Palashipara Minor Girl Murder: প্রেমিকের দেওয়া শর্তে নিজের একরত্তি মেয়ের সঙ্গে মা যা করল...জানলে গা শিউরে উঠবে!

Palashipara Minor Girl Murder: পলাশীপাড়া থানার ধাওয়া পাড়ার এই ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য দেখা দিয়েছে। ধৃতদের বৃহস্পতিবার তেহট্ট আদালতে তোলা হলে ৬ দিনের পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দেওয়া হয়। পুলিশ জানিয়েছে, ধৃতদের নাম রাহুল সেখ ও মিনা খাতুন।

Palashipara Minor Girl Murder: পলাশীপাড়া থানার ধাওয়া পাড়ার এই ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য দেখা দিয়েছে। ধৃতদের বৃহস্পতিবার তেহট্ট আদালতে তোলা হলে ৬ দিনের পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দেওয়া হয়। পুলিশ জানিয়েছে, ধৃতদের নাম রাহুল সেখ ও মিনা খাতুন।

author-image
Mousumi Das Patra
New Update
Palashipara girl murder

প্রেমের টানে প্রেমিকের শর্তে নিজের শিশুকন্যাকে খুন করে 'নাটক' করেও শেষ রক্ষা হলো না। ধরা পড়ল প্রেমিক-প্রেমিকা।

Palashipara Minor Girl Murder: প্রেমের টানে প্রেমিকের শর্তে নিজের শিশুকন্যাকে খুন করে 'নাটক' করেও শেষ রক্ষা হলো না। ধরা পড়ল  প্রেমিক-প্রেমিকা। পলাশীপাড়া থানার ধাওয়া পাড়ার এই ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য দেখা দিয়েছে।  ধৃতদের বৃহস্পতিবার তেহট্ট আদালতে তোলা হলে ৬ দিনের পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দেওয়া হয়। পুলিশ জানিয়েছে, ধৃতদের নাম রাহুল সেখ ও মিনা খাতুন। 

Advertisment

১৪ দিনে ৬ জন খুন, 'মরছেও তৃণমূল, মারছেও তৃণমূল!', ক্রমেই কি পোক্ত বিরোধীদের অভিযোগ?

স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, পলাশীপাড়া থানার ধাওয়াপাড়া গ্রামের বাসিন্দা রাহুল সেখের এর আগে তিনটি বিয়ে হয়েছিল। তাদের একাধিক সন্তান রয়েছে। তবে সে দ্বিতীয় স্ত্রী ও তার  সন্তানকে নিয়ে সংসার করছিল। রাহুল তার প্রথম ও তৃতীয় স্ত্রী, সন্তানদের বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেওয়ায় এলাকাতেও বদনাম আছে। কয়েক মাস আগে সোশ্যাল মিডিয়া ও ফোনের মাধ্যমে  তার সঙ্গে যোগাযোগ হয় দক্ষিণ চব্বিশ পরগণার উস্তির মিনা খাতুনের সঙ্গে। পরে রাহুল সেখানে শ্রমিকের কাজ করতেও যায়। তাতে দুজন আরও ঘনিষ্ঠ হয়। এরপর ৭ দিন আগে রাহুল উস্তির মিনা খাতুনকে নিয়ে ধাওয়া পাড়ায় আসে। তবে এর মধ্যেই রাহুল মিনাকে শর্ত দিয়েছিল শিশুকন্যাকে খুন করলে তাকে বিয়ে করবে। স্বামীর ঘর ছেড়ে চলে আসায় ফিরে আসার পথ ছিল না মিনার। 

Advertisment

শহর জুড়ে একেবারে হইহই কাণ্ড! চিড়িয়াখানা থেকে রাতারাতি 'উধাও' ৩২১টি প্রাণী! দেশ জুড়ে সমালোচনার ঝড়

গতকাল সন্ধ্যায় রাহুলের উপস্থিতিতে তার শর্ত মতো মিনা মুখ চেপে তার শিশুকন্যাকে খুন করে। তারপর কাঁদতে কাঁদতে বলতে থাকে ডায়েরিয়া হয়ে মেয়েটা মারা গেল গো! প্রতিবেশীরা ছুটে আসে। এই খবর পেয়ে পুলিশ ছুটে আসে। পুলিশকে প্রতিবেশী থেকে বাড়ির লোকজন খবর দেয় এই শিশুকন্যা বিকেল পর্যন্ত সুস্থ ছিল। খেলাও করেছে। মৃতার শরীরে ডায়েরিয়ার কোন চিহ্নও দেখতে পায়নি তদন্তকারী পুলিশ  অফিসার। 

পুলিশের সন্দেহ বাড়তেই  দুজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। কথায় অসঙ্গতি ধরা পড়তে পুলিশ রাতে দুজনকে গ্রেফতার করে। ইতিমধ্যে রাহুলের কাকা লালন শেখও অভিযোগ করে। ধৃতদের বৃহস্পতিবার তেহট্ট মহকুমা আদালতে পাঠানো হয়। সেখানে ৬ দিনের পুলিশি  হেফাজতের নির্দেশ দেওয়া হয়। দেহটি ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে বলে পুলিশ জানিয়েছে । এই ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য দেখা দিয়েছে।

West Bengal