Durga Puja grant:দুর্গাপুজোর অনুদান বেড়ে ১ লক্ষ ১০ হাজার টাকা, সব সরকারি ফি মকুবের ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রীর
Mamata Banerjee-Durga Puja grant: গত বছর পুজো কমিটিগুলিকে ৮৫ হাজার টাকা পুজোর অনুদান দিয়েছিল রাজ্য সরকার। এবার সেই অনুদান আরও বাড়ানোর ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রীর।
Mamata Banerjee-Durga Puja grant: গত বছর পুজো কমিটিগুলিকে ৮৫ হাজার টাকা পুজোর অনুদান দিয়েছিল রাজ্য সরকার। এবার সেই অনুদান আরও বাড়ানোর ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রীর।
Mamata Banerjee-Durga Puja grant: দুর্গাপুজোর অনুদান বাড়াল রাজ্য সরকার। গত বছর ৮৫ হাজার টাকা ক্লাবগুলিকে পুজো অনুদান দেওয়ার ঘোষণা করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ২০২৫ সালের দুর্গাপুজোর জন্য সেই অনুদান বাড়িয়ে ১ লক্ষ ১০ হাজার টাকা করার ঘোষণা করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বৃহস্পতিবার দুর্গাপুজো কমিটিগুলিকে নিয়ে কলকাতার নেতাজি ইনডোর স্টেডিয়ামে বৈঠক হয়। এই বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী সহ প্রশাসনের শীর্ষকর্তাদের পাশাপাশি কলকাতা পুলিশ, দমকলের পদস্থ আধিকারিকরা এবং শহরের বেশ কিছু বড় পুজো কমিটির কর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
Advertisment
এবার এক লপ্তে ২৫ হাজার টাকা দুর্গাপুজোর অনুদান বাড়িয়ে দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই সঙ্গে বিদ্যুতেও ঢালাও ছাড় দেওয়া হল। গতবার বিদ্যুতে ৭৫ শতাংশ ছাড় দেওয়া হয়েছিল। এবার বিদ্যুতের ব্যবহারে সেই ছাড়ের পরিমাণ বেড়ে হল ৮০ শতাংশ। সেই সঙ্গে মকুব করা হয়েছে সব ধরনের সরকারি ফি।
বৃহস্পতিবার কলকাতার নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে পুজো কমিটিগুলির সঙ্গে বৈঠক করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই বৈঠকে পুজো পরিচালনা নিয়ে আলোচনা হয়। মুখ্যমন্ত্রী এদিন জানিয়েছেন, এই বছর আগামী ৫ অক্টোবর দুর্গাপুজোর কার্নিভাল অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২,৩ ও ৪ অক্টোবর বিসর্জন করতে হবে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, "এখন তো প্রথমার দিন থেকে প্রায় ঠাকুর দেখা শুরু হয়ে যায়। বিশ্বকর্মার পুজোর সঙ্গে এবার দুর্গাপুজোর ফারাক মাত্র চারদিনের। প্রতিটি মণ্ডপে আগুন নেভানোর ব্যবস্থা করতে হবে। মণ্ডপের ভিতরে ও বাইরে পাবলিক অ্যানাউন্স সিস্টেম থাকতে হবে। পুলিশের সঙ্গে পুজো কমিটিগুলিকে সমন্বয় রেখে কাজ করতে হবে। মণ্ডপে অগ্নি নির্বাপণ ব্যবস্থা থাকতে হবে।"
তিনি আরও বলেন, "মুখ্যসচিবকে বলব মেট্রো যাতে সারাক্ষণ চলে, সে ব্যাপারে কথা বলুন। কলকাতা লাগোয়া দুই ২৪ পরগনায় যাতে লোকাল ট্রেনও বেশি চলে সেই উদ্যোগ নিতে হবে। হাসপাতালগুলিকেও সজাগ থাকতে হবে। পর্যাপ্ত অ্যাম্বুল্যান্সের ব্যবস্থা রাখতে হবে। পুজো দেখার মরশুম এবার তাড়াতাড়ি পড়বে। আমি তো মহালয়ার আগে থেকে পুজোর উদ্বোধন করতে শুরু করি। আগে চতুর্থী থেকে মানু রাস্তায় নামতেন। এখন প্রথমা থেকেই নামেন।"