Advertisment

Video: ইংল্যান্ড বনাম নিউজিল্যান্ড টি২০ ফের সুপার ওভারে, বাজিমাত ইংরেজদের

ইংল্যান্ড টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। তবে বৃষ্টির কারণে খেলা শুরু হতে দেরি হচ্ছিল। সেই সময়েই খেলা ১১ ওভারে কমিয়ে আনা হয়।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
England Cricket Team

নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে ফের সুপার ওভারে বাজিমাত ইংল্যান্ডের (টুইটার)

বিশ্বকাপের ফাইনালে সুপার ওভার স্মৃতি ফিরিয়ে আনল ইংল্যান্ড-নিউজিল্যান্ড। তবে ওয়ান ডে ক্রিকেটে নয়। টি২০তে। সেখানে আরও একবার বাজিমাত করল ইংরেজরা। পাঁচ ম্যাচের টি২০ সিরিজও সেই সঙ্গে দখল করে ইংল্যান্ড। অকল্যান্ডে খেলতে নামার আগে সিরিজের ফলাফল ছিল ২-২। সিরিজ নির্ণায়ক ম্যাচেই টানটান উত্তেজনা আমদানি করলেন দু-দলের ক্রিকেটাররা।

Advertisment

সুপার ওভারে জয়ের জন্য নিউজিল্যান্ডের প্রয়োজন ছিল ১৮ রান। তবে ইংরেজ বোলার ক্রিস জর্ডন কিউয়ি ব্যাটসম্যানদের স্কোরবোর্ডে ৮ রানের বেশি তুলতে দেননি। বৃষ্টির কারণে খেলা কমিয়ে আনা হয়েছিল ১১ ওভারে। ১১ ওভারে ১৪৭ রান তাড়া করতে নেমে ইংল্য়ান্ডের শেষ ওভারে জয়ের জন্য প্রয়োজন ছিল ১৬ রান। বিশ্বকাপের ফাইনালে শেষ ওভারের মতো ট্রেন্ট বোল্ট নন, অধিনায়ক ভরসা রেখেছিলেন জিমি নিশামের উপরে। সেই রানই খরচ করে দেন নিউজিল্য়ান্ড অলরাউন্ডার জিমি নিশাম। যিনি নিজে বিশ্বকাপের ফাইনালে কিউয়িদের জার্সিতে সুপার ওভারে ব্য়াট করতে নেমেছিলেন।

আরও পড়ুন ইংল্যান্ডকে হারিয়ে সিরিজে ২-১ এগোল কিউয়িরা

আরও পড়ুন প্রথম টি২০: কিউয়িদের বিপক্ষে জয় ইংল্যান্ডের

নিশাম ওভারের তৃতীয় বলে টম কুরানকে ফিরিয়েও দিয়েছিলেন। তবে ক্রিস জর্ডন শেষ ৩ বলে ১২ রান করে সুপার ওভারে নিয়ে যান ম্যাচ। সুপার ওভারে টিম সাউদির ছয় বলে মর্গ্যান, জনি বেয়ারস্টো ১৭ তুলে দিয়েছিলেন স্কোরবোর্ডে। ঘটনাচক্রে, বিশ্বকাপের ফাইনালের সঙ্গে অকল্যান্ডের টি২০-র অদ্ভূত মিল। দুই ম্যাচেই মার্টিন গুপ্টিল সুপার ওভারে মাত্র ১ রান করতে সমর্থ হয়েছিলেন।

আরও পড়ুন ভিডিও: বিশাল ছক্কা দাভিদ মালানের, পেরোল স্টেডিয়াম

এর আগে ইংল্যান্ড টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। তবে বৃষ্টির কারণে খেলা শুরু হতে দেরি হচ্ছিল। সেই সময়েই খেলা ১১ ওভারে কমিয়ে আনা হয়। শুরুতে ব্যাট করতে ইডেন পার্কে তাণ্ডব শুরু করে দিয়েছিলেন কিউয়ি ওপেনার মার্টিন গুপ্টিল ও কলিন মুনরো। ২.৪ ওভারে স্কোরবোর্ডে দলগত হাফসেঞ্চুরি করে ফেলেছিলেন দু-জনে। ৫.১ ওভারে ওপেনিং পার্টনারশিপে যখন ব্রেকথ্রু ঘটান আদিল রশিদ তখন নিউজিল্যান্ড স্কোরবোর্ডে তুলে ফেলেছিল ৮১। গুপ্টিল ২০ বলে ৫০ এর পরে মুনরো ২১ বলে ৪৬ করে আউট হয়ে যান। শেষদিকে উইকেটকিপার টিম স্টেইফার্ট ১৬ বলে ৩৯ করে দলকে ১৪৬ পর্যন্ত পৌঁছে দিয়েছিলেন।

জবাবে ব্যাট করতে নেমে ইংল্যান্ডের শুরুটা মোটেই ভাল হয়নি। ৯ রানের মধ্যেই ২ এবং স্কোরবোর্ডে ৩০ উঠতে না উঠতেই ৩ উইকেট পড়ে গিয়েছিল। জনি বেয়ারস্টো ক্রিজের একপ্রান্ত আগলে রেখে ১৮ বলে ৪৭ করে যান। মাঝে স্যাম কুরানের ১১ বলে ২৪ এবং শেষ দিকে ক্রিস জর্ডনের ৩ বলে ১২ ভর করে স্কোরবোর্ডে সেই রান তুলে দেয় ইংল্যান্ড। ম্যাচের সেরা জনি বেয়ারস্টো।

Read the full article in ENGLISH

cricket New Zealand England
Advertisment