New Update
/indian-express-bangla/media/media_files/2025/01/23/yHf62Oqsn9p0luFh24yQ.jpg)
John Barla talks to Mamata Banerjee: মমতা বন্দ্যোপাধ্যয়ায়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ জন বার্লার।
John Barla talks to Mamata Banerjee: মমতা বন্দ্যোপাধ্যয়ায়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ জন বার্লার।
John Barla talks to Mamata Banerjee: মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) সঙ্গে এক মঞ্চে প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা বিজেপি নেতা জন বার্লা (John Barla)। উত্তরবঙ্গে BJP-র একদা হেভিওয়েট এই নেতা তৃণমূলে যোগ দিতে পারেন। এদিন অনুষ্ঠান মঞ্চে মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বেশ কিছুক্ষণ কথা বলতে দেখা যায় তাঁকে।
বৃহস্পতিবার আলিপুরদুয়ারের সুভাষিনী চা বাগানের ময়দানে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বোসের জন্মদিন (Netaji Subhas Chandra Bose Birthday)
সরকারি পরিষেবা প্রদান অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। আপাতমস্তক সরকারি এই অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জন বার্লাকেও। কিছুদিন ধরেই বার্লার সঙ্গে বিজেপির দূরত্ব তৈরি হয়েছিল। সম্প্রতি তৃণমূলের একটি প্রতিনিধি দল জন বার্লার সঙ্গে তাঁর বাড়িতে গিয়ে কথা বলেছিলেন। তারপর থেকেই জন বার্লার তৃণমূলে যোগদানের সম্ভাবনা আরও বেড়েছিল। এবার মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে তাঁর মঞ্চ-ভাগ সেই সম্ভাবনাতেই সিলমোহল দিয়ে দিল।
এদিন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে দেখা করার আগে জন বার্লা বলেছিলেন, " তিনদিন ধরে মুখ্যমন্ত্রী আছেন ডুয়ার্সে। আমরা ডুয়ার্সের উন্নয়ন চাই। বিজেপিতে কাজ করতে দেওয়া হয়নি আমাকে। আমার হাত-পা বেঁধে রেখে দেওয়া হয়েছিল। মুখ্যমন্ত্রীর সরকারি সভায় এসেছি। তারপর তাঁর সঙ্গে কথা হবে।"
উল্লেখ্য, আলিপুরদুয়ার আসন থেকে ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে জিতে কেন্দ্রের মন্ত্রী হয়েছিলেন এই জন বার্লা। উত্তরবঙ্গে বিজেপির হেভিওয়েট নেতা বলে পরিচিত ছিলেন তিনি। তবে ২০২৪ সালের নির্বাচনে বিজেপি আলিপুরদুয়ার কেন্দ্র থেকে তাকে টিকিট দেয়নি। তার বদলে ওই কেন্দ্র থেকে প্রার্থী করা হয়েছিল বিজেপির জেলা সভাপতি মনোজ টিগ্গাকে।
বিষয়টি একেবারেই মেনে নিতে পারেননি বার্লা। তারপর থেকেই প্রকাশ্যে দলের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিতে শুরু করেন তিনি। তারপর থেকে উত্তরবঙ্গে বিজেপির কোনও সভাতেই সেভাবে জন বার্লাকে দেখাও যায়নি।। ক্রমেই তাঁর সঙ্গে দূরত্ব বাড়ছিল গেরুয়া শিবিরের।
আরও পড়ুন- Netaji Subhas Chandra Bose: নেতাজির জন্যই বহু পুরনো রীতি ভাঙে ঐতিহাসিক এই মন্দির, শেষমেশ কী ঘটে?