mysterious death: বীভৎস-ভয়ঙ্কর দৃশ্য দেখে হাত-পা ঠাণ্ডা হয়ে গেছিল পড়শিদের! রক্তে ভেসে যাচ্ছিল ঘর...

Hooghly News: ভয়ঙ্কর ঘটনা প্রকাশ্যে আসতেই রীতিমতো চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে এলাকায়। পুলিশের পদস্থ কর্তারা ছুটে এসেছিলেন ঘটনাস্থলে। সিসিটিভি ফুটেজ দেখে এগোচ্ছে তদন্তের কাজ।

Hooghly News: ভয়ঙ্কর ঘটনা প্রকাশ্যে আসতেই রীতিমতো চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে এলাকায়। পুলিশের পদস্থ কর্তারা ছুটে এসেছিলেন ঘটনাস্থলে। সিসিটিভি ফুটেজ দেখে এগোচ্ছে তদন্তের কাজ।

author-image
Uttam Dutta
New Update
Baidyabati couple found dead July 3 2025,Manish Bhaduri Aparna Majhi body recovered Hooghly,Baidyabati mysterious death July 2025,Hooghly Baidyabati double death investigation,Manish and Aparna killed Hooghly,বৈদ্যবাটিতে যুগলের দেহ উদ্ধার ৩ জুলাই ২০২৫,মণীশ ভাদুড়ি অপর্ণা মাঝি মৃতদেহ হুগলি,বৈদ্যবাটি রহস্যমৃত্যু যুগল সংবাদ,হুগলি বৈদ্যবাটি গৃহহত্যা তদন্ত,মণীশ অপর্ণা ধারালো অস্ত্র ঝগড়া

ঘটনাস্থলে তদন্তে পুলিশের আধিকারিকরা।

সাতসকালে হাড়হিম ঘটনার সাক্ষী হুগলি জেলার বৈদ্যবাটি। হুগলির বৈদ্যবাটিতে সীতারাম বাগান এলাকায় রক্তাক্ত অবস্থায় যুগলের দেহ উদ্ধার ঘিরে চূড়ান্ত চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। শ্রীরামপুর থানার পুলিশ দুটি দেহ এদিন উদ্ধার করেছে। রহস্যজনক মৃত্যু মণীশ ভাদুড়ী(৩৫) ও অপর্ণা মাঝি(৩২) নামে দু'জনের। সূত্রের খবর, এই দু'জন 'লিভ টুগেদার' করতেন। অপর্ণা বিবাহিতা ছিলেন বলেও এলাকায় জোর গুঞ্জন।

Advertisment

বৈদ্যবাটি পুরসভার ১৮ নম্বর ওয়ার্ডের সীতারাম বাগান এলাকার বাড়িতে ভাড়া থাকতেন মণীশ এবং অপর্ণা। বৈদ্যবাটি রাজার বাগানে মনীশের বাড়ি আছে। গত তিন বছর ধরে সীতারাম বাগানে ভাড়া বাড়িতেই ছিলেন দু'জনে। স্থানীয়রা জানান, গতকাল রাত তিনটে নাগাদ চিৎকার শুনতে পান তারা। 

তারপর ওই বাড়িতে গিয়ে দেখেন রক্তাক্ত অবস্থায় ঘরের মধ্যে অপর্ণা এবং ঘরের বাইরে পড়ে রয়েছেন মণীশ। ওই অবস্থায় বেশ কিছুক্ষণ তাঁরা ছটফট করেন। রাজার বাগানে মণীশের বাড়ির লোকজনকে খবর দেন প্রতিবেশীরা। তাঁরাই পুলিশ ডাকে। পুলিশ এসে দু'জনকে উদ্ধার করে নিয়ে যায় শ্রীরামপুর ওয়ালস হাসপাতালে। পুলিশ জানায়, দু'জনের পেটে ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করার চিহ্ন আছে।

আরও পড়ুন- West Bengal News Live Updates:কসবার ল' কলেজে গণধর্ষণ, শেষমেশ 'বিরাট নির্দেশ' হাইকোর্টের

Advertisment

মণীশ একটি ঢালাই কারখানায় কাজ করতেন এবং অপর্ণা পরিচারিকার কাজ করতেন বলে জানা গেছে। প্রতিদিন সকালে দু'জনেই কাজে বেরিয়ে যেতেন। রাতে তাঁরা বাড়ি ফিরতেন। কিন্তু কীভাবে তাঁদের মৃত্যু হল? কেনই বা এই মর্মান্তিক ঘটনা?

আরও পড়ুন- Calcutta High Court: রাজ্যের কলেজগুলি নিয়ে যুগান্তকারী নির্দেশ হাইকোর্টের, রাজ্যকে দিতে হবে হলফনামা

 ঘটনার তদন্তে এসেছিলেন পুলিস কমিশনার( চন্দননগর) অমিত পি জাভালগি। তাঁর সঙ্গে ছিলেন ডিসি( শ্রীরামপুর) অর্ণব বিশ্বাসও, এসিপি শুভঙ্কর বিশ্বাস, শ্রীরামপুর থানার আইসি সুখময় চক্রবর্তী। বাইরে থেকে কেউ এসে খুন করেছে নাকি নেপথ্যে আত্মহত্যা-তত্ত্ব রয়েছে, সব দিক খতিয়ে দেখছে পুলিশ। ওই এলাকার CCTV ফুটেজ খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

police Hooghly Death