Satyajit Roy Park is being built in Digha: দিঘায় পর্যটকদের মনোরঞ্জনের জন্য দারুণ দারুণ সব বন্দোবস্ত করেছে রাজ্য সরকার। এবার পর্যটকদের স্বার্থেই আরও এক অনন্য উদ্যোগ রাজ্যের। দিঘা শঙ্করপুর উন্নয়ন পর্ষদের উদ্যোগে গড়ে উঠছে সত্যজিৎ রায় পার্ক। অপু-দুর্গা থেকে গুপি-বাঘা! বাচ্চা থেকে বয়স্ক, সবারই মন কাড়বে এই সত্যজিৎ রায় পার্কের অন্দরসজ্জা, এমনই মনে করছে দিঘা শঙ্করপুর উন্নয়ন পর্ষব বা DSDA-এর কর্তারা।
দিঘা (Digha) এবার আরও মোহময়ী হয়ে উঠতে চলেছে পর্যটকদের (Tourists) কাছে। ওল্ড দিঘার বিশ্ববাংলা -২ পার্কের কাছে আরও একটি পার্ক তৈরি করতে চলেছে দিঘা শঙ্করপুর উন্নয়ন পর্ষদ। সেই পার্কটি সম্পূর্ণ রূপে বিখ্যাত চিত্র পরিচালক সত্যজিৎ রায়ের (Satyajit Roy) বিভিন্ন কালজয়ী সিনেমার থিমের উপর নির্ভর করে তৈরি করা হচ্ছে। অপু-দুর্গা থেকে শুরু করে গুপি-বাঘা বিভিন্ন স্ট্যাচু, দৃশ্যের ব্যবহারে গড়ে উঠছে এই সুদৃশ্য পার্ক।
নতুন বছরে দিঘায় পর্যটকদের কাছে একের পর এক দুরন্ত সব উপহার তুলে দিতে চলেছে দিঘা শঙ্করপুর উন্নয়ন পর্ষদ। সত্যজিৎ রায়ের তৈরি করা বিভিন্ন ছবির কিছু চিত্র তুলে ধরার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। ইতিমধ্যেই ঝাঁ চকচকে রাস্তা, সাউন্ড সিস্টেম, ডিজিটাল পরিষেবার পাশাপাশি পুরীর আদলে জগন্নাথ ধাম মন্দিরও তৈরি হচ্ছে এই পার্কে।
শীতের পরশ গায়ে লাগিয়ে সমুদ্র সৈকতে রোদ পোয়ানোর মজাই আলাদা। বছরের শেষ লগ্নে তাই অনেকেই ছুটে যাচ্ছেন দিঘা-মন্দারমণি। তবে দিঘা এখন আর শুধুমাত্র সমুদ্র উপভোগের ডেস্টিনেশন নয়, সঙ্গে রয়েছে একাধিক বিনোদনমূলক ব্যবস্থাও। দিঘার মুকুটে জুড়তে চলেছে নতুন পালক। এবার সৈকত শহরের বাসিন্দারা উপহার পেতে চলেছেন 'সত্যজিৎ রায়' পার্ক।
নতুন বছরে দিঘার পর্যটকদের একের পর এক উপহার তুলে দিতে চলেছে দিঘা শঙ্করপুর উন্নয়ন পর্ষদ। প্রমোদতরীর পর এবার দিঘার পর্যটকদের জন্য গড়ে তোলা হচ্ছে 'সত্যজিৎ রায় পার্ক'। ইতিমধ্যে ওল্ড দিঘার বিশ্ববাংলা -২ পার্কের কাছে সেজে উঠছে সত্যজিৎ রায় পার্ক। দিঘায় আগত পর্যটকদের বিনোদনের জন্য এই ধরনের পার্ক গড়ে তোলা হচ্ছে। ওল্ড দিঘার বিশ্ববাংলা -২ পার্কের কাছে বিচের পাশে এই পার্কটি গড়ে তোলা হচ্ছে।
একদিকে সমুদ্রের ঢেউয়ের মজা, অপর দিকে গুপী বাঘার সঙ্গে হিরক রাজার দেশে ঘুরে বেড়ানোর আনন্দ তুলে ধরার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। রাজ্য সরকার চাইছে, রাজ্যের অন্যতম পর্যটনকেন্দ্র দিঘাকে পর্যটক উপযোগী পরিবেশ গড়ে তোলার। ইতিমধ্যে ঝাঁ চকচকে রাস্তা, সাউন্ড সিস্টেম, ডিজিটাল পরিষেবার পাশাপাশি পুরীর আদলে জগন্নাথ ধাম মন্দির নির্মাণ করা হচ্ছে।