/indian-express-bangla/media/media_files/2024/11/04/qUtMn8BgnPy4AHnQF7sY.jpg)
Travel: অপরূপ এই জায়গাটি ক্রমেই জনপ্রিয় হচ্ছে।
Travel: ভ্রমণপ্রিয় বাঙালিদের বেড়ানোর জন্য তেমন কোনও বাহানার প্রয়োজন হয় না। একটু ফাঁক পেলেই ব্যাগ-প্পতর বেঁধে বেড়াতে বেরিয়ে পড়ে বাঙালি। এই শীতে কি কাছেপিঠে বেড়ানোর প্ল্যান করছেন? তাহলে বেরিয়ে আসতে পারেন রাজ্যেরই জঙ্গলমহলের অপূর্ব এই জায়গাগুলি থেকে।
বাঁকুড়া গিয়েছেন? লাল মাটির জেলা বাঁকুড়া ইতিহাসপ্রেমীদের আরও বেশি করে ভালো লাগবে। দিন কয়েকের ঝটিকা সফরে ঘুরে আসতে পারেন বাঁকুড়া (Bankura) থেকে। শহর বাঁকুড়াতেই রয়েছে গান্ধী মিউজিয়াম। মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী সম্পর্কে নানা তথ্য মিলবে এই মিউজিয়ামে। ঘুরে দেখতে পারেন গোটা মিউজিয়ামটি।
চলে যেতে পারেন বাঁকুড়ার খাতড়ায়। খাতড়ার তালডাংরার পাঁচমুড়া গ্রামটি টেরাকোটা (Terakota) শিল্পের জন্য বিখ্যাত। জেলার অত্যন্ত পরিচিত মাটির হাতি, বিভিন্ন দেবদেবীর প্রতিমা, ঘর সাজানোর নানা সামগ্রীর অপরূপ সম্ভার মিলবে এই গ্রামে।
আরও পড়ুন-Hilsa: ইলিশপ্রেমীরা আহ্লাদে আটখানা হবেনই! ভাইফোঁটার পরেই মাছের দাম কোথায় নামতে পারে জানেন?
দশকের পর দশক ধরে বংশ পরম্পরায় অপূর্ব সব শিল্পকলা সৃষ্টির ভার বয়ে নিয়ে চলেছেন এখানকার মানুষজন। জিআই স্বীকৃতি পেয়ে গিয়েছে এখানকার টেরাকোটার শিল্প। শহর বাঁকুড়া থেকে বেরিয়ে পড়তে সোনাতপল গ্রামের উদ্দেশে। দ্বারকেশ্বর নদীর তীরে অবস্থিত এই গ্রামে দারুণ একটি সূর্য মন্দির রয়েছে।
ভুলবেন না বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুরে যেতে। মন্দির শহর বিষ্ণুপুরের অসাধারণ ঐতিহ্য, সংস্কৃতি, স্থাপত্য ও পোড়ামাটির গল্প স্বাগত জানাবে আপনাকে। বিষ্ণুপুর জায়গাটি বালুচরি শাড়ি এবং বিভিন্ন ধরনের শিল্পকলার জন্য জগৎবিখ্যাত।