West Bengal news today updates: টলিপাড়ায় যে আন্দোলনের আঁচ বৃদ্ধি পেয়েছে তাঁর প্রমাণ আজকের নবনির্মিত টলিউডের শিল্পী এবং কলাকুশলীদের সংগঠন ইস্টার্ন ইন্ডিয়া মোশন পিকচার্স অ্যান্ড কালচালার কনফেডেরেশনের এই পদযাত্রা। আজ বিকেল ৪টে নাগাদ উত্তমকুমারের মূর্তির পাদদেশ থেকে একটি পদযাত্রার সূচনা করে ইআইএমপিসিসি। বড়পর্দা, ছোটপর্দা ও সংস্কৃতি জগতের শিল্পী-কলাকুশলীদেরও এই পদযাত্রায় অংশ নিতে দেখা যায়। সামিল হয়েছেন অগ্নিমিত্রা পাল, জর্জ বেকার, প্রবীণ পরিচালক ও প্রযোজক প্রবীর রায়, দেবিকা মুখোপাধ্যায় প্রমুখরা। কলাকুশলীদের বকেয়া টাকা, প্রযোজকদের সুরক্ষা, মাল্টিপ্লেক্সগুলিতে হলে বাংলা সিনেমা বাধ্যতামূলকের মতো সাতটি দাবি নিয়ে এদিন পথে নামলেন টলি এবং টেলি পাড়ার শিল্পী-কলাকুশলীরা।
অন্যদিকে, বিধাননগর পুরসভার মেয়র পদ থেকে সব্যসাচী দত্তের অপসারণের বিষয়ে কার্যত শিলমোহর দিল তৃণমূল নেতৃত্ব। রবিবার তৃণমূল ভবনে বিধাননগরের দলীয় কাউন্সিলরদের সঙ্গে বৈঠক করেন কলকাতা পুরসভার মেয়র ফিরহাদ হাকিম। সূত্রের খবর, সব্যসাচী সম্পর্কে কাউন্সিলরদের মতামত জানতে চান তিনি। এরপর বৈঠক থেকেই বিধাননগরের মেয়রকে ফোন করে ফিরহাদ জানান, আপাতত তাঁর আর পুরসভায় আসার প্রয়োজন নেই। বিস্তারিত পড়ুন, সব্যসাচীর ডানা ছাঁটল তৃণমূল, বিধাননগরের দায়িত্বে তাপস
প্রসঙ্গত, লুচি-আলুরদম পর্ব থেকেই তৃণমূল-সব্যসাচী সম্পর্কে ফাটলের সূত্রপাত। সল্টলেকে সব্যসাচী দত্তের বাড়িতে বিনা নিমন্ত্রণে যান একদা তৃণমূলের ‘অঘোষিত দু’নম্বর’ তথা বর্তমানে বিজেপি নেতা মুকুল রায়। এ ঘটনার পরও দোলের সময় সল্টলেকের অবাঙালি সমাজের উৎসবে অংশ নিয়ে ‘ভারতমাতা কি জয়’ বলে এবং ‘মেয়র থাকি বা না থাকি’ মন্তব্য করে জল্পনায় জল-বাতাস দেন সব্যসাচী দত্ত। এর পাশাপাশি, শুক্রবারই সল্টলেকে বিদ্যুৎ ভবনে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য বিদ্যুৎ বন্টন সংস্থার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ দেখাতে গিয়ে দলের নেতা তথা রাজ্যের বিদ্যুৎমন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়কে নাম না করে কটাক্ষ করেন সব্যসাচী। সব্যসাচীর উপর বেজায় চটছেন রাজ্যের পুরমন্ত্রী তথা কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিম। আর তাই একটা ‘হেস্তনেস্ত করতে’ এবং সব্যসাচীকে 'সবক শেখাতে' তৃণমূলের এই সিদ্ধান্ত মনে করছে রাজনৈতিক মহলের একাংশের।
Live Blog
West Bengal and Kolkata news today updates of weather, traffic, train services and airlines, কলকাতার সব খবরের আপডেট দেখুন, Follow the update here:
West Bengal news today updates: রাস্তা আটকে দুর্গাপুজো সংক্রান্ত নবান্নের সম্ভাব্য নির্দেশ নিয়ে বিতর্ক ছড়িয়েছিল। বিশেষত কলকাতার পুজো কমিটিগুলো এই নিয়ে রীতিমত চিন্তায় পড়েছিল। কিন্তু কলকাতা পুলিশ এক টুইট বার্তায় জানিয়ে দেয়, দুর্গাপুজোর অনুমতি নিয়ে বিতর্কের কোনও অবকাশ নেই। বিস্তারিত পড়ুন,
রাস্তা আটকেই দুর্গাপুজো, অপরিবর্তিত নিয়ম
সব্যসাচী দত্তের সঙ্গে তৃণমূলের সম্পর্ক ছিন্ন হওয়া কি কার্যত সময়ের অপেক্ষা? দলবিরোধী কাজের জেরে রবিবারই বিধাননগরের মেয়রের ডানা ছাঁটে তৃণমূল। ঘাসফুল শিবিরের সেই পদক্ষেপের পরই রাতে মুকুল রায়ের সঙ্গে বৈঠক করেন সব্যসাচী দত্ত। এ নিয়ে ফের তোলপাড় বঙ্গ রাজনীতি। জানা যাচ্ছে, এই বৈঠকের পর সব্যসাচীর বিরুদ্ধে আরও কড়া ব্যবস্থা নিচ্ছে তৃণমূল। সোমবার সকালে এ বিষয়ে স্পষ্ট ইঙ্গিত দিলেন পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। সোমবার রাজ্যের পুরমন্ত্রী তথা তৃণমূলের তরফে কাউন্সিলরদের নেতা ফিরহাদ বলেন, বিস্তারিত পড়ুন এই প্রতিবেদনে, ‘সব্যসাচী মীরজাফর, সম্মান থাকলে দল ছেড়ে দিক’
