দিলীপ ঘোষকে ফোন করলেন মমতা। করোনা নিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক হতে চলেছে বুধবার। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, বিধানসভার অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায় এই বৈঠকে হাজির থাকবেন। এদিকে অভিযোগ কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল থকে চুরি হচ্ছে অক্সিজেন সরবরাহের জন্য ব্যবহৃত তামার পাইপলাইন। অন্যদিকে, জুলাই মাসের ১ তারিখ থেকে ভক্তদের জন্য কালীঘাট মন্দির খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে মন্দির কর্তৃপক্ষ।লকডাউনে মুখ্যমন্ত্রীর দেওয়া সবুজ সাথী প্রকল্পের সাইকেলে ভরসা রাজ্যবাসীর।আবার ফুলবাগান মেট্রোর 'সুখবর' জানালেন বাবুল সুপ্রিয়। আজ রাজ্যের সব গুরুত্বপূর্ণ খবরগুলি পড়ুন এক এক করে...
দিলীপ ঘোষকে ফোন মুখ্যমন্ত্রী মমতার
রাজ্য সরকারের ডাকা বুধবার সর্বদলীয় বৈঠকে হাজির থাকছেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। তাঁকে ২৪ জুন নবান্নে সর্বদলীয় বৈঠকে থাকার জন্য সোমবার দুপুরে ফোন করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিন দিলীপ ঘোষ নিজেই মুখ্যমন্ত্রীর ফোনের কথা সাংবাদিকদের জানিয়েছেন।
এদিন সাংবাদিক বৈঠকে মেদিনীপুরের সাংসদ দিলীপ ঘোষ বলেন, "আমি ২ মাস ধরে সর্বদলীয় বৈঠকের কথা বলে আসছি। প্রধানমন্ত্রী যদি ৬ বার মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠক করতে পারেন। দিল্লিতে একাধিকবার সর্বদলীয় বৈঠক হতে পারে। তাহলে পশ্চিমবাংলায় কেন হবে না। আমাদের সরকার কী আদৌ আন্তরিক সমস্যা সমাধানে? সহযোগিতা তো নিতেই পারেন। সবাই সহযোগিতা করছেন। এবার সিদ্ধান্তে এসেছেন। ২৪ তারিখ নবান্নে মিটিং হবে।" দিলীপ ঘোষ বলেন, "আমার মনে হয় মুখ্যমন্ত্রী সবাইকে ফোন করে থাকবেন। আমার কাছেও ফোন এসেছিল। ২৪ তারিখ তিনটের সময় আমাকেও থাকতে বলেছেন। জনগণের স্বার্থে সমস্যা সমাধানের কথা তুলে ধরব।"
বুধবার নবান্নে সর্বদলীয় বৈঠক, থাকবেন মমতা
করোনা নিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক হতে চলেছে বুধবার। এর আগে রাজ্যের সমস্ত রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সোমবার স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, "বিধানসভার পরিষদীয় দল নেতারা এই বৈঠকে হাজির থাকবেন। বৈঠক হবে নবান্নের সভা ঘরে।"
জানা গিয়েছে, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং বিধানসভার অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায় এই বৈঠকে হাজির থাকবেন। এর আগে জুনেই নবান্নে সর্বদলীয় বৈঠক হয়েছিল। সেই বৈঠকে সমস্ত রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা হাজির ছিলেন। তারপর রাজ্যের বিরোধীদলের নেতৃত্ব একাধিকবার সর্বদলীয় বৈঠকের দাবি জানিয়ে এসেছে। কিন্তু কোনও উদ্যোগ সরকার নেয়নি, এমনটাই দাবি রাজনৈতিক মহলের। এর মধ্যেই আমফানে বিপর্যস্ত হয়েছে রাজ্যের একটা বড় অংশ।
জানা গিয়েছে, বিধানসভায় এত বড় বৈঠক আয়োজন করার জায়গা নেই বলে নবান্নের সভাঘরে বৈঠক হবে। বিরোধী দলনেতারা সোমবার দুপুরে জানিয়েছেন এখন বৈঠকের চিঠি পাননি তাঁরা।
রাজ্যের অন্যান্য সব খবর পড়তে থাকুন নীচে,
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন
অক্সিজেন পাইপের তামার তার চুরি কলকাতা মেডিক্যাল কলেজে
কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল চুরি হচ্ছে অক্সিজেন সরবরাহের জন্য ব্যবহৃত তামার পাইপলাইন, এমনই অভিযোগ উঠল। বর্তমানে করোনা পরিস্থিতিতে অক্সিজেন সরবরাহ যেখানে খুব গুরুত্বপূর্ণ সেখানে এই ঘটনা চোখ কপালে ওঠার মতোই ঘটনা। এই ঘটনায় হাতেনাতে গ্রেফতার করা হয়েছে তিনজনকে।
ঠিক কী হয়েছে?
