kolkata metro denied an allegation of communal comment by a worker:একেই বাংলাদেশ (Bangladesh) ইস্যুতে সরগরম এই বাংলা। একদিকে লাগাতার হিন্দু নির্যাতন, তার ওপর হিংসাত্মক ঘটনা বেড়েই চলেছে ওপার বাংলায়। এরই পাশাপাশি এই বাংলায় বাংলা ভাষায় পরিষেবা পাওয়া নিয়ে বিতর্ক লেগেই রয়েছে। "বেশি বাংলা বাংলা করবেন না, বাংলাদেশ হয়ে যাবে।" অভিযোগ, এভাবেই নাকি এক যাত্রীকে কটাক্ষ করেছেন মেট্রোর টিকিট কাউন্টারের এক কর্মী। অভিষেক কুমার আনন্দের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছেন হুগলির ধনেখালির বাসিন্দা রামেশ্বর হালদার। যদিও মেট্রো রেল কর্তৃপক্ষ জানিয়ে দিয়েছে, তাঁরা সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখেছেন। তাতে অভিষেকের বিরুদ্ধে অভিযোগ ভিত্তিহীন বলেই দাবি করেছে মেট্রো কর্তৃপক্ষ। এদিকে রামেশ্বর পুরো ঘটনা জানিয়ে হাওড়ার গোলাবাড়ি থানায় অভিযোগ করেছেন। বাংলা পক্ষের কাছেও বিষয়টি নিয়ে আবেদন করেছেন। শীঘ্রই বাংলা পক্ষ এই ইস্যু নিয়ে বিক্ষোভ দেখানোর কর্মসূচি নিতে চলেছে।
হাওড়ার মেট্রো টিকিট কাউন্টারে বাংলা ভাষায় পরিষেবা নিয়ে তর্ক-বিতর্কের সূত্রপাত হয়। রামেশ্বর হালদার ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলাকে বলেন, "যদি মেট্রো রেল সিসিটিভি দেখে অভিষেককে নির্দোষ বলে থাকে, তাহলে আমার দাবি, ওই সিসিটিভি ফুটেজ প্রকাশ্যে আনা হোক। সেখানে পর্যবেক্ষণ করে দেখা হোক ওই সময় হাওড়ার মেট্রো টিকিট কাউন্টারে কারা কী বলেছে। আমি থানায় লিখিত অভিযোগ করার পাশাপাশি বাংলা পক্ষকেও জানিয়েছি। অভিষেক সেদিন বলেছেন বেশি বাংলা বাংলা করবেন না, এটা বাংলাদেশ হয়ে যাবে।" আমার দাবি, "মেট্রোর বাংলা না জানা কর্মীদের বর্ণপরিচয় দেওয়া হোক। ওদের বাংলা শেখানোর ব্যবস্থা করা প্রয়োজন।"
এদিকে মেট্রো কর্তৃপক্ষ প্রেস বিবৃতিতে বলেছে, "১৭ ডিসেম্বর আমাদের টিকিট কাউন্টারে কর্মরত এক কর্মীর বিরুদ্ধে এক যাত্রী বর্ণবাদী মন্তব্যের অভিযোগ করেছিল। আমরা সেই ঘটনার তদন্ত করেছি। প্রাথমিক তদন্তে অভিযোগ ভিত্তিহীন ও অসত্য বলে প্রমাণিত হয়েছে। টিকিট বুকিং এলাকার সমস্ত সিসিটিভি ফুটেজ পরীক্ষা করা হয়েছিল। আরপিএফ ও অন্য কর্মীদের জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল। তাতেও কোনও প্রমাণ মেলেনি।"
আরও পড়ুন- Digha: গোয়ার দুরন্ত মজা এবার দিঘাতেও, বাম্পার প্রয়াসে ফাটাফাটি আনন্দে মাতুন বাংলার সৈকতনগরীতে
আরও পড়ুন- Digha: গোয়ার দুরন্ত মজা এবার দিঘাতেও, বাম্পার প্রয়াসে ফাটাফাটি আনন্দে মাতুন বাংলার সৈকতনগরীতে
গোলাবাড়ি থানায় জেনারেল ডায়েরি করেছেন ধনেখালির বাসিন্দা রামেশ্বর হালদার। ওই অভিযোগে তিনি লিখেছেন, "হাওড়ার মেট্রো স্টেশনে টিকিট কাটার সময় বাংলা ভাষাতে পরিষেবা নেওয়ার জন্য মেট্রো কর্মী অভিষেক কুমার আনন্দ বলেছেন, বেশি বাংলা বাংলা করবেন না, বাংলাদেশ হয়ে যাবে। পাশাপাশি বাংলায় পরিষেবা দিতে অস্বীকার করেন। মেট্রো কর্তৃপক্ষ এই অভিযোগ মিথ্যা বলে জানিয়ে দিয়েছে।"
আরও পড়ুন- Purba Bardhaman News: গোপন সূত্রে খবরে অতর্কিতে হানা পুলিশের, ফের উদ্ধার কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা
Kolkata Metro: 'বাংলা বাংলা করলে বাংলাদেশ হয়ে যাবে,' মেট্রোকর্মীর বিরুদ্ধে থানায় নালিশ, আন্দোলনে বাংলা পক্ষ
