নেটওয়ার্ক গতির হিসাব নিকাশের ফলাফলে ফের রেকর্ড গড়ল জিও। গতিতে অনেকটা এগিয়ে তার ডাউনলোড স্পিড। যার ধারেকাছে নেই বাকি সংস্থা। এমনটাই জানাল টেলিকম রেগুলেটরি অথরিটি অফ ইন্ডিয়া (ট্রাই)। গত ফেবরুয়ারিতে ডাউনলোড গতি ছিল গড়ে ২০.৯ মেগাবাইট। যে প্রতিযোগিতায় প্রায় ১১ এমবিপিএস পিছিয়ে এয়ারটেল। ট্রাই জানিয়েছে, গত মাসে প্রায় ১৮.৮ এমবিপিএস ডাউনলোড গতি বাড়িয়েছে জিও। যেখানে ফেব্রুয়ারি মাসে ফোর-জি গতির গ্রাফ বলছে, ৯.৪ এমবিপিএস গতিতে ডাউনলোড হয়েছে এয়ারটেলে, পাশাপাশি ৬.৮ গতি ছিল ভোডাফোনে।
এই বছরের জানুয়ারিতে দ্রুততম ডাউনলোড স্পিড ছিল জিওতে। গতির তালিকায় সে মাসেও দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে এয়ারটেল। টেলিকম রেগুলেটরি অফ ইন্ডিয়ার স্পিড পোর্টালে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, জানুয়ারিতে জিওর ডাউনলোড স্পিড ছিল ১৮.৮ মেগাবাইট। সেখানে এয়ারটেলের ৯.৫ এমবিপিএস।
আরও পড়ুন: এয়ারটেলের রিচার্জে চলবে ৭০ দিন, সঙ্গে বাড়ানো হয়েছে ডেটা
ভোডাফোন এবং আইডিয়ার ফোর-জি কর্মক্ষমতা আলাদা ভাবেই মাপজোক করে ট্রাই। দুই কোম্পানির জোট বাধার কাজ চলছে এখনও। দুই টেলিকম অপারেটররা জানুয়ারিতে যথাক্রমে ৬.৭ এবং ৫.৫ এমবিপিএসে ফোর জি নেটওয়ার্ক চালিয়েছে।
এবার আসা যাক আপলোড গতির তালিকায়। কোনো কিছু আপলোড করতে বা পোস্ট করতে সবচেয়ে চটজলদি কাজ সেরে ফেলা গেছে ভোডাফোনে। পরিসংখ্যান বলছে, ৬ এমবিপিএস গতিতে আপলোড করা সম্ভব হয়েছে। তারপরই ছিল এয়ারটেল এবং আইডিয়া (যথাক্রমে ৫.৬ ও ৩.৭)।
আরও পড়ুন: ‘টিক টক’ ব্যবহারে আমেরিকাকে হারাল ভারত
এবার থেকে এই মাপজোক করতে পারবেন আপনিও। কে এগিয়ে বা কে পিছিয়ে জানার জন্য বিনামূল্যে ডাউনলোড করতে পারেন মাইস্পিড অ্যাপ্লিকেশন। ট্রাই টেলিকম সংস্থার গড় স্পিড রিয়েল-টাইমের ভিত্তিতে গণনা করেছে।অ্যাপেলের অ্যাপ স্টোর, এবং অ্যান্ড্রয়েডের গুগল প্লে স্টোরে পাওয়া যাবে ট্রাই-এর এই অ্যাপ।
Read the full story in English