সম্প্রতি কলকাতা মেডিক্যাল কলেজকে কোভিড হাসপাতালে পরিণত করার পর থেকে বন্ধ রয়েছে চিকিৎসা। ফলে হাসপাতালের বহু চত্বর ফাঁকা পড়ে রয়েছে। এরকমই এক জায়গা থেকে অক্সিজেনের পাইপ চুরির ঘটনা নজরে আসে হাসপাতাল কর্মীদের। পুলিশে লিখিতভাবে আভিযোগ দায়ের করেছে মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। এরপরই তদন্তে নামে পুলিশ। দেখা হয় সিসিটিভি ফুটেজ।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, পুরুষ ও মহিলা মেডিসিন বিভাগে অক্সিজেন সরবরাহের পাইপ কেটেছে চোরেরা। হাসপাতাল কর্মীদের একাংশের অভিযোগ হাসপাতালের নির্মাণ কাজের সঙ্গে যুক্ত অস্থায়ী ঠিকা শ্রমিক-সহ বেশ কয়েকজন এই তামার তার চুরির সঙ্গে যুক্ত থাকতে পারে।
রাজ্যের অন্যান্য সব খবর পড়তে থাকুন নীচে,
জুলাইয়ের প্রথম দিন খুলবে কালীঘাট মন্দির, থাকছে নিয়মের বেড়াজাল
তিন মাসেরও বেশি সময় ধরে বন্ধ থেকেছে কালীঘাট মন্দির। করোনা সংক্রমণ রুখতে বন্ধ হয়েছিল মন্দির। অবশেষে রাজ্য সরকার আরোপিত নিয়ম এবং স্বাস্থ্য বিধি মেনেই দর্শনার্থীদের জন্য খুলে দেওয়া হচ্ছে মন্দির।
তবে বেশ কিছু নিয়মের বেড়াজালও রয়েছে। যেমন একসঙ্গে ১০ জনের বেশি দর্শনার্থীদের মন্দিরে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। কেন্দ্র ও রাজ্য, দুই সরকারের অনুমোদন থাকলেও চলতি মাসের ৩০ তারিখ পর্যন্ত বন্ধ থাকবে মন্দির। কালীঘাট মন্দির কমিটির তরফে অবশ্য বলা হয়েছে যে ৩০ জুন পর্যন্ত লকডাউন থাকায় তার আগে মন্দির না খোলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন, গরিব কল্যাণ রোজগার অভিযানে কেন নেই বাংলার ১১ লক্ষ পরিযায়ী?
কালীঘাট মন্দিরের মুখপাত্র বলেন, "সমস্ত দর্শনার্থীদের মাস্ক এবং গ্লাভস পরে আসতে হবে। মন্দিরে ঢোকার আগে প্রত্যেককে স্যানিটাইজার দেওয়া হবে। মাস্ক এবং গ্লাভস পরলে তবেই মন্দিরে ঢোকার অনুমতি পাবেন ভক্তরা। সামাজিক দূরত্ব বিধি মানতে দু'জন ব্যক্তির মধ্যে কমপক্ষে ৬ ফুটের দূরত্ব রাখা বাধ্যতামূলক।"
জুলাই মাসের ১ তারিখ থেকে ভক্তদের জন্য মন্দির খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে মন্দির কর্তৃপক্ষ। এর আগে রাজ্য সরকারের স্বাস্থ্য নির্দেশিকা মেনে খোলা হয়েছে দক্ষিণেশ্বর মন্দির এবং বেলুর মঠ। মঙ্গলবার খুলতে চলেছে তারাপীঠ। তবে কলকাতায় যেহেতু এখনও করোনার দাপট রয়েছে সেই দিক বিচার করে এবং দর্শনার্থীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষার কথা মাথায় রেখেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে কালীঘাট মন্দির কর্তৃপক্ষ।
Read the story in English
রাজ্যের অন্যান্য সব খবর পড়তে থাকুন নীচে,
মমতার দেওয়া 'সবুজ সাথী' সাইকেলে ভরসা রাজ্যবাসীর
অত্রি মিত্র: করোনা সংক্রমণ প্রভাব যেমন রয়েছে বাংলায় তেমনই করোনা মুক্তের সংখ্যাও বাড়ছে রাজ্যে। তবে লকডাউন বিধি বজায় থাকায় এখনও স্বাভাবিক হয়নি মহানগর। বন্ধ ট্রেন, বন্ধ সরকারি, বেসরকারি বেশ কিছু বাস। অগত্যা চাকরি-কাজের তাগিদে দু'চাকাতেই রাখতে হচ্ছে ভরসা রাজ্যবাসীর। তবে এক্ষেত্রে অবশ্য মুখ্যমন্ত্রীর দেওয়া সবুজ সাথী প্রকল্পের সাইকেলকে ভরসা করেই শহরে কাজে আসছেন অনেকে।
হুগলি জেলার কোন্নগরের বাসিন্দা ৪৯ বছরের বিশ্বজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় জানালেন আগে বেলেঘাটার অফিসে আসতে ট্রেনই ছিল ভরসা। কিন্তু এই সময় মুখ্যমন্ত্রীর সবুজ সাথী প্রকল্পে পাওয়া সাইকেলেই ভরসা রেখেছেন তিনি। বিশ্বজিৎবাবু বলেন যে স্কুল থেকে এই সাইকেল পায় মেয়ে। কিন্তু স্কুল বন্ধ থাকায় মেয়ের সাইকেল লাগছে না। তাই এই সাইকেলে চড়েই ৩২ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিচ্ছেন তিনি। একই অবস্থা সুভাষগ্রামের বাসিন্দা সঞ্জয়েরও। কর্মক্ষেত্র পার্কস্ট্রিটে আসতে মেয়ের পাওয়া সবুজ সাথী সাইকেলেই আস্থা রেখেছেন তিনি।
কলকাতার বেশ কিছু প্রধান রাস্তায় বহু বছর ধরেই বন্ধ ছিল সাইকেল চলাচল। কিন্তু সামজিক দুরত্ব মেনে চলা থেকে করোনা সংক্রমণের ভয়ে সাইকেলেই আস্থা রেখেছে বহুজন। তাই নিয়ম বদলে এখন সাইকেলের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে কলকাতার রাজপথ। যদিও সতর্কতার বার্তা দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পুলিশ এবং সাইকেল যাত্রীদের জানিয়ে দিয়েছেন কোনও রকম দুর্ঘটনা চান না তিনি। তাই সতর্ক থাকতে হবে সকলকেই।