Kolkata Metro: মেট্রোর কাউন্টারে বসা এক কর্মীর মন্তব্য নিয়ে তোলপাড় পড়ে যায়। ওই মেট্রোকর্মীর মন্তব্যের জেরে থানায় অভিযোগ পর্যন্ত দায়ের করা হয়েছে।
Follow Us
kolkata metro denied an allegation of communal comment by a worker:একেই বাংলাদেশ (Bangladesh) ইস্যুতে সরগরম এই বাংলা। একদিকে লাগাতার হিন্দু নির্যাতন, তার ওপর হিংসাত্মক ঘটনা বেড়েই চলেছে ওপার বাংলায়। এরই পাশাপাশি এই বাংলায় বাংলা ভাষায় পরিষেবা পাওয়া নিয়ে বিতর্ক লেগেই রয়েছে। "বেশি বাংলা বাংলা করবেন না, বাংলাদেশ হয়ে যাবে।" অভিযোগ, এভাবেই নাকি এক যাত্রীকে কটাক্ষ করেছেন মেট্রোর টিকিট কাউন্টারের এক কর্মী। অভিষেক কুমার আনন্দের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছেন হুগলির ধনেখালির বাসিন্দা রামেশ্বর হালদার। যদিও মেট্রো রেল কর্তৃপক্ষ জানিয়ে দিয়েছে, তাঁরা সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখেছেন। তাতে অভিষেকের বিরুদ্ধে অভিযোগ ভিত্তিহীন বলেই দাবি করেছে মেট্রো কর্তৃপক্ষ। এদিকে রামেশ্বর পুরো ঘটনা জানিয়ে হাওড়ার গোলাবাড়ি থানায় অভিযোগ করেছেন। বাংলা পক্ষের কাছেও বিষয়টি নিয়ে আবেদন করেছেন। শীঘ্রই বাংলা পক্ষ এই ইস্যু নিয়ে বিক্ষোভ দেখানোর কর্মসূচি নিতে চলেছে।
হাওড়ার মেট্রো টিকিট কাউন্টারে বাংলা ভাষায় পরিষেবা নিয়ে তর্ক-বিতর্কের সূত্রপাত হয়। রামেশ্বর হালদার ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলাকে বলেন, "যদি মেট্রো রেল সিসিটিভি দেখে অভিষেককে নির্দোষ বলে থাকে, তাহলে আমার দাবি, ওই সিসিটিভি ফুটেজ প্রকাশ্যে আনা হোক। সেখানে পর্যবেক্ষণ করে দেখা হোক ওই সময় হাওড়ার মেট্রো টিকিট কাউন্টারে কারা কী বলেছে। আমি থানায় লিখিত অভিযোগ করার পাশাপাশি বাংলা পক্ষকেও জানিয়েছি। অভিষেক সেদিন বলেছেন বেশি বাংলা বাংলা করবেন না, এটা বাংলাদেশ হয়ে যাবে।" আমার দাবি, "মেট্রোর বাংলা না জানা কর্মীদের বর্ণপরিচয় দেওয়া হোক। ওদের বাংলা শেখানোর ব্যবস্থা করা প্রয়োজন।"
এদিকে মেট্রো কর্তৃপক্ষ প্রেস বিবৃতিতে বলেছে, "১৭ ডিসেম্বর আমাদের টিকিট কাউন্টারে কর্মরত এক কর্মীর বিরুদ্ধে এক যাত্রী বর্ণবাদী মন্তব্যের অভিযোগ করেছিল। আমরা সেই ঘটনার তদন্ত করেছি। প্রাথমিক তদন্তে অভিযোগ ভিত্তিহীন ও অসত্য বলে প্রমাণিত হয়েছে। টিকিট বুকিং এলাকার সমস্ত সিসিটিভি ফুটেজ পরীক্ষা করা হয়েছিল। আরপিএফ ও অন্য কর্মীদের জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল। তাতেও কোনও প্রমাণ মেলেনি।"
আরও পড়ুন- Digha: গোয়ার দুরন্ত মজা এবার দিঘাতেও, বাম্পার প্রয়াসে ফাটাফাটি আনন্দে মাতুন বাংলার সৈকতনগরীতে
আরও পড়ুন- Digha: গোয়ার দুরন্ত মজা এবার দিঘাতেও, বাম্পার প্রয়াসে ফাটাফাটি আনন্দে মাতুন বাংলার সৈকতনগরীতে
গোলাবাড়ি থানায় জেনারেল ডায়েরি করেছেন ধনেখালির বাসিন্দা রামেশ্বর হালদার। ওই অভিযোগে তিনি লিখেছেন, "হাওড়ার মেট্রো স্টেশনে টিকিট কাটার সময় বাংলা ভাষাতে পরিষেবা নেওয়ার জন্য মেট্রো কর্মী অভিষেক কুমার আনন্দ বলেছেন, বেশি বাংলা বাংলা করবেন না, বাংলাদেশ হয়ে যাবে। পাশাপাশি বাংলায় পরিষেবা দিতে অস্বীকার করেন। মেট্রো কর্তৃপক্ষ এই অভিযোগ মিথ্যা বলে জানিয়ে দিয়েছে।"
আরও পড়ুন- Purba Bardhaman News: গোপন সূত্রে খবরে অতর্কিতে হানা পুলিশের, ফের উদ্ধার কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা