West Bengal Lok Sabha Election 2019: ভোটপ্রচারে নেমে ফের মোদীবাহিনীকে নিশানা করলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। অশোকনগরের সভায় মমতা বলেন, ‘‘কেন নির্বাচনে এত টাকা খরচ হচ্ছে? কেন হাওয়ালা মারফৎ টাকা এধার-ওধার যাচ্ছে। তাঁদের ধরা উচিট ছিল। কালকেও দেখেছেন বিজেপির কোনও প্রার্থী টাকা নিয়ে ধরা পড়েছেন। আজও অনেক নেতা টাকা বিলোতে গিয়েছেন। প্রচার শেষ হলেই সারা রাত ধরে টাকা বিলি করা হচ্ছে। ভোট কিনতে টাকা ছড়াচ্ছে বিজেপি’’। প্রসঙ্গত, গতরাতে পশ্চিম মেদিনীপুরের পিংলায় লক্ষাধিক নগদ টাকা-সহ আটক করা হয় ঘাটালের বিজেপি প্রার্থী ভারতী ঘোষকে। ভোট কিনতে টাকা ছড়াচ্ছে ভারতী, এমন অভিযোগে ভারতীকে গ্রেফতারের দাবি করেছে তৃণমূল।
লোকসভা নির্বাচনের আরও খবর পড়ুন, এখানে
শিখ দাঙ্গা নিয়ে কংগ্রেস নেতা শ্যাম পিত্রোদার মন্তব্য নিয়ে এবার সরগরম জাতীয় রাজনীতি। পিত্রোদার মন্তব্যকে হাতিয়ার করে সরব হলেন স্বয়ং নরেন্দ্র মোদী। শুক্রবার হরিয়ানার রোহতকে মোদী বলেন, ‘‘হয়েছে তো হয়েছে’, এই তিন শব্দই বুঝিয়ে দেয় কংগ্রেসের ঔদ্ধত্য। ১৯৮৪ সালে শিখ বিরোধী দাঙ্গায় কংগ্রেসের এক শীর্ষ নেতার মন্তব্যে ওই ঔদ্ধত্য ফুটে উঠেছে। ওই নেতা গান্ধী পরিবারের ঘনিষ্ঠ একজন। ১৯৮৪ সালের দাঙ্গায় হরিয়ানা, হিমাচল প্রদেশ, মধ্যপ্রদেশ, উত্তরপ্রদেশের বহু শিখকে টার্গেট করা হয়েছিল, আর আজ কংগ্রেস বলছে ‘হয়েছে তো হয়েছে’’। প্রসঙ্গত, ১৯৮৪ সালে শিখ বিরোধী দাঙ্গায় ক্ষতিগ্রস্তদের আইনজীবী এইচ এস ফুলকা দাবি করেন, শিখ হত্যার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধীর দফতর থেকেই। এ প্রসঙ্গে শ্যাম পিত্রোদা বলেন, ‘‘১৯৮৪ সালে যা হয়েছে তো হয়েছে, এখনকার কথা বলুন...’’।
বৃহস্পতিবারও বাংলায় মোদী বনাম মমতার বাগযুদ্ধ সরগরম হলেন বঙ্গবাসী। মমতার ‘গণতন্ত্রের থাপ্পড়’ মন্তব্যের পাল্টা জবাব দিতে গিয়ে গতকাল তৃণমূলনেত্রীকে তীব্র ভাষায় কটাক্ষ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। নমো বলেন, ‘‘দিদির থাপ্পড় আমার কাছে আশীর্বাদ’’। পাশাপাশি মোদী বলেন, এই থাপ্পড় যদি তিনি দলের মাফিয়া, তোলাবাজদের দিতেন, তাহলে বাংলায় এই অবস্থা হত না। বাংলায় গণতন্ত্র এখন গুন্ডাতন্ত্রে পরিণত হয়েছে বলেও তোপ দাগেন নমো। এদিকে, মোদীর পাল্টা জবাব দিতে মমতা বলেন, ‘‘আমি থাপ্পড় মারব বলিনি, বলেছি গণতন্ত্রের থাপ্পড়’’। পাশাপাশি মোদীকে নিশানা করে মমতা বলেন, ‘‘পাঁচ বছরে কি ঢোল বাজিয়েছেন ? মিথ্যে বললে ১০০ বার ওঠবোস করতে হবে। দেশের এক্সপায়ারি প্রধানমন্ত্রী উদ্ধ্বত, দাম্ভিক। আপনাদের বিরুদ্ধে গরু পাচারের প্রমাণ আছে পেন ড্রাইভে। গুজরাট মামলায় ক্লিনচিট পেয়েছেন ভয় দেখিয়ে। প্রমাণ দিন, আমার সব প্রার্থীরা কয়লা মাফিয়া। প্রমাণ দিন, তাহলে আমি সব প্রার্থী তুলে নেব’’। উল্লেখ্য, নির্বাচনী সভায় এসে খনিজ সম্পদে পূর্ণ বাঁকুড়ায় মোদী বলেছেন আপনারা কালো সোনার (কয়লা) উপর বসে আছেন। সবিস্তারে পড়ুন, এই প্রতিবেদনে মোদীর সভায় বিশৃঙ্খলা, রাজ্য পুলিশকে আক্রমণের অভিযোগ মমতার
Live Blog
ষষ্ঠ দফার আগে আজ শেষবেলার প্রচারযুদ্ধ। আজও ভোটপ্রচারে নেমে মোদীকে নিশানা করলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। লোকসভা নির্বাচনের সব খবরের আপডেট রইল এখানে, Follow the Updates here:
