Jadavpur University associate professor Death: উত্তরাখণ্ডে বেড়াতে গিয়ে রহস্যমৃত্যু অধ্যাপকের। হোটেল থেকে উদ্ধার করা হয়েছে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগের অধ্যাপক মৈনাক পালের রক্তাক্ত মৃতদেহ। মেধাবী মৈনাকের আকস্মিক মৃত্যুতে শোকাহত সহকর্মী থেকে পড়ুয়ারা। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অত্যন্ত সুনাম ছিল মৈনাকের। তার শিক্ষাগত দক্ষতা, বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণের জন্য ছাত্রমহলে তিনি বেশ জনপ্রিয় ছিলেন। হাসিখুশি স্বভাবের অধ্যাপকের রহস্যমৃত্যুতে অবাক সহকর্মীরা।
দেড়শো বছরের ঐতিহ্যের ইতিহাস! বর্ধমানের বনেদি বাড়ির জগদ্ধাত্রী পুজোয় রয়েছে বিরাট চমক
হোটেলের বাথরুম থেকে উদ্ধার করা হয় বরাহনগরের বাসিন্দা ৪৪ বয়সী মৈনাকের মৃতদেহ। সন্ধ্যায় লালকুয়ান শহরের হোটেল থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। পরিবার সূত্রে খবর, বাড়ি থেকে বারে বারে ফোন করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেন নি। এরপরই বাড়ি থেকে হোটেলের রিসেপশনে ফোন করা হয়। ফোন পেয়ে হোটেলের কর্মীরা বহুবার ডাকাডাকি করেও মেলেনি সাড়া। এরপর দরজা ভেঙে বাথরুম থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। তার ঘাড় ও হাতে গভীর ক্ষত ছিল বলেই দাবি পুলিশের।
আরজি কর কাণ্ডের পর প্রথম ভোট, অগ্নিপরীক্ষায় তৃণমূল! উত্তরবঙ্গের মন পড়তে যাচ্ছেন মমতা
ইতিমধ্যেই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, মৈনাক তার দুই বন্ধুর সঙ্গে উত্তরাখণ্ডে বেড়াতে গিয়েছিল। সেই রাতেই কলকাতায় ফেরার কথা ছিল। শনিবার দেহের ময়নাতদন্ত করা হয়েছে। মৃত অধ্যাপকের দেহ কলকাতায় ফিরিয়ে আনার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
শিয়ালদার কাছে বিরাট অস্ত্রভান্ডারের হদিস, হানা দিতেই চোখ কপালে, তদন্তে কলকাতা পুলিশ
ছোট থেকে মেধাবী ছিলেন মৈনাক। ২০০২ সালে প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে স্নাতক এবং ২০০৪ সালে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর স্তরে ফার্স্ট ক্লাস ফার্স্ট হন তিনি। এরপর তিনি যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমফিল এবং পিএইচডি সম্পন্ন করেন। ২০০৯ সাল থেকে তিনি শিক্ষকতা শুরু করেন।