আজ মোট ৭টি দাবিতে টলিপাড়ায় পদযাত্রা করে ইআইএমপিসিসি । দাবিগুলি হল–
১. কলাকুশলীদের বকেয়া টাকা অবিলম্বে প্রদান করতে হবে।
২. প্রযোজকদের সুরক্ষা দিতে হবে।
৩. পরিচালকদের স্বাধীন ভাবে কাজ করার অধিকার দিতে হবে।
৪. জোর করে কোনো প্রোডাকশনে টেকনিশিয়ান দেওয়া যাবে না।
৫. যখন তখন শুটিং বন্ধ করা যাবে না।
৬. জোর করে রাজনৈতিক দল করতে বাধ্য করানো যাবে না।
৭. মাল্টিপ্লেক্সগুলিতে হলে বাংলা সিনেমা বাধ্যতামূলক ভাবে চালাতে হবে।
নবনির্মিত টলিউডের শিল্পী এবং কলাকুশলীদের সংগঠন ইস্টার্ন ইন্ডিয়া মোশন পিকচার্স অ্যান্ড কালচালার কনফেডেরেশনের ভাইস চেয়ারপার্সন সঙ্ঘমিত্রা চৌধুরী জানালেন, তাঁদের আজকের মিছিলের দাবি
লোকসভা নির্বাচন মিটতেই ফের তদন্তের গতি বাড়াল সিবিআই। বিভিন্ন বেআইনি অর্থলগ্নী সংস্থায় তল্লাশি চালানোর পাশাপাশি সারদাকান্ড এবং রোজভ্যালিকান্ড নিয়েও নড়েচড়ে বসেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। গত শুক্রবারই সারদাকান্ডে নাম জড়ানো চিত্রশিল্পী শুভাপ্রসন্নকে তলব করে সিবিআই। তদন্তকারী সংস্থার তলবে সাড়া দিয়ে সিজিও কমপ্লেক্সে হাজিরা দেওয়ার পর তাঁকে প্রায় ঘন্টা চারেক জিজ্ঞাসাবাদ করে সিবিআই। সেই বয়ান খতিয়ে দেখে আগামী বুধবার ফের শুভাপ্রসন্নকে হাজিরা দেওয়ার নির্দেশ দেয় সিবিআই। বিস্তারিত পড়ুন, সিবিআইয়ের নজরে ফের শুভাপ্রসন্ন, বুধবার হাজিরা দেওয়ার নির্দেশ
লোকসভা নির্বাচনে বাংলায় বিজেপির উত্থানের পর থেকেই দলবদলের হিড়িক পড়ে গিয়েছে। তৃণমূল থেকে বহু নেতা-কর্মীই বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন। দলবদলের তালিকায় অন্যতম নাম বীরভূমের লাভপুরের তৃণমূল বিধায়ক মণিরুল ইসলাম। ‘খুন-সন্ত্রাসে’ অভিযুক্ত মণিরুলকে দলে নেওয়ার পরই বিজেপিতে অসন্তোষ তৈরি হয়। সোশ্যাল মিডিয়ার পাশাপাশি দলের একাংশেই ক্ষোভ তৈরি হয়। এদিকে, কাটমানি ইস্যুতে তৃণমূলের নেতাদের বিরুদ্ধে জেলায় জেলায় ‘নজিরবিহীন’ বিক্ষোভ চলছে। এই পরিস্থিতিতে ঠিক কী বলেছেন কৈলাশ বিজয়বর্গীয়? বিস্তারিত পড়ুন, কাটমানি নেওয়া নেতাদের বিজেপিতে ঠাঁই নেই: বিজয়বর্গীয়
শাসক দলের সঙ্গে তাঁর দুরত্ব বেড়েছিল অনেক আগেই। একাধিক দল বিরোধী মন্তব্যে তাঁকে ঘিরে দলের অন্দরে ক্ষোভ ক্রমশই বাড়ছিল। এহেন অবস্থায় দু দিন আগে বিদ্যুৎমন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়ের 'পাওয়ার' কেড়ে নেওয়ার হুমকি দেওয়ার পর সব্যসাচীর 'পাওয়ার'ই কার্যত কেড়ে নিল তাঁর দল। তৃণমূল সূত্রের খবর, এদিনের বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে, আপাতত বিধাননগর পুরসভার যাবতীয় কাজকর্ম পরিচালনা করবেন ডেপুটি মেয়র তাপস চট্টোপাধ্যায়। এককালের দাপুটে সিপিএম নেতা তাপস তৃণমূলের অন্দরে সব্যসাচীর কট্টর বিরোধী হিসাবেই পরিচিত। বিধাননগরের এক তৃণমূল কাউন্সিলর জানান, এদিন সব্যসাচী ঘনিষ্ঠ কয়েকজন কাউন্সিলর ছাড়া প্রায় সব কাউন্সিলরই উপস্থিত ছিলেন। ফিরহাদ তাঁদের কাছে সাম্প্রতিক কালে সব্যসাচীর একের পর এক দলবিরোধী মন্তব্য ও কার্যকলাপের বিষয়ে মতামত জানতে চান। অধিকাংশ কাউন্সিলরই জানান, তাঁরা সব্যসাচীর পক্ষে থাকবেন না। দল যা সিদ্ধান্ত নেবে, তাই চূড়ান্ত। বিস্তারিত পড়ুন এই প্রতিবেদনে, সব্যসাচীর ডানা ছাঁটল তৃণমূল, বিধাননগরের দায়িত্বে তাপস