রাজীব গান্ধীর বিরুদ্ধে তোলা মোদীর অভিযোগ উড়িয়ে দিলেন প্রাক্তন নৌসেনা অ্যাডমিরাল এল রামদাস। গত কাল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বলেছিলেন, রাজীব গান্ধী ব্যক্তিগত ছুটি কাটানোর জন্য ভারতীয় নৌবাহিনীর জাহাজ আইএনএস বিরাট ব্যবহার করেছিলেন। রামদাস জানিয়েছেন গান্ধী পরিবারের ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য কোনও জাহাজ পাঠায়নি নৌসেনা। প্রেস বিবৃতিতে অবসরপ্রাপ্ত অ্যাডমিরাল এল রামদাস জানিয়েছেন, “কোনও জাহাজ বিশেষভাবে গান্ধী পরিবারের জন্য পাঠানো হয়নি। কাবরাত্তি এলাকায় প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর স্ত্রীর আপৎকালীন ব্যবস্থার জন্য একটি ছোট হেলিকপ্টার রাখা হয়েছিল।” সবিস্তারে পড়ুন, এই প্রতিবেদনে রাজীব গান্ধীর বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ উড়িয়ে দিলেন অবসরপ্রাপ্ত অ্যাডমিরাল
মহাজোটের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে রুদ্ধদ্বার বৈঠক সারলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও টিডিপি নেতা এন চন্দ্রবাবু নাইডু। বৃহস্পতিবার খড়গপুরে মমতার সঙ্গে বৈঠক করেন নাইডু। সংবাদসংস্থা পিটিআই সূত্রে খবর। মমতা-নাইডুর মধ্যে ১৫ মিনিটেরও বেশি সময় ধরে কথা হয় বলে তৃণমূল সূত্রে খবর।
‘‘আমি তো বলেছিলাম মুখোমুখি বসতে, সব প্রশ্নের উত্তর দিতে। কিন্ত কেন ভয় পাচ্ছেন মোদী?’’, অশোকনগরের সভায় বললেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
থাপ্পড়-বিতর্কে ফের মুখ খুললেন মমতা। অশোকনগরের সভায় মমতা বলেন, ‘‘আমি বলেছি, মানুষ গণতন্ত্রের থাপ্পড় দেবে। বোঝে না বাংলা, কেউ বলে দেয় মনে হয়। বিজেপি যা লিখে দিচ্ছে তাই তোতাপাখির মতো বলছ। বাংলা জানতে হবে আগে’’।
মোদী টেলিপ্রম্পটারে বক্তৃতা দেন। দেখে বুঝতে পারবেন না যে উনি টেলিপ্রম্পটারে ভাষণ দেন: মমতা
অশোকনগরের সভায় মমতা বলেন, ‘‘কেন নির্বাচনে এত টাকা খরচ হচ্ছে? কেন হাওয়ালা মারফৎ টাকা এধার-ওধার যাচ্ছে। তাঁদের ধরা উচিত ছিল। কালও দেখেছেন বিজেপির কোনও প্রার্থী টাকা নিয়ে ধরা পড়েছেন। আজও অনেক নেতা টাকা বিলোতে গিয়েছেন। প্রচার শেষ হলেই সারা রাত ধরে টাকা বিলি করা হচ্ছে। ভোট কিনতে টাকা ছড়াচ্ছে বিজেপি’’। প্রসঙ্গত, গতরাতে পশ্চিম মেদিনীপুরের পিংলায় লক্ষাধিক নগদ টাকা-সহ আটক করা হয় ঘাটালের বিজেপি প্রার্থী ভারতী ঘোষকে। ভোট কিনতে টাকা ছড়াচ্ছে ভারতী, এমন অভিযোগে ভারতীকে গ্রেফতারের দাবি করেছে তৃণমূল।
‘‘বাংলায় বিজেপির ঝড় উঠেছে। বিজেপির উত্থানে ভয় পেয়েছেন মমতা। উনি মুখ্যমন্ত্রী বলে বাংলা সুরক্ষিত নয়। আজ না হলে কাল বাংলায় সরকার গড়বে বিজেপি’’, রামনগরের সভায় মন্তব্য কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিংয়ের।
‘‘মোদী-শাহ ছাড়া যাঁরাই কেন্দ্রে ক্ষমতায় আসবেন তাঁদের সমর্থন করব আমরা’’, ভোট পরবর্তী জোট প্রসঙ্গে বললেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল।
ব্যারাকপুরে হিংসা বন্ধে পুলিশের দ্বারস্থ তৃণমূল প্রার্থী দীনেশ ত্রিবেদী। কমিশনারেটে স্মারকলিপি পেশ করলেন ব্যারাকপুরের তৃণমূল প্রার্থী। প্রসঙ্গত, ভোট মেটার পরও ব্যারাকপুরের বিভিন্ন প্রান্তে অশান্তি ছড়িয়েছে।
