camel rescue: রাজস্থানের উট দাপিয়ে বেড়াচ্ছে শহরে! খবর পেয়েই গেল পুলিশ, পরের ঘটনা জানলে...

Illegal camel transport from Rajasthan: খবর পেয়েই ওই এলাকায় হানা দেয় পুলিশ। রাজস্থান থেকে ওই উটগুলি বাংলায় আনা হয়েছিল বলে জানতে পেরেছে পুলিশ।

Illegal camel transport from Rajasthan: খবর পেয়েই ওই এলাকায় হানা দেয় পুলিশ। রাজস্থান থেকে ওই উটগুলি বাংলায় আনা হয়েছিল বলে জানতে পেরেছে পুলিশ।

author-image
Debanjana Maity
New Update
Haldia camel rescue,  Sutahata police seize camels  ,Illegal camel transport from Rajasthan  ,Camels intended for Eid sale  ,Animal cruelty prevention act  ,Camel feeding and medical care  ,Animal husbandry department  ,Unauthorized livestock movement,  Camel smuggling racket,  Animal welfare organization's complaint,হলদিয়া উট উদ্ধার,  সুতাহাটা থানা উট বাজেয়াপ্ত,  রাজস্থান থেকে উট পাচার  ,ঈদ উপলক্ষে উট বিক্রি,  পশু সুরক্ষা আইন  ,উটের খাদ্য ও চিকিৎসা  ,প্রাণী সম্পদ দপ্তর , বেআইনি পশু পরিবহন,  উট পাচার চক্র  ,পশুপ্রেমী সংগঠনের অভিযোগ

camel rescue: উদ্ধারের পর উটগুলিকে খেতে দিচ্ছেন এক সিভিক ভলান্টিয়ার।

Camel smuggling racket: এবার শিল্প শহর হলদিয়ায় উদ্ধার উট। হলদিয়ার সুতাহাটার দুর্বাবেড়িয়া থেকে ৭টি উট উদ্ধার করে পুলিশ। জানা গিয়েছে, সুতাহাটা থানার দুর্বাবেড়িয়া এলাকায় বেশ কিছু উঠ নিয়ে আসা হয়েছিল। সেই উট গুলি বিক্রি করা হবে বলে সোশ্যাল মিডিয়ায় বিজ্ঞাপনও দেওয়া হয়। একটি পশু সুরক্ষা সংগঠনের পক্ষ থেকে থানায় অভিযোগ দায়ের হয়। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে সুতাহাটা থানার পুলিশ ওই এলাকা থেকে ৭টি উট উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। রাজস্থান থেকে উটগুলিকে গোপনে নিয়ে আসা হয়েছিল বলে জানা গিয়েছে। 

Advertisment

এদিকে গরমে উটগুলি যাতে অসুস্থ হয়ে না পড়ে তার জন্য উটগুলিকে রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে সুতাহাটা ব্লক প্রাণি বিকাশ বিভাগকে। তাঁরা উটগুলিকে দেখাশোনা করছেন। সুতাহাটা থানার ওসি সৌমিত্র ঘোষ বলেন, "অভিযোগের ভিত্তিতে আমরা উট গুলিকে উদ্ধার করি। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন আধিকারিকদের জানানো হয়েছে। আমরা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছি। কোথা থেকে কারা, কেন উট গুলিকে নিয়ে এসেছিল তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।"

একটি সূত্র মারফত জানা গিয়েছে ঈদের আগে হলদিয়া থেকেই বাংলাদেশে এই উটগুলি পাচারের ছক ছিল। তবে বিষয়টি নিয়ে পুলিশের তরফে কেউ মুখ খোলেননি। জানা গিয়েছে, ঈদের আগে বাংলাদেশের বাজারে মোটা টাকায় এই উটগুলি বিক্রি করার ছক ছিল। তবে পুলিশি তৎপরতায় এবার সেই ছক ভেস্তে গেল। উটগুলি কীভাবে কারা এনেছে সে ব্যাপারে বিস্তারিত খোঁজখ-বর করা শুরু করেছে পুলিশ। বিষয়টি নিয়ে পার্শ্ববর্তী থানাগুলির সঙ্গেও কথা বলা হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে। 

আরও পড়ুন- Bangladeshi infiltrators arrested: ভেস্তে গেল বড়সড় 'প্ল্যান'? BSF-এর চোখে ধুলো দিয়েও শেষে পুলিশের জালে বাংলাদেশি

Advertisment

প্রতি বছরই কুরবানি ঈদের আগে এমন উট, দুম্বা পাচার করে আনার খবর পাওয়া যায়। কুরবানি ঈদের আগে বাংলাদেশের বাজারে গরু, মহিষ-সহ উটেরও বিপুল চাহিদা থাকে। ভারতের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পশু পাচারকারীরাও ওঁত পেতে থাকে এই কুরবানি ঈদের আগে বাংলাদেশে পশু পাচার করে মোটা টাকা কামানোর লক্ষ্যে। এবারও তেমনই কোনও ছক ছিল। তবে পশুপ্রেমী সংগঠন এবং পুলিশের তৎপরতায় আপাতত সেই ছক ভেস্তে দেওয়া গিয়েছে।

আরও পড়ুন- Sacked Teachres: 'ফের পরীক্ষায় বসব না, চাকরি ফেরাক সরকার', এবার সোচ্চার বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষকরা

Bengali News Today police Haldia