Artificial Intelligence: সাধের পোষ্যের সঙ্গে এবার মন খুলে কথা! অসম্ভবকে সম্ভব করে দেখাল AI

Artificial Intelligence: এবার AI প্রযুক্তির সাহায্যে কথা বলা যাবে আপনার সাধের পোষ্যের সঙ্গে। শুনতে অবাক লাগলেও এমনই অসম্ভব এবার থেকে বাস্তবায়িত হতে চলেছে।

Artificial Intelligence: এবার AI প্রযুক্তির সাহায্যে কথা বলা যাবে আপনার সাধের পোষ্যের সঙ্গে। শুনতে অবাক লাগলেও এমনই অসম্ভব এবার থেকে বাস্তবায়িত হতে চলেছে।

author-image
IE Bangla Tech Desk
New Update
ai-pet-communication

সাধের পোষ্যের সঙ্গে এবার মন খুলে কথা! অসম্ভবকে সম্ভব করে দেখাল AI

Artificial Intelligence: এবার AI প্রযুক্তির সাহায্যে কথা বলা যাবে আপনার সাধের পোষ্যের সঙ্গে। শুনতে অবাক লাগলেও এমনই অসম্ভব এবার থেকে বাস্তবায়িত হতে চলেছে। পোষা কুকুর ও বিড়ালের সঙ্গে মনের কথা শেয়ার করতে পারবেন আপনি! পাশাপাশি পোষ্যের আবেগও আপনি এবার থেকে বুঝতে পারবেন। 

Advertisment

BSNL-এর বড় বাজি! ১৮০ দিন আর রিচার্জে কোন চিন্তা নেই, অ্যাকটিভ থাকবে সিম, পাবেন সুপারফাস্ট কানেক্টিভিটি

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) প্রযুক্তির সাহায্যে এবার আপনার পোষা প্রাণীর মনের ভাব বুঝতে পারবেন আপনি! পোষা প্রাণীকে বিষণ্ণ দেখালে, বা অদ্ভুত আচরণ করলে, ভবিষ্যতে তাদের আবেগ এবং ভাব প্রকাশের প্রকৃতি ব্যাখ্যা করবে AI। লন্ডন স্কুল অফ ইকোনমিক্স অ্যান্ড পলিটিক্যাল সায়েন্স (LSE) প্রাণীদের কথা বোঝার জন্য একটি বিশেষ কেন্দ্র খুলেছে। এই কেন্দ্রটির নাম দেওয়া হয়েছে জেরেমি কলার সেন্টার ফর অ্যানিমেল সেন্টিয়েন্স। ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ থেকে কাজ শুরু করবে।

Advertisment

লন্ডন স্কুল অফ ইকোনমিক্স অ্যান্ড পলিটিক্যাল  সায়েন্স (LSE) এই অভিনব উদ্যোগটি তৈরি করছে ‘জেরেমি কলার সেন্টার ফর অ্যানিমেল সেন্টিয়েন্স’। কেন্দ্রটি আনুষ্ঠানিকভাবে কাজ শুরু করবে ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ থেকে। উদ্দেশ্য—প্রাণীদের আবেগ বোঝা এবং মানুষ-পশুর সম্পর্ককে আরও গভীরভাবে বিশ্লেষণ করা।

এই কেন্দ্রে শুধু কুকুর বা বিড়ালের মতো পোষ্য প্রাণীদের উপরই নয়, কাঁকড়া, পোকামাকড় এবং  ছোট প্রাণীদের আবেগ নিয়েও গবেষণা করা হবে।৪২ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত AI গবেষণা কেন্দ্র
এই প্রকল্পের মোট ব্যয় প্রায় ৪ মিলিয়ন পাউন্ড, যা ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ৪২ কোটি টাকা। স্নায়ুবিজ্ঞান, পশুচিকিৎসা, দর্শন, মনোবিজ্ঞান, কম্পিউটার সায়েন্স, আইন, জীববিজ্ঞান এবং AI-র মতো বিভিন্ন ক্ষেত্রের বিশেষজ্ঞরা এই কেন্দ্রে যৌথভাবে কাজ করবেন।

AI প্রযুক্তির মাধ্যমে ভবিষ্যতে এমন অ্যাপ তৈরি হবে যা পোষা প্রাণীর অভিব্যক্তি ও আচরণ বিশ্লেষণ করে জানাবে তারা ঠিক কী অনুভব করছে। তবে এই প্রযুক্তির কিছু সীমাবদ্ধতাও রয়েছে।

“AI সবসময় সঠিক নাও হতে পারে” — সতর্ক করছেন গবেষকরা
কেন্দ্রের পরিচালক অধ্যাপক জোনাথন বার্চ জানান, AI প্রযুক্তি সবসময় প্রাণীর আবেগ সঠিকভাবে বুঝতে পারবে এমন নয়। কখনও কখনও প্রযুক্তি ভুল ইঙ্গিত দিতেও পারে। যেমন, কোনও কুকুর বিষণ্ণ থাকলেও অ্যাপ সেটিকে খুশি হিসেবে ব্যাখ্যা করতে পারে। এজন্য আবেগ বিশ্লেষণের বাস্তবতা এবং AI-র সীমাবদ্ধতাও বুঝতে হবে। এই AI প্রযুক্তির মাধ্যমে এক নতুন দিগন্তের সূচনা হতে চলেছে। যেখানে মানুষ ও প্রাণীর মধ্যে বন্ধন আরও মজবুত হবে।

আপনি কী আপনার বাড়ির এই জায়গাগুলোতে মাইক্রোওয়েভ রেখেছেন? এখুনি সরান, নাহলে....

Artificial Intelligence