত্বে। প্রথমবার ক্ষমতায় এসে ২০১৪-১৫ সালে নমামি গঙ্গে প্রকল্প শুরু করেন নরেন্দ্র মোদী। পাঁচ বছরে এই প্রকল্পের জন্য ২০ হাজার কোটি বরাদ্দ করে সরকার।
আরও পড়ুন ‘পুলিশের দেশ ভারতে মোদীই রাজা’, সোনিয়াকে ED-র জিজ্ঞাসাবাদ নিয়ে সোচ্চার রাহুল
সাত বছর প্রকল্পের সাফল্য নিয়ে গুণ গাইছে সরকার। কিন্তু সেই সাফল্য কাগজে কলমে বলে দাবি বরুণের। তিনি এ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। একটি ভিডিও টুইট করেছেন। তাতে দেখা যাচ্ছে গঙ্গার তীরে ভাসছে প্রচুর মরা মাছ। বরুণ লিখেছেন, "গঙ্গা আমাদের জন্য শুধুমাত্র নদী নয়, বরং মা। কোটি কোটি দেশবাসীর জীবন, ধর্ম এবং অস্তিত্বের আধার হল মা গঙ্গা। এই জন্য নমামি গঙ্গে প্রকল্পে ২০ হাজার কোটি বরাদ্দ করা হয়।"
गंगा हमारे लिए सिर्फ नदी नहीं, 'मां' है। करोड़ों देशवासियों के जीवन, धर्म और अस्तित्व का आधार है मां गंगा।
इसलिए नमामि गंगे पर 20,000 करोड़ का बजट बना। 11,000 करोड़ खर्च के बावजूद प्रदूषण क्यों?
गंगा तो जीवनदायिनी है, फिर गंदे पानी के कारण मछलियों की मौत क्यों? जवाबदेही किसकी? pic.twitter.com/fcSsO7VP0N— Varun Gandhi (@varungandhi80) July 26, 2022
তিনি আরও লিখেছেন, "কিন্তু ১১ হাজার কোটি টাকা খরচ করেও দূষণ কেন! গঙ্গা তো জীবনদায়িনী, তাহলে দূষিত জলের জন্য মাছ মরছে কেন? জবাবদিহি কার?"
আরও পড়ুন আসল নাম দ্রৌপদী-ই নয়, নিজেই ফাঁস করলেন ভারতের নয়া রাষ্ট্রপতি
উল্লেখ্য, অনেক দিন ধরে মোদী সরকারের বিরুদ্ধাচরণ করছেন বরুণ। তাঁর মা মানেকাকেও আর জাতীয় পর্যায়ের কর্মসূচিতে দেখা যায় না। মানেকা এবং বরুণের সঙ্গে দূরত্ব রাখছে বিজেপি। বরুণকে জাতীয় কর্মসমিতি থেকেও বাদ দিয়েছে গেরুয়া শিবির। গত ২১ জুলাই কলকাতায় মানেকা-বরুণ এসেছিলেন বলে খবর। গুঞ্জন ছিল, একুশের সমাবেশে তৃণমূলে যোগদান করতে পারেন তাঁরা। কিন্তু শেষপর্যন্ত তাঁরা আসেননি। এবার দেখার বিজেপি কী করে তাঁদের নিয়ে।
/indian-express-bangla/media/agency_attachments/2024-07-23t122310686z-short.webp)
Follow Us