সবরকম সতর্কতা নিয়েই যেমন সাইকেল নিয়ে রাস্তায় নেমেছেন সুশান্ত ঘোষ। তিন দশক পর ফের সাইকেলের সিটে বসলেন তিনি। থাকেন বেলগাছিয়ায় আর কর্মক্ষেত্র লেকটাউন। সুশান্তবাবুর কথায়, "কোভিড যেভাবে বাড়ছে। কলকাতা আর হাওড়ায় সংক্রমণ সবচেয়ে বেশি। আমি যদি রোজ বাসে করে যাই তাহলে খুব তাড়াতাড়ি আক্রান্ত হয়ে যাব। তাই আমি সাইকেলে করে যাওয়া স্থির করি।"
Read the story in English
রাজ্যের অন্যান্য সব খবর পড়তে থাকুন নীচে,
গরিব কল্যাণ রোজগার অভিযানে কেন নেই বাংলার ১১ লক্ষ পরিযায়ী?, বঞ্চনার অভিযোগ অভিষেকের
লকডাউনে পরিযায়ীদের ঘরে ফেরানো নিয়ে কেন্দ্র-রাজ্য তরজা তীব্র হয়েছিল। এবার পরিযায়ীদের জন্য ‘গরিব কল্যাণ রোজগার অভিযান’ নিয়েও প্রধানমন্ত্রী মোদীকে আক্রমণ শানালেন যুব তৃণমূল সভাপতি তথা সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। কেন্দ্রীয় সরকারের নয়া কর্মসংস্থান প্রকল্পে কেন বাংলার স্থান হল না এবং বাংলার মানুষের প্রতি কেন এই উদাসীনতা? পশ্চিমবঙ্গের প্রতি বঞ্চনার অভিযোগ তুলে মোদীকে প্রশ্ন ছুঁড়ে দিয়েছেন অভিষেক।
এদিন টুইটে অভিষেক লিখেছেন, ‘বাংলার প্রায় ১১ লক্ষ পরিয়ায়ী শ্রমিক যারা বাড়ি ফিরে এসেছেন কেন তাদের উদ্বেগের বিষয়টি স্পষ্টভাবে উপেক্ষা করা হল। গরিব কল্যাণ রোজগার অভিযানে কেন পশ্চিমবঙ্গকে অন্তর্ভুক্ত করা হল না? বাংলার মানুষের প্রতি কেন এই উদাসীনতা?
রাজ্যের অন্যান্য সব খবর পড়তে থাকুন নীচে,
বিজেপিকে প্রশ্ন মুকুলের, কেন ‘বঞ্চিত’ বাংলা
একুশের বিধানসভা নির্বাচনে পরিযায়ী শ্রমকিরাও যে ভোটের হিসেব ওলট-পালট করে দিতে পারে তা এখন অনেকটাই স্পষ্ট রাজনৈতিক দলগুলির কাছে। এরই মধ্যে দেশের ৬ রাজ্যের ১১৬ জেলার পরিযায়ী শ্রমিকদের জন্য গরীব কল্যান রোজগার যোজনা ঘোষণা করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। ওই প্রকল্পে এই রাজ্যের একটি জেলারও নাম নেই। স্বাভাবিকভাবেই এরপর এই যোজনায় রাজ্যের প্রতি কেন্দ্রীয় বঞ্চনায় সুর চড়েছে। বঞ্চনার অভিযোগ তুলেছে তৃণমূল, কংগ্রেস ও সিপিএম। তবে এবিষয়ে কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের সঙ্গে কথা বলবেন বলে জানিয়েছেন বিজেপি নেতা মুকুল রায়।
এদিনই এক টুইট বার্তায় তৃণমূল যুবর সর্বভারতীয় সভাপতি তথা সাংসদ অভিষেক বন্দ্য়োপাধ্য়ায় রাজ্যের ১১ লক্ষ পরিযায়ী শ্রমিকের প্রতি বঞ্চনা নিয়ে সরব হয়েছেন। প্রশ্ন তুলেছেন কেন এই বঞ্চনা করা হল। এদিকে রাজ্যের কংগ্রেস ও সিপিএম নেতৃত্বও সরব হয়েছেন কেন্দ্রের এই প্রকল্পে বাংলার কোনও জেলার নাম না থাকায়।
রাজ্যের অন্যান্য সব খবর পড়তে থাকুন নীচে,
লকডাউনের মধ্যেই প্রস্তুত ফুলবাগান মেট্রো, খবর দিলেন বাবুল
