সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে গৌতম গম্ভীর ডিডিসিএ-র পরবর্তী প্রেসিডেন্ট হতে চলেছেন। নতুন বছরে জানুয়ারির ১৩ তারিখে ডিডিসিএ-র নির্বাচক। সেখানেই রজত শর্মার পরবর্তী প্রেসিডেন্ট হিসেবে নাম চূড়ান্ত হয়ে যেতে পারে প্রাক্তন তারকা ও বিজেপির সাংসদের।
রবিবারেই ডিডিসিএ শিরোনামে উঠে এসেছিল নেতিবাচকভাবে। বার্ষিক সাধারণ সভায় হাতাহাতি শুরু হয়ে গিয়েছিল সংস্থার দুই পক্ষের সদস্যদের। এমন গোলযোগের সময় গম্ভীরই দিল্লির ক্রিকেট প্রশাসকের মসনদে বসার উপযুক্ত ব্যক্তি। ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে সংস্থার এক আধিকারিক জানিয়েছেন, ডিডিসিএ-র সভাপতি পদের জন্য গম্ভীরকে ইতিমধ্যেই প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
সেই সোর্স জানিয়েছেন, "গম্ভীরকে অনুরোধ করা হয়েছে, অন্তত তিনটে কোয়ার্টার যেন তিনি দায়িত্বে থাকেন। আপাতত তিনি নানাবিধ কাজে ব্যস্ত। তবে আলোচনা চলছে আমাদের মধ্যে। সেখানে তিনি সদ্ব্যর্থক বার্তাই দিয়েছেন আমাদের।"
যদিও গম্ভীরের পক্ষে সংস্থার দায়িত্ব সামলানো কতদূর সামলানো সম্ভব হবে, তা নিয়ে সংশয়ে অনেকেই। ডিডিসিএ-র অন্য এক ব্য়ক্তি সেই সংশয় নিয়েই জানিয়ে দিয়েছেন, "বর্তমানে গম্ভীর লোকসভার সদস্য। এমন অবস্থায় ওঁকে এই দায়িত্ব নিতে বলার প্রশ্নই নেই। যদি উনি ডিডিসিএ-র নির্বাচনে লড়তে চান, সর্বপ্রথমে সাংসদ পদ ছাড়তে হবে।"
যাইহোক, রবিবারে অবশ্য দিল্লি অ্যান্ড ডিস্ট্রিক্ট ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের মুখ পুড়েছে। সোশ্য়াল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, ডিডিসিএ-র যুগ্ম সচিব রাজন মানচন্দা ও মিডিয়ার দায়িত্বপ্রাপ্ত মকসুদ আলম অন্যান্যা অফিস বিয়ারারদের সঙ্গে প্রকাশ্যে হাতাহাতি করছেন।
বার্ষিক সাধারণ সভায় এত কীর্তির পরে ডিডিসিএ-র অফিসিয়াল টুইটার হ্যান্ডলে অবশ্য কোনও বিতর্কিত পোস্ট করা হয়নি। সেখানে লেখা হয়েছে, সফলভাবে এজিএমে অংশগ্রহণ করার জন্য প্রত্যেককে ধন্যবাদ।
Read the full article in ENGLISH