New Update
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2021/06/whale.jpg)
প্রতীকী চিত্র
Viral Video Trending: "জলের প্রায় ১৪ মিটার নীচে হঠাৎই আমি এক বিশাল ধাক্কা অনুভব করি। তারপর সমস্ত কিছু অন্ধকার হয়ে যায়।"
প্রতীকী চিত্র
Viral: কপালে যদি মৃত্যু না থাকে তবে কারুর খণ্ডানোর কারুর নেই। তেমনই একটি আজব ঘটনা ঘটল। ডুবুরির জীবনে এমন ঘটনায় তাজ্জব হল বিশ্ব। পেশাগতভাবে সমুদ্রের মধ্যে থেকে গলদা চিংড়ি ও কাঁকড়া তুলে বিক্রি করা ওই ডুবুরি ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতার সাক্ষী হয়েছেন।
শুক্রবার সকালে কেপ কড উপকূলে একটি হ্যাম্পব্যাক তিমি গিলে নেয় বছর ৫৬'র মাইকেল প্যাকার্ডকে। প্রাণে বেঁচে হাসপাতাল থেকে মাইকেল শেয়ার করলেন সেই অভিজ্ঞতা। ডাব্লুবিজেড-টিভিকে তিনি বলেন, "জলের প্রায় ১৪ মিটার নীচে হঠাৎই আমি এক বিশাল ধাক্কা অনুভব করি। তারপর সমস্ত কিছু অন্ধকার হয়ে যায়।"
ভয় ধরানো সেই অভিজ্ঞতা প্রসঙ্গে বলেন, "এরপর আমি বুঝতে পারি যে আমি তিমির পেটের মধ্যে রয়েছি। সে ক্রমাগত আমাকে গ্রাস করার চেষ্টা করছে।আমি ধরেই নিয়েছিলাম যে আমি মরে গেছি। কারণ আমার বাঁচার উপায় ছিল না। তখন চোখের সামনে স্ত্রী আর সন্তানদের মুখ ভেসে উঠছিল।"
আরও পড়ুন, অ্যাম্বুলেন্সে অসুস্থ মালকিন, প্রাণ বাজি রেখে হাসপাতাল পর্যন্ত দৌড়ল পোষ্য কুকুর!
আরও পড়ুন, কাজের চাপে ‘অজ্ঞান’ কর্মী? আজব বুদ্ধি দেখে তাজ্জব নেট দুনিয়া
মাইকেলের কথায়, তিনি প্রায় ৩০ সেকেন্ড তিমির মুখে ছিলেন। তবে শ্বাস প্রশ্বাস নিতে পারছিলেন কিছুটা। কারণ তার পিঠে অক্সিজেন সিলিণ্ডার ছিল। এরপর নৌকার কর্মীরা তাকে উদ্ধার করে।
তার বোন সিন্থিয়া প্যাকার্ড বলেন তার ভাইয়ের একটি পা ভেঙেছে এই ঘটনায়। সেন্টার ফর কোস্টাল স্টাডিজের সিনিয়র বিজ্ঞানী এবং তিমি বিশেষজ্ঞ চার্লস "স্টর্মি" মায়ো সংবাদপত্রকে বলেছিলেন যে এই ধরনের মানব-তিমির ঘটনা বিরল।
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন