/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2024/04/metro-under-water.jpg)
East-West Metro: যাত্রীদের জন্য যাতায়াতে দারুন সুবিধা করেছে ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রো পরিষেবা।
Green Line Metro Record: গত ১৫ মার্চ বাণিজ্যিকভাবে গঙ্গার নীচ দিয়ে মেট্রো (গ্রীন লাইন) চলাচল শুরু হয়েছে। পরিসংখ্যান বলছে এরপর ৩১ মার্চ পর্যন্ত প্রায় ৪.৬৫ লক্ষ যাত্রী গ্রীন লাইনের বিভিন্ন স্টেশন থেকে ব্লু লাইনের (উত্তর-দক্ষিম মেট্রো রুট) বিভিন্ন স্টেশনে যাতায়াত করেছেন। যার থেকে এই ইঙ্গিত মিলছে যে, এসপ্ল্যানেডে কলকাতা মেট্রোর এই দু'টি করিডোরের (গ্রীন ও ব্লু লাইন) ইন্টারচেঞ্জিং পয়েন্টটি ইস্টার্ন রেলওয়ে এবং দক্ষিণ পূর্ব রেলওয়ের শহরতলির এলাকা থেকে আগত যাত্রীদের শহরের কেন্দ্রস্থল সহ যেকোনও অংশে যাতায়াতে সহজ হয়েছে। যা কয়েক দিন আগেও অভাবনীয় ছিল। এই ৪.৬৫ লক্ষ যাত্রীর মধ্যে ২.৫১ লক্ষ যাত্রী এসপ্ল্যানেডে তাদের যাত্রা শেষ করেছেন।
আরও পড়ুন-Kolkata Metro: গঙ্গার নীচ দিয়ে ছুটছে মেট্রো, দুরন্ত সফরের আশ্চর্য তথ্যে চমকে যাবেন!
পরিসংখ্যান অনুসারে হাওড়া মেট্রো স্টেশন থেকে ব্লু লাইনের বিভিন্ন স্টেশনে প্রায় ২.৩৮ লক্ষ যাত্রী যাতায়াত করেছেন এবং হাওড়া ময়দান মেট্রো স্টেশন থেকে প্রায় ২.১১ লক্ষ যাত্রী একই কাজ করেছেন। প্রায় ২৫ হাজার যাত্রী দমদমে গিয়েছেন এবং ২১ হাজার যাত্রী গ্রীন লাইন ২ (এসপ্ল্যানেড থেকে হাওড়া ময়দান) এর বিভিন্ন স্টেশন থেকে কালীঘাটে গিয়েছেন। হাওড়া ময়দান, হাওড়া, মহাকরণ মেট্রো স্টেশন থেকে প্রায় ১৩ হাজার যাত্রী কবি সুভাষ পর্যন্ত ভ্রমণ করেছেন। প্রায় ১১ হাজার যাত্রী দক্ষিণেশ্বরে ভ্রমণ করেছেন এবং ১৪,৩০০ যাত্রী গ্রীন লাইনের বিভিন্ন স্টেশন থেকে রবীন্দ্র সদনে গিয়েছেন।
এই চলাচল আরও মসৃণ এবং সহজ করার জন্য, ওল্ড এসপ্ল্যানেড স্টেশন (ব্লু লাইন) এবং নিউ এসপ্ল্যানেড স্টেশন (গ্রিন লাইন) এর মধ্যে বহু সুবিধার বন্দোবস্ত করেছে মেট্রো কর্তৃপক্ষ। যাত্রীদের প্রবেশ ও প্রস্থান বোঝাতে ইতিমধ্যেই লাগানো হয়েছে অসংখ্য ব্যানার এবং স্টিকা।পাশাপাশি ট্রেনগুলিকে সহজে খুঁজে পেতে প্রচুর চিহ্নযুক্ত স্টিকার ব্যবহার করা হয়েছে। মেট্রো স্টাফ এবং আরপিএফ কর্মীরা বিশেষত পিক আওয়ারে এসপ্ল্যানেডে যাত্রীদের অবাধ এবং দ্রুত বিনিময় নিশ্চিত করতে একযোগে কাজ করছে।