/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2019/12/1o.jpg)
মেসির ক্য়াবিনেটে এল হাফ ডজন Ballon d’Or (ছবি-টুইটার)
Ballon d’Or: চলতি বছরটা লিওনেল মেসির। ফের একবার প্রমাণিত হয়ে গেল সে কথা। গত সেপ্টেম্বরে ফিফার বর্ষসেরা ফুটবলার হওয়ার পরের মাসেই ইউরোপিয়ান গোল্ডেন শ্য়ু জিতেছিলেন লিও। এবার আর্জেন্তাইন রাজপুত্রের ক্য়াবিনেটে চলে এল ব্য়ালন ডি'অর।
কেরিয়ারের ষষ্ঠ ব্য়ালন ডি'অরে ভূষিত হলেন তিনি। সোমবার রাতে প্য়ারিসে এক বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানে মেসির হাতে ওঠে এই পুরস্কার। ৩২ বছরের বাঁ-পায়ের জাদুকর লিভারপুলের ডিফেন্ডার ভার্জিল ভ্য়ান ডিককে হারিয়ে এই পুুরস্কার জিতেছেন।
আরও পড়ুন-মেসির পায়ে হাফ ডজন সোনার বুট, টানা তিনবার ইউরোপ সেরার শিরোপা
মেসি ও ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডো দু'জনেই শেষ ১০ বছরে এই পুরস্কারে নিজেদের একচ্ছত্র আধিপত্য় দেখিয়েছেন। কিন্তু মেসি এদিন রোনাল্ডোকে টপকে গেলেন। রোনাল্ডোর ঝুলিতে রয়েছে পাঁচটি ব্য়ালন ডি'অর। এবছর ভোটিংয়ে রোনাল্ডো তিনে শেষ করছেন। গতবারের ব্য়ালন ডি'অর জয়ী রিয়াল মাদ্রিদের ক্রোয়েশিয়ান মিডফিল্ডার লুকা মদরিচের হাত থেকেই মেসি এই ট্রফি নেন এদিন।
Lionel Messi is the 2019 #ballondor winner ????☝️ pic.twitter.com/5nNZXl05vY
— #BallondOr (@francefootball) December 2, 2019
আরও পড়ুন- ফিফা বলল লিওনেল মেসিই ‘বেস্ট’
ডি'অর জিতেছেন। পুরস্কার হাতে মেসি বলছেন, "১০ বছর আগে এই প্য়ারিসেই কেরিয়ারের প্রথম ব্য়ালন ডি'অর জিতেছিলাম। আমার মনে আছে তখন আমার ২২ বছর বয়স ছিল। আমরা তিন ভাই মিলে এসেছিলাম সেবার। সেবারও সবটাই কল্পনার বাইরে ছিল। ১০ বছর পর আমার ছ' নম্বর ট্রফিটা পেলাম। এটা একটা অন্য় সময়। ভীষণ স্পেশাল এই পুরস্কারটা। আমার স্ত্রী আর তিন সন্তান রয়েছে আজ আমার সঙ্গে।" এলএমটেন এই অনুষ্ঠানে অকপটে স্বীকার করে নিলেন যে, তাঁর বয়স হচ্ছে। কিন্তু এও জানিয়ে দিলেন যে, তাঁর মধ্য়ে এখনও বহু বছর খেলার মতো ফুটবল বাকি রয়েছে।
???? Have a good night! 364 days left before the 2020 Ballon d'Or... ???? #ballondorpic.twitter.com/76sMRoUxjl
— #BallondOr (@francefootball) December 3, 2019
ইউনাইটেড স্টেটসের বিশ্বকাপ আইকন মেগান র্যাপিনো এবছর মহিলাদের ব্য়ালন ডি'অর জিতেছেন। গতবছর নরওয়ের আদা হেগেরবার্গ প্রথম মহিলা ফুটবলার হিসাবে ব্য়ালন ডি'অর জিতেছিলেন। মেগানের কাছেই তাঁকে এই ট্রফি খোয়াতে হলো। এদিনের অনুষ্ঠানে মেগান উপস্থিত থাকতে পারেননি। খেলার জন্য়ই তাঁর ফ্রান্সে আসা হয়নি। মেগানের একটি ভিডিও বার্তা দেখানো হয়েছে।