করোনা সংক্রমণ আবহে বন্ধ হয়েছে সমস্ত রেল পরিষেবা। এমনকী বন্ধ হয়েছে মেট্রোও। তবে থেমে থাকেনি কাজ। লকডাউন উঠলে যাত্রীদের সুবিধার কথা মাথায় রেখেই সম্পূর্ণ হল ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রো পথে ফুলবাগান মেট্রোর অসম্পূর্ণ কাজ। আর এদিন সেই খবরই রাজ্যবাসীর সঙ্গে ভাগ করে নিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা আসানসোলের বিজেপি সাংসদ বাবুল সুপ্রিয়।
(1/2) Update on East West Metro & some VERY GOOD NEWS:
After completing the works in Phoolbagan & the Tunnel between Stadium and Crossover Short of Sealdah Section, Statutory Inspection was done on 12.06.2020 by CRS.@narendramodi@AmitShah@PiyushGoyal@RailMinIndia @BJP4Bengal pic.twitter.com/bFx1iK9Awu— Babul Supriyo (@SuPriyoBabul) June 22, 2020
টুইটারে বাবুল বলেন, "এর আগে ইস্ট ওয়েস্ট মেট্রো চলছিল সল্টলেক সেক্টর ফাইভ এবং সল্টলেক স্টেডিয়ামের মধ্যে। এবার ফুলবাগান অবধি বৃদ্ধি করা হল সেই রুট। কোভিড-১৯ অতিমারী স্বাভাবিক হলে চালু হবে এই রুট।"
(3/3)My Congratulations to KMRCL for their commendable diligence towards EW Metro Work&my sincere gratitude to Honble Railway Minister Shri @PiyushGoyal ji for his continuous support. Sharing few pictures of the Brand New PhoolBagan Station which will surely lighten up the Monday pic.twitter.com/2kAf6mxRGp
— Babul Supriyo (@SuPriyoBabul) June 22, 2020
ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রোর কাজ নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং রেলমন্ত্রী পীযূষ গোয়েলের ভূয়সী প্রশংসা করেন বাবুল। এদিন টুইটারে নয়া রূপে সজ্জিত ফুলবাগান মেট্রোর বেশ কয়েকটি ছবিও শেয়ার করেছেন তিনি।
রাজ্যের অন্যান্য সব খবর পড়তে থাকুন নীচে,
চিকিৎসা পাচ্ছেন না সাধারণ মানুষ, আন্দোলনের পথে কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ
সাগর দত্ত হাসপাতালের পর এবার আন্দোলনের পথে কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। নন-কোভিড রোগীর চিকিৎসার দাবিতে আন্দোলনের পথে হাঁটতে চলেছে কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের জুনিয়র ডাক্তার ও ইন্টার্নদের একাংশ, এমনটাই খবর। তাঁদের দাবি চিকিৎসা না পেয়ে মাথাচাড়া দিয়েছে রোগ। দিনের পর দিন ভুগতে হচ্ছে রোগীদের। এই পরিস্থিতিতে জুনিয়র ডাক্তারদের তরফে কোভিড ও নন-কোভিড রোগীর চিকিৎসা চালু করার অনুরোধ করা হয়েছে এমএসভিপির কাছে। হাসপাতালের ন’টি ভবনের মধ্যে চারটি করোনা রোগীতে আংশিক ভর্তি। অন্য চারটি ভবন ফাঁকা রয়েছে। সেখানেই চিকিৎসা শুরু করার দাবি জানিয়েছেন হাসপাতালের জুনিয়র ডাক্তার ও ইন্টার্নদের একাংশ।