শিখ দাঙ্গা নিয়ে কংগ্রেস নেতা শ্যাম পিত্রোদার মন্তব্য নিয়ে এবার সরগরম জাতীয় রাজনীতি। পিত্রোদার মন্তব্যকে হাতিয়ার করে এবার সরব হলেন স্বয়ং নরেন্দ্র মোদী। শুক্রবার হরিয়ানার রোহতকে মোদী বলেন, ‘‘হয়েছে তো হয়েছে’, এই তিন শব্দই বুঝিয়ে দেয় কংগ্রেসের ঔদ্ধত্য। ১৯৮৪ সালে শিখ বিরোধী দাঙ্গায় কংগ্রেসের এক শীর্ষ নেতার মন্তব্যে ওই ঔদ্ধত্য ফুটে উঠেছে। ওই নেতা গান্ধী পরিবারের ঘনিষ্ঠ একজন। ১৯৮৪ সালের দাঙ্গায় হরিয়ানা, হিমাচল প্রদেশ, মধ্যপ্রদেশ, উত্তরপ্রদেশের বহু শিখকে টার্গেট করা হয়েছিল, আর আজ কংগ্রেস বলছে ‘হয়েছো তো হয়েছে’’। প্রসঙ্গত, ১৯৮৪ সালে শিখ বিরোধী দাঙ্গায় ক্ষতিগ্রস্তদের আইনজীবী এইচ এস ফুলকা দাবি করেন, শিখ হত্যার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধীর দফতর থেকেই। এ প্রসঙ্গে শ্যাম পিত্রোদা বলেন, ‘‘১৯৮৪ সালে যা হয়েছে তো হয়েছে, এখনকার কথা বলুন...’’।
মোদী ফের ক্ষমতায় ফিরলে অমিত শাহ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হবেন, এমন মন্তব্যই করলেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। টুইটারে এদিন আপ নেতা কেজরি লিখেছেন, ‘‘যদি নরেন্দ্র মোদী ফের ক্ষমতায় আসেন, তাহলে অমিত শাহ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হবেন। অমিত শাহ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হলে দেশের কী হবে? ভোট দেওয়ার আগে ভাবুন একবার’’।
পূর্ব বর্ধমানে একটি নির্বাচনী সভায় আবারও সরাসরি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও কেন্দ্রীয় বাহিনীকে নিশানা করলেন তৃণমূলের কেষ্ট। মোদীকে ‘মস্তান’ বলার পাশাপাশি কেন্দ্রীয় বাহিনীকে নিশানা করে দলের কর্মীদের উদ্দেশে অনুব্রতর হুমকি বার্তা, ‘‘কেউ চোখ দেখালে চোখের পর্দা নামিয়ে দেবেন’’। ঠিক কি বলেছিলেন অনুব্রত? চোখ দেখালে চোখের পর্দা নামিয়ে দেবেন: অনুব্রত মণ্ডল
পিংলায় নগদ টাকা-সহ আটক ভারতী ঘোষ। এ ঘটনায় জেলাশাসকের থেকে রিপোর্ট তলব করল নির্বাচন কমিশন।
ষষ্ঠ দফার ভোটে আরও ৩০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন থাকছে বাংলায়। মোট ৭৭০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন থাকছে। প্রতি থানা এলাকায় রাখা হচ্ছে ২টি ক্যুইক রেসপন্স টিম। নির্বাচন কমিশন সূত্রে এমনই খবর।
ঘাটালে ভোটের মুখে আবারও বিতর্কে জড়ালেন বিজেপি প্রার্থী ভারতী ঘোষ। বৃহস্পতিবার গভীর রাতে ভারতীর গাড়ি থেকে লক্ষাধিক নগদ টাকা বাজেয়াপ্ত করল পুলিশ। গতকাল গভীর রাতে পশ্চিম মেদিনীপুরের পিংলায় নাকা তল্লাশির সময় ভারতী ঘোষের গাড়ি আটকায় পুলিশ। গাড়ি থেকে নগদ ১ লক্ষ ১৩ হাজার ৮৯৫ টাকা উদ্ধার করা হয়। প্রথমে গাড়ি নিয়ে পালানোর চেষ্টা করেন ভারতী। পরে পুলিশ ভারতীকে আটক করে থানায় জিজ্ঞাসাবাদ করে। রাত ২টো নাগাদ ভারতীকে ছেড়ে দেওয়া হয়। এদিকে, কেন ঘাটালের বিজেপি প্রার্থীকে গ্রেফতার করা হল না, এ নিয়ে পিংলায় অবরোধ করে তৃণমূল। পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি সামলায়। বিস্তারিত পড়ুন, এই প্রতিবেদনে মধ্যরাতে ভারতী ঘোষ আটক, মেদিনীপুরে ধুন